গ্যাসের দাম আগের অবস্থায় রাখার দাবি জানাল বিটিএমএ
বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) গ্যাসের দাম বাড়ানোর সরকারি সিদ্ধান্তে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। বিটিএমএ ক্যাপটিভ পাওয়ার জেনারেশনের (উদ্যোক্তাদের নিজস্ব উদ্যোগে স্থাপিত ছোট বিদ্যুকেন্দ্র) ক্ষেত্রে গ্যাস সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করে তা আগের অবস্থায় রাখার দাবি জানিয়েছে।
বিটিএমএ মনে করে, গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্তটি তখনই গ্রহণযোগ্য হবে যখন সরকার গ্যাসের সার্বক্ষণিক ও স্থিতিশীল সরবরাহ নিশ্চিত করাসহ অন্যান্য বিষয়াদি অপরিবর্তিত রাখতে পারবে।
গতকাল মঙ্গলবার বিটিএমএ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। বিটিএমএ বলেছে, চলমান মন্দা ও গ্যাসসংকটের কারণে টেক্সটাইল মিলগুলো সর্বোচ্চ উত্পাদন ক্ষমতা ব্যবহার করতে না পারায় ক্রমাগত লোকসান দিচ্ছে। এতে মিলগুলোর আর্থিক অবস্থা ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে এবং কোনো ক্রমেই সংকট কাটিয়ে উঠতে পারছে না। এ অবস্থায় গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত কতটা যুক্তিসঙ্গত হয়েছে, তা বিবেচনার দাবি রাখে।
বিটিএমএ জানায়, তাদের সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলো দুই হাজার ২০০ মেগাওয়াটেরও বেশি বিদ্যুৎ উত্পাদন করছে। তিতাস গ্যাস কর্তৃক শিল্পখাতে সরবরাহ করা গ্যাসের সর্বোচ্চ ৭৭ শতাংশই ব্যবহার করে এসব মিল। এই অবস্থায় ক্যাপটিভ পাওয়ার জেনারেশনের ক্ষেত্রে গ্যাসের দাম বাড়ানোর কারণে এই খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকে অতিরিক্ত ৪০ কোটি টাকা ব্যয় করতে হবে।
বিটিএমএ মনে করে, গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্তটি তখনই গ্রহণযোগ্য হবে যখন সরকার গ্যাসের সার্বক্ষণিক ও স্থিতিশীল সরবরাহ নিশ্চিত করাসহ অন্যান্য বিষয়াদি অপরিবর্তিত রাখতে পারবে।
গতকাল মঙ্গলবার বিটিএমএ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে। বিটিএমএ বলেছে, চলমান মন্দা ও গ্যাসসংকটের কারণে টেক্সটাইল মিলগুলো সর্বোচ্চ উত্পাদন ক্ষমতা ব্যবহার করতে না পারায় ক্রমাগত লোকসান দিচ্ছে। এতে মিলগুলোর আর্থিক অবস্থা ভঙ্গুর হয়ে পড়েছে এবং কোনো ক্রমেই সংকট কাটিয়ে উঠতে পারছে না। এ অবস্থায় গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত কতটা যুক্তিসঙ্গত হয়েছে, তা বিবেচনার দাবি রাখে।
বিটিএমএ জানায়, তাদের সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলো দুই হাজার ২০০ মেগাওয়াটেরও বেশি বিদ্যুৎ উত্পাদন করছে। তিতাস গ্যাস কর্তৃক শিল্পখাতে সরবরাহ করা গ্যাসের সর্বোচ্চ ৭৭ শতাংশই ব্যবহার করে এসব মিল। এই অবস্থায় ক্যাপটিভ পাওয়ার জেনারেশনের ক্ষেত্রে গ্যাসের দাম বাড়ানোর কারণে এই খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকে অতিরিক্ত ৪০ কোটি টাকা ব্যয় করতে হবে।
No comments