অস্ত্র কিনতে আফিম উত্পাদন বাড়িয়েছে মিয়ানমারের বিদ্রোহীরা -জাতিসংঘের প্রতিবেদন
সামরিক বাহিনীর সম্ভাব্য হামলা থেকে নিজেদের রক্ষায় অস্ত্র কেনার জন্য আফিমের উত্পাদন বাড়িয়ে দিয়েছে মিয়ানমারের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জাতিগত গোষ্ঠীগুলো। গতকাল সোমবার জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধবিষয়ক কার্যালয় (ইউএনওডিসি) থেকে বলা হয়, মিয়ানমারে পর পর তৃতীয় বছরের মতো আফিম উত্পাদন বেড়েছে। চলতি বছর উত্পাদন বেড়েছে শতকরা ১১ ভাগ। মিয়ানমারের মোট আফিমের শতকরা ৯৫ ভাগই উত্পাদিত হয় শান প্রদেশে। আফিম উত্পাদনের ক্ষেত্রে আফগানিস্তানের পরই মিয়ানমারের অবস্থান।
ইউএনওডিসির নির্বাহী পরিচালক অ্যান্টোনিও মারিয়া কস্তা বলেন, মিয়ানমারের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ক্রমবর্ধমান অস্থিতিশীলতা আফিমের বাজারের ওপর প্রভাব ফেলছে। কয়েকটি জাতিগত গোষ্ঠী অস্ত্র কেনার জন্য মাদক বিক্রি করছে। যাতে শনাক্ত করা না যায়, সে জন্য আফিমের মজুদ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় স্থানান্তর করছে।
কয়েক মাস ধরে শান প্রদেশে বিপুল উপস্থিতি বজায় রেখেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। সেখানে প্রায়ই বিদ্রোহী মিলিশিয়ারা সেনাবাহিনীর হামলার শিকার হয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সেনা উপস্থিতি শান প্রদেশে দীর্ঘায়িত হতে পারে। এর ফলে প্রতিবেশী চীনে শরণার্থী সংকটের সৃষ্টি হতে পারে।
মিয়ানমারের সামরিক জান্তা চায়, জাতিগত গোষ্ঠীগুলো যেন দেশটির আগামী বছরের সাধারণ নির্বাচনে অংশ নেয়। স্থানীয় মিলিশিয়াদের অস্ত্র সমর্পণ করে সরকারি সীমান্তরক্ষী বাহিনীতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সরকার। নতুবা তাদের নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়েছে।
জাতিসংঘের মাদক ও অপরাধবিষয়ক কার্যালয় (ইউএনওডিসি) থেকে বলা হয়, মিয়ানমারে পর পর তৃতীয় বছরের মতো আফিম উত্পাদন বেড়েছে। চলতি বছর উত্পাদন বেড়েছে শতকরা ১১ ভাগ। মিয়ানমারের মোট আফিমের শতকরা ৯৫ ভাগই উত্পাদিত হয় শান প্রদেশে। আফিম উত্পাদনের ক্ষেত্রে আফগানিস্তানের পরই মিয়ানমারের অবস্থান।
ইউএনওডিসির নির্বাহী পরিচালক অ্যান্টোনিও মারিয়া কস্তা বলেন, মিয়ানমারের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ক্রমবর্ধমান অস্থিতিশীলতা আফিমের বাজারের ওপর প্রভাব ফেলছে। কয়েকটি জাতিগত গোষ্ঠী অস্ত্র কেনার জন্য মাদক বিক্রি করছে। যাতে শনাক্ত করা না যায়, সে জন্য আফিমের মজুদ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় স্থানান্তর করছে।
কয়েক মাস ধরে শান প্রদেশে বিপুল উপস্থিতি বজায় রেখেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। সেখানে প্রায়ই বিদ্রোহী মিলিশিয়ারা সেনাবাহিনীর হামলার শিকার হয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সেনা উপস্থিতি শান প্রদেশে দীর্ঘায়িত হতে পারে। এর ফলে প্রতিবেশী চীনে শরণার্থী সংকটের সৃষ্টি হতে পারে।
মিয়ানমারের সামরিক জান্তা চায়, জাতিগত গোষ্ঠীগুলো যেন দেশটির আগামী বছরের সাধারণ নির্বাচনে অংশ নেয়। স্থানীয় মিলিশিয়াদের অস্ত্র সমর্পণ করে সরকারি সীমান্তরক্ষী বাহিনীতে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সরকার। নতুবা তাদের নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়েছে।
No comments