ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের পুরোনো হাটবাজার পুনরায় চালুর উদ্যোগ- সীমান্ত পরিদর্শন যৌথ সমীক্ষক দলের
সীমান্তের বিভিন্ন পুরোনো হাট বা বাজার পুনরায় চালুর ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছে ভারত ও বাংলাদেশ। এসব হাটবাজার পুনরায় চালুর লক্ষ্যে সম্ভাব্যতা যাচাই করে দেখতে উভয় দেশের একটি যৌথ সমীক্ষক দল সম্প্রতি ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় মেঘালয় রাজ্যের বালাত সীমান্ত পরিদর্শন করেছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, যৌথ সমীক্ষক দল সীমান্তের পুরোনো হাটবাজারগুলো নতুনভাবে চালুর সম্ভাব্যতা যাচাই করে নিজ নিজ সরকারের কাছে প্রতিবেদন পেশ করবে।
১৯৭১ সালের আগে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সীমান্ত এলাকায় বেশ কিছু হাটবাজার চালু ছিল।
জানা গেছে, ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে ২০টি সীমান্ত হাট পুনরায় চালু করার ব্যাপারে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। আর এতে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশ এখন প্রস্তাবটি বাস্তবায়নের সম্ভাব্যতা খতিয়ে দেখছে। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে মেঘালয় সীমান্তের তিনটি হাট চালুর ব্যাপারে সম্মত হতে পারে বাংলাদেশ। হাট তিনটি হচ্ছে লিংঘাট, কানাইরচর ও গোমাঘাট।
কলকাতায় বাংলাদেশ উপদূতাবাসে নিযুক্ত বাণিজ্যিক সচিব মো. ওমর ফারুক এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে জানান, সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য বাংলাদেশের পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পাঠানো হয়। প্রতিনিধিদলটির নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশের শুল্ক বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার খায়েরুজ্জামান মজুমদার। ওমর ফারুক নিজেও এই কমিটির সদস্য। অন্যদিকে ভারতীয় তিন সদসস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পরিচালক বাবনিলাল।
ওমর ফারুক বলেন, এসব হাটবাজার পুনরায় চালু হলে দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষ উপকৃত হবে। এতে করে উভয় দেশের পণ্যবিনিময় আরও সহজ হবে এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়বে।
প্রসঙ্গত, সাধারণত এসব হাট বসে সীমান্ত এলাকার জিরো পয়েন্টে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, যৌথ সমীক্ষক দল সীমান্তের পুরোনো হাটবাজারগুলো নতুনভাবে চালুর সম্ভাব্যতা যাচাই করে নিজ নিজ সরকারের কাছে প্রতিবেদন পেশ করবে।
১৯৭১ সালের আগে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সীমান্ত এলাকায় বেশ কিছু হাটবাজার চালু ছিল।
জানা গেছে, ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে ২০টি সীমান্ত হাট পুনরায় চালু করার ব্যাপারে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। আর এতে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশ এখন প্রস্তাবটি বাস্তবায়নের সম্ভাব্যতা খতিয়ে দেখছে। তবে প্রাথমিক পর্যায়ে মেঘালয় সীমান্তের তিনটি হাট চালুর ব্যাপারে সম্মত হতে পারে বাংলাদেশ। হাট তিনটি হচ্ছে লিংঘাট, কানাইরচর ও গোমাঘাট।
কলকাতায় বাংলাদেশ উপদূতাবাসে নিযুক্ত বাণিজ্যিক সচিব মো. ওমর ফারুক এ প্রসঙ্গে প্রথম আলোকে জানান, সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য বাংলাদেশের পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পাঠানো হয়। প্রতিনিধিদলটির নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশের শুল্ক বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার খায়েরুজ্জামান মজুমদার। ওমর ফারুক নিজেও এই কমিটির সদস্য। অন্যদিকে ভারতীয় তিন সদসস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পরিচালক বাবনিলাল।
ওমর ফারুক বলেন, এসব হাটবাজার পুনরায় চালু হলে দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষ উপকৃত হবে। এতে করে উভয় দেশের পণ্যবিনিময় আরও সহজ হবে এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়বে।
প্রসঙ্গত, সাধারণত এসব হাট বসে সীমান্ত এলাকার জিরো পয়েন্টে।
No comments