আহমাদিনেজাদের প্রেসিডেন্ট পদ অনুমোদন করলেন আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, প্রেসিডেন্ট পদে মাহমুদ আহমাদিনেজাদের পুনর্নির্বাচন তাদের বিরোধীদের ঔদ্ধত্যের বিরুদ্ধে এবং ন্যায়বিচারের পক্ষে সরকারের লড়াইয়ের প্রতি জনগণের সমর্থনেরই প্রতিফলন। গতকাল সোমবার দ্বিতীয় মেয়াদে আহমাদিনেজাদের প্রেসিডেন্ট পদকে আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন দেওয়ার পর তিনি এ কথা বলেন। এ উপলক্ষে রাজধানী তেহরানে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে এ কথা জানানো হয়।
রাষ্ট্রীয় আল-আলম টেলিভিশন জানায়, সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি প্রেসিডেন্ট পদে আহমাদিনেজাদের পুনর্নির্বাচনকে অনুমোদন করেছেন। এ বিষয়ে রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে।
খামেনির উদ্ধৃতি দিয়ে টেলিভিশন চ্যানেলটি জানায়, ঔদ্ধত্য ও দুর্গতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং ন্যায়বিচারের পক্ষে ভোট দিয়েছেন ইরানি জনগণ। তিনি আহমাদিনেজাদকে ‘সাহসী’, ‘বিচক্ষণ’ ও ‘কঠোর পরিশ্রমী’ হিসেবে অভিহিত করেন।
টেলিভিশনে বলা হয়, মাহমুদ আহমাদিনেজাদকে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট পদে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ করেছেন সর্বোচ্চ নেতা।
আল-আলম টেলিভিশনে বলা হয়, তেহরানের ওই অনুষ্ঠানে আহমাদিনেজাদের পরাজিত প্রতিপক্ষ মির হোসেন মৌসাভি, মেহেদি কাররৌভি, প্রভাবশালী ধর্মীয় নেতা আকবর হাশেমি রাফসানজানি ও সাবেক সংস্কারপন্থী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ খাতামি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না ।
নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে সংস্কারপন্থী পরাজিত প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মির হোসেন মৌসাভি এবং মেহেদি কাররৌভি বলেছেন, ক্ষমতায় বসতে যাওয়া সরকার হবে অবৈধ। তবে নির্বাচনে কোনো ধরনের জালিয়াতির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা।
আগামীকাল বুধবার শপথ নেবেন মাহমুদ আহমাদিনেজাদ। শপথ নেওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে পার্লামেন্টে মন্ত্রিসভার সদস্যদের নামের তালিকা জমা দেবেন তিনি।
এদিকে স্বীকারোক্তি আদায়ের জন্য বিচারাধীন বিরোধী কর্মীদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন মির হোসেন মৌসাভি। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার অভিযোগে ইরানে এখন প্রায় ১০০ জন সংস্কারবাদী ও বিরোধী কর্মীর বিচার করা হচ্ছে। এই বিচারপ্রক্রিয়ার নিন্দা করেছেন মির হোসেন মৌসাভি ও সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ খাতামি। এএফপি ও বিবিসি অনলাইন।
রাষ্ট্রীয় আল-আলম টেলিভিশন জানায়, সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি প্রেসিডেন্ট পদে আহমাদিনেজাদের পুনর্নির্বাচনকে অনুমোদন করেছেন। এ বিষয়ে রাষ্ট্রীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে।
খামেনির উদ্ধৃতি দিয়ে টেলিভিশন চ্যানেলটি জানায়, ঔদ্ধত্য ও দুর্গতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং ন্যায়বিচারের পক্ষে ভোট দিয়েছেন ইরানি জনগণ। তিনি আহমাদিনেজাদকে ‘সাহসী’, ‘বিচক্ষণ’ ও ‘কঠোর পরিশ্রমী’ হিসেবে অভিহিত করেন।
টেলিভিশনে বলা হয়, মাহমুদ আহমাদিনেজাদকে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট পদে দ্বিতীয় মেয়াদে নিয়োগ করেছেন সর্বোচ্চ নেতা।
আল-আলম টেলিভিশনে বলা হয়, তেহরানের ওই অনুষ্ঠানে আহমাদিনেজাদের পরাজিত প্রতিপক্ষ মির হোসেন মৌসাভি, মেহেদি কাররৌভি, প্রভাবশালী ধর্মীয় নেতা আকবর হাশেমি রাফসানজানি ও সাবেক সংস্কারপন্থী প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ খাতামি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না ।
নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে সংস্কারপন্থী পরাজিত প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মির হোসেন মৌসাভি এবং মেহেদি কাররৌভি বলেছেন, ক্ষমতায় বসতে যাওয়া সরকার হবে অবৈধ। তবে নির্বাচনে কোনো ধরনের জালিয়াতির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা।
আগামীকাল বুধবার শপথ নেবেন মাহমুদ আহমাদিনেজাদ। শপথ নেওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে পার্লামেন্টে মন্ত্রিসভার সদস্যদের নামের তালিকা জমা দেবেন তিনি।
এদিকে স্বীকারোক্তি আদায়ের জন্য বিচারাধীন বিরোধী কর্মীদের ওপর নির্যাতন চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন মির হোসেন মৌসাভি। নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতার অভিযোগে ইরানে এখন প্রায় ১০০ জন সংস্কারবাদী ও বিরোধী কর্মীর বিচার করা হচ্ছে। এই বিচারপ্রক্রিয়ার নিন্দা করেছেন মির হোসেন মৌসাভি ও সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ খাতামি। এএফপি ও বিবিসি অনলাইন।
No comments