পশ্চিমবঙ্গ ভেঙে পৃথক রাজ্য গড়ার দাবিতে আন্দোলন শুরু
আন্দোলনের মুখে ভারতে পৃথক তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র গড়ার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর একই দাবিতে পশ্চিমবঙ্গও ফের উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। পশ্চিমবঙ্গ ভেঙে ও আসামের কিছু অংশ নিয়ে পৃথক রাজ্য গড়ার দাবিতে দার্জিলিংয়ে জনমুক্তি মোর্চার নেতারা শুক্রবার থেকে অনশন শুরু করেছেন। মোর্চা আরও ঘোষণা দিয়েছে, আজ সোমবার থেকে পৃথক গোর্খাল্যান্ড রাজ্যের দাবিতে শুরু হচ্ছে চার দিনের দার্জিলিং বন্ধ্।
দার্জিলিং-সমস্যা সমাধানের জন্য ২১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় সরকার, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার ও গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার মধ্যে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক বসছে। এ বৈঠকের আগে মোর্চার বন্ধ্ ঘোষণায় উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় সরকার।
অন্ধ্র প্রদেশের তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি বা টিআরএসের প্রধান কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের ১১ দিনের আমরণ অনশনের জেরে কেন্দ্রীয় সরকার গত বুধবার পৃথক তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র গড়ার প্রক্রিয়া শুরু করার কথা ঘোষণা করে। এর পরই পশ্চিমবঙ্গ উত্তপ্ত হতে শুরু করে।
পশ্চিমবঙ্গ ও আসাম ভেঙে পৃথক কামতাপুর বা গ্রেটার কোচবিহার রাজ্য গঠনের দাবিতে গত শনিবার থেকে কোচবিহারের দিনহাটার প্রান্তিক বাজারে আমরণ অনশন শুরু করে ‘সেপারেট স্টেট ডিমান্ড কমিটি’ বা এসএসডিসি। কমিটির সঙ্গে যুক্ত রয়েছে নয়টি রাজনৈতিক দল। শনিবার এ অনশনে যোগ দিয়েছেন ১৩ জন। এর মধ্যে ১১ জন গ্রেটার কোচবিহার ডেমোক্রেটিক পার্টির এবং দুজন কামতাপুরী পিপলস পার্টি বা কেপিপির। কমিটির দাবি, পশ্চিমবঙ্গের ছয়টি জেলা এবং আসামের ১৫টি জেলা নিয়ে গড়তে হবে পৃথক কামতাপুর বা গ্রেটার কোচবিহার রাজ্য।
কংগ্রেস সরকারের পৃথক তেলেঙ্গানা রাজ্য গঠনের ঘোষণায় বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়েছে খোদ অন্ধ্রপ্রদেশ কংগ্রেসের মধ্যেই। এরই মধ্যে দলের অনেক বিধায়ক পদত্যাগ করেছেন। অন্ধ্রপ্রদেশের দ্বিতীয় বৃহত্ দল তেলেগু দেশম ও প্রজারাজ্যম পার্টির অনেক বিধায়কও পদত্যাগ করেছেন।
পশ্চিমবঙ্গ ভেঙে পৃথক রাজ্য গড়ার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা ও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায় সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ ভেঙে কোনো নতুন রাজ্য নয়। বামফ্রন্ট, তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপিও চাইছে না, পশ্চিমবঙ্গ ভেঙে নতুন কোনো রাজ্য হোক।
দার্জিলিং-সমস্যা সমাধানের জন্য ২১ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় সরকার, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার ও গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার মধ্যে ত্রিপক্ষীয় বৈঠক বসছে। এ বৈঠকের আগে মোর্চার বন্ধ্ ঘোষণায় উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় সরকার।
অন্ধ্র প্রদেশের তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র সমিতি বা টিআরএসের প্রধান কে চন্দ্রশেখর রাওয়ের ১১ দিনের আমরণ অনশনের জেরে কেন্দ্রীয় সরকার গত বুধবার পৃথক তেলেঙ্গানা রাষ্ট্র গড়ার প্রক্রিয়া শুরু করার কথা ঘোষণা করে। এর পরই পশ্চিমবঙ্গ উত্তপ্ত হতে শুরু করে।
পশ্চিমবঙ্গ ও আসাম ভেঙে পৃথক কামতাপুর বা গ্রেটার কোচবিহার রাজ্য গঠনের দাবিতে গত শনিবার থেকে কোচবিহারের দিনহাটার প্রান্তিক বাজারে আমরণ অনশন শুরু করে ‘সেপারেট স্টেট ডিমান্ড কমিটি’ বা এসএসডিসি। কমিটির সঙ্গে যুক্ত রয়েছে নয়টি রাজনৈতিক দল। শনিবার এ অনশনে যোগ দিয়েছেন ১৩ জন। এর মধ্যে ১১ জন গ্রেটার কোচবিহার ডেমোক্রেটিক পার্টির এবং দুজন কামতাপুরী পিপলস পার্টি বা কেপিপির। কমিটির দাবি, পশ্চিমবঙ্গের ছয়টি জেলা এবং আসামের ১৫টি জেলা নিয়ে গড়তে হবে পৃথক কামতাপুর বা গ্রেটার কোচবিহার রাজ্য।
কংগ্রেস সরকারের পৃথক তেলেঙ্গানা রাজ্য গঠনের ঘোষণায় বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়েছে খোদ অন্ধ্রপ্রদেশ কংগ্রেসের মধ্যেই। এরই মধ্যে দলের অনেক বিধায়ক পদত্যাগ করেছেন। অন্ধ্রপ্রদেশের দ্বিতীয় বৃহত্ দল তেলেগু দেশম ও প্রজারাজ্যম পার্টির অনেক বিধায়কও পদত্যাগ করেছেন।
পশ্চিমবঙ্গ ভেঙে পৃথক রাজ্য গড়ার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা ও কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায় সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ ভেঙে কোনো নতুন রাজ্য নয়। বামফ্রন্ট, তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেপিও চাইছে না, পশ্চিমবঙ্গ ভেঙে নতুন কোনো রাজ্য হোক।
No comments