বিসিসিআই-ওয়াডা মুখোমুখি
ক্রিকেট বিশ্বে নিজেদের ছড়ি ঘোরানোর নজির আরেকবার রাখল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। বিশ্বের বেশির ভাগ দেশ ও ক্রীড়াপ্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক ডোপিংবিরোধী সংস্থার (ওয়াডা) ‘ডোপ কোডের’ সব শর্ত মেনে নিলেও বিসিসিআই শুধু আপত্তি জানিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, আইসিসিকে তারা পরামর্শ দিয়েছে ওয়াডার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে।
ওয়াডা ‘ডোপ কোডের’ একটি ধারায় বলা হয়েছে, ক্রিকেটারদের তিন মাস আগেই জানাতে হবে পরবর্তী তিন মাসে ডোপ পরীক্ষার জন্য তাঁদের কোথায়, কখন পাওয়া যাবে। ভারতীয় ক্রিকেটার ও বোর্ডের আপত্তি এখানেই। বিসিসিআই মনে করে ওয়াডার সঙ্গে তাদের বিরোধ নিষ্পত্তির একটাই পথ—আইসিসিকেই সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে ওয়াডার সঙ্গে। তবে এই একই শর্ত নিয়ে আপত্তি থাকায় ওয়াডার সদস্য হয়নি ফিফা। উয়েফাও এই নিয়মকে চূড়ান্ত হয়রানি বলেই মনে করে। এ ছাড়া রাফায়েল নাদালের মতো অনেক টেনিস তারকাই এই নিয়মটির বিপক্ষে।
ওদিকে সুইজারল্যান্ডের লুসান থেকে ওয়াডার প্রেসিডেন্ট জন ফাহে জানিয়েছেন, ডোপের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতেই গড়া হয়েছে তাদের অ্যান্টি ডোপিং কোড, ‘কোডের ধারাগুলো ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধের আদর্শ উপকরণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আর পুরো বিশ্বের জন্যই এক নিয়ম। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি, প্যারা অলিম্পিক কমিটি, আন্তর্জাতিক স্পোর্টস ফেডারেশনসহ বিশ্বের প্রায় ৫৭১টি প্রতিষ্ঠান এই নিয়ম মেনে চলে। বিশ্বের ১৯১টি দেশ, এমনকি ইউনেসকো পর্যন্ত এই শর্তগুলো সমর্থন করে।’ বিসিসিআই না মানলেও ওয়াডার ধারাগুলো সমর্থন করেছেন ভারতের ক্রীড়ামন্ত্রী এম এস গিল। সব মিলিয়ে বোঝা যাচ্ছে শিগগিরই খুলছে না এই সমস্যার জট। ওয়েবসাইট।
ওয়াডা ‘ডোপ কোডের’ একটি ধারায় বলা হয়েছে, ক্রিকেটারদের তিন মাস আগেই জানাতে হবে পরবর্তী তিন মাসে ডোপ পরীক্ষার জন্য তাঁদের কোথায়, কখন পাওয়া যাবে। ভারতীয় ক্রিকেটার ও বোর্ডের আপত্তি এখানেই। বিসিসিআই মনে করে ওয়াডার সঙ্গে তাদের বিরোধ নিষ্পত্তির একটাই পথ—আইসিসিকেই সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে ওয়াডার সঙ্গে। তবে এই একই শর্ত নিয়ে আপত্তি থাকায় ওয়াডার সদস্য হয়নি ফিফা। উয়েফাও এই নিয়মকে চূড়ান্ত হয়রানি বলেই মনে করে। এ ছাড়া রাফায়েল নাদালের মতো অনেক টেনিস তারকাই এই নিয়মটির বিপক্ষে।
ওদিকে সুইজারল্যান্ডের লুসান থেকে ওয়াডার প্রেসিডেন্ট জন ফাহে জানিয়েছেন, ডোপের বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতেই গড়া হয়েছে তাদের অ্যান্টি ডোপিং কোড, ‘কোডের ধারাগুলো ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধের আদর্শ উপকরণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আর পুরো বিশ্বের জন্যই এক নিয়ম। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি, প্যারা অলিম্পিক কমিটি, আন্তর্জাতিক স্পোর্টস ফেডারেশনসহ বিশ্বের প্রায় ৫৭১টি প্রতিষ্ঠান এই নিয়ম মেনে চলে। বিশ্বের ১৯১টি দেশ, এমনকি ইউনেসকো পর্যন্ত এই শর্তগুলো সমর্থন করে।’ বিসিসিআই না মানলেও ওয়াডার ধারাগুলো সমর্থন করেছেন ভারতের ক্রীড়ামন্ত্রী এম এস গিল। সব মিলিয়ে বোঝা যাচ্ছে শিগগিরই খুলছে না এই সমস্যার জট। ওয়েবসাইট।
No comments