গুড়ের ৭ গুণ
গুড়
সারা বছরই পাওয়া যায়। সাধারণত আখ ও খেজুর গুড় বেশি জনপ্রিয়। এটি পুষ্টি
গুণে সমৃদ্ধ একটি খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে খনিজ, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম,
পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম, সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ ও জিঙ্ক থাকে। আয়ুর্বেদ
চিকিৎসা অনুযায়ী, পেটের নানা অসুখ সারাতে গুড় দারুণ কার্যকরী।
গুড় খেলে যেসব স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যাবে-
১. অ্যানিমিয়া আক্রান্তদের জন্য গুড় দারুণ উপকারী। রোজ গুড় খেলে শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজের ঘাটতি পূরণ হবে।
২. গুড়ে বিশেষ করে আখের গুড়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালরি ও শর্করা থাকে। এ কারণে ডায়রিয়া রোগীদের জন্য গুড়ের স্যালাইন উপকারী।
৩. গুড়ে থাকা ম্যাঙ্গানিজ গলা খুশখুশ, শ্বাসকষ্ট ও অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে। এটি খেলে ব্রংকিয়াল মাংসপেশী আরাম পায়। ফলে গলা ও শরীরে অনেক বেশি হালকা বোধ হয়।
৪. গুড়ে থাকা আয়রন শরীরে রক্ত তৈরি করে। সেই সঙ্গে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে তোলে ।মাইগ্রেনের ব্যথা সারিয়ে তুলতেও বেশ কার্যকরী গুড়।
৫. গুড়ে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট অ্যান্টি-অ্যালার্জি হিসেবে কাজ করে।
৬. গুড় জন্ডিস রোগীদের জন্যও বেশ উপকারী।
৭. গুড় খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। শরীরে থাকা ফ্রি রেডিকেল দূর করতে সাহায্য করে গুড়। এতে থাকা জিঙ্ক ও সেলেনিয়াম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া
গুড় খেলে যেসব স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যাবে-
১. অ্যানিমিয়া আক্রান্তদের জন্য গুড় দারুণ উপকারী। রোজ গুড় খেলে শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনিজের ঘাটতি পূরণ হবে।
২. গুড়ে বিশেষ করে আখের গুড়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালরি ও শর্করা থাকে। এ কারণে ডায়রিয়া রোগীদের জন্য গুড়ের স্যালাইন উপকারী।
৩. গুড়ে থাকা ম্যাঙ্গানিজ গলা খুশখুশ, শ্বাসকষ্ট ও অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে। এটি খেলে ব্রংকিয়াল মাংসপেশী আরাম পায়। ফলে গলা ও শরীরে অনেক বেশি হালকা বোধ হয়।
৪. গুড়ে থাকা আয়রন শরীরে রক্ত তৈরি করে। সেই সঙ্গে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে তোলে ।মাইগ্রেনের ব্যথা সারিয়ে তুলতেও বেশ কার্যকরী গুড়।
৫. গুড়ে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট অ্যান্টি-অ্যালার্জি হিসেবে কাজ করে।
৬. গুড় জন্ডিস রোগীদের জন্যও বেশ উপকারী।
৭. গুড় খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। শরীরে থাকা ফ্রি রেডিকেল দূর করতে সাহায্য করে গুড়। এতে থাকা জিঙ্ক ও সেলেনিয়াম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া
No comments