সুদানে জাতিগত দাঙ্গায় ১৮৫ জন নিহত
সুদানের দক্ষিণাঞ্চলে জাতিগত দাঙ্গায় অন্তত ১৮৫ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। নিহত মানুষদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ এ কথা জানিয়েছে। খবর বিবিসির।
ক্ষুধাপীড়িত লাউ নুয়ের সম্প্রদায়ের একদল মানুষ গত রোববার সকালে আকোবো শহরের দক্ষিণে মাছ ধরতে গেলে যুদ্ধবাজ মারলে সম্প্রদায়ের লোকজন তাদের ওপর আক্রমণ চালায়। এতে হতাহতের ওই ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে লাউ নুয়ের সম্প্রদায়ের লোকজনই বেশি। নিহতদের মধ্যে সাতজন সেনাসদস্যও রয়েছেন। লাউ নুয়েরদের নিরাপত্তা দেওয়ার কাজে ওই সেনারা নিয়োজিত ছিলেন।
আকোবোর কমিশনার গোই জুয়ুল জানিয়েছেন, এ সময়ের মধ্যে অন্তত ১৮৫টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে সাউথ সুদান আর্মির ১২ জন সেনাসদস্য রয়েছেন। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ ঝোপ-ঝাড়ে আরও মৃতদেহ পড়ে থাকতে পারে। তাই মৃতের সংখ্যা কত হবে, এ ব্যাপারে অনুমান করা দুষ্কর। তিনি আরও বলেন, সুপরিকল্পিত ও সুসংগঠিতভাবে ওই হামলা চালানো হয়।
রাজ্য গভর্নর কাউল ম্যানিয়াং বলেন, কিছু লোক প্রাণ নিয়ে আকোবো শহরে ফিরে এসেছে। তবে তাদের বেশির ভাগই আহত। তিনি এও বলেন, লাউ নুয়ের সম্প্রদায়ের লোকজন ভয়াবহ খাদ্যসংকটের শিকার। ক্ষুধাপীড়িত লোকগুলো তাই মাছ ধরতে গিয়েছিল। ওই এলাকায় ভয়াবহ খাদ্যসংকট মোকাবিলা করতে তিনি জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির সহযোগিতা চেয়েছেন।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, এ বছর এই ধরনের জাতিগত দাঙ্গায় যত লোক নিহত হয়েছে, তার সংখ্যা দারফুরে সংঘাতে নিহতের চেয়েও বেশি।
ক্ষুধাপীড়িত লাউ নুয়ের সম্প্রদায়ের একদল মানুষ গত রোববার সকালে আকোবো শহরের দক্ষিণে মাছ ধরতে গেলে যুদ্ধবাজ মারলে সম্প্রদায়ের লোকজন তাদের ওপর আক্রমণ চালায়। এতে হতাহতের ওই ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে লাউ নুয়ের সম্প্রদায়ের লোকজনই বেশি। নিহতদের মধ্যে সাতজন সেনাসদস্যও রয়েছেন। লাউ নুয়েরদের নিরাপত্তা দেওয়ার কাজে ওই সেনারা নিয়োজিত ছিলেন।
আকোবোর কমিশনার গোই জুয়ুল জানিয়েছেন, এ সময়ের মধ্যে অন্তত ১৮৫টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে সাউথ সুদান আর্মির ১২ জন সেনাসদস্য রয়েছেন। তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। কারণ ঝোপ-ঝাড়ে আরও মৃতদেহ পড়ে থাকতে পারে। তাই মৃতের সংখ্যা কত হবে, এ ব্যাপারে অনুমান করা দুষ্কর। তিনি আরও বলেন, সুপরিকল্পিত ও সুসংগঠিতভাবে ওই হামলা চালানো হয়।
রাজ্য গভর্নর কাউল ম্যানিয়াং বলেন, কিছু লোক প্রাণ নিয়ে আকোবো শহরে ফিরে এসেছে। তবে তাদের বেশির ভাগই আহত। তিনি এও বলেন, লাউ নুয়ের সম্প্রদায়ের লোকজন ভয়াবহ খাদ্যসংকটের শিকার। ক্ষুধাপীড়িত লোকগুলো তাই মাছ ধরতে গিয়েছিল। ওই এলাকায় ভয়াবহ খাদ্যসংকট মোকাবিলা করতে তিনি জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির সহযোগিতা চেয়েছেন।
জাতিসংঘ জানিয়েছে, এ বছর এই ধরনের জাতিগত দাঙ্গায় যত লোক নিহত হয়েছে, তার সংখ্যা দারফুরে সংঘাতে নিহতের চেয়েও বেশি।
No comments