আবার আসবে ফিরে ১০০০০ হাজার বছর আগে নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া ম্যামথ!
রাশিয়া
এবং জাপানি বিজ্ঞানীরা পুনরায় ম্যামথকে ফিরিয়ে আনার পথ খুঁজে পেয়েছেন বলে
ধারণা করেছেন। হাতীর পূর্ব পুরুষ হিসেবে পরিচিত ঘন এবং বড় পশমে আবৃত ম্যামথ
প্রায় ১০ হাজার বছর আগে পৃথিবী থেকে সমূলে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।
সাইবেরিয়া থেকে আট বছর আগে 'ইউকা' নামের একটি কিশোর বয়সী ম্যামথের হিমায়িত দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। সাইবেরিয়ার পার্মাফ্রস্ট বা স্থায়ী বরফাবৃত অঞ্চল থেকে এটি উদ্ধার করা হয়। এর একটি পা থেকে সংগ্রহ করা হয় কিছু হিমায়িত কোষের নমুনা ।এগুলোকে কোষ বিভাজনের প্রাথমিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়েছে।
২৮ হাজার বছর আগের ম্যামথ ইউকার কোষ কেন্দ্রকগুলো বা নিউক্লি প্রতিস্থাপন করা হলো ইঁদুরের দেহ কোষরাজিতে। জাপানের কিনদাই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কেই মিইয়ামোতো হলেন আন্তর্জাতিক এ গবেষক দলের অন্যতম সদস্য। তিনি জানান, এতে কোষরাজির জৈব তৎপরতা শুরু হয়েছে। হাজার হাজার বছর ধরে হিমায়িত থাকার পরও এই জৈব তৎপরতা শুরু করা সম্ভব হয়েছে।
অবশ্য, জৈব তৎপরতা শুরু হলেও এখনো কোষ বিভাজনের কাজ শুরু করা সম্ভব হয় নি। কোষ বিভাজন ঘটলেই কেবল ম্যামথকে ক্লোন করে আবার ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।
বিভাজনের উপযোগী কোষমালা খুঁজে পাওয়ার জন্য হিমায়িত ম্যামথের শরীর নিয়ে গভীর অনুসন্ধানে নেমেছেন বিজ্ঞানীরা। হাজার হাজার বছর হিমায়িত থাকার পরও কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ম্যামথের এমন কোষ দরকার। এমন কোষের অনুসন্ধান করছেন বিজ্ঞানীরা। এ ছাড়া, ইউকার যে সব স্বজনকে হিমায়িত অবস্থায় পাওয়া গেছে তাদেরও তল্লাসি করে দেখছেন বিজ্ঞানীরা। এ অভিযান কবে সফল হবে সে বিষয়ে এখনো নিশ্চয়তা দিতে পারেন নি বিজ্ঞানীরা। তবে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
সাইবেরিয়া থেকে আট বছর আগে 'ইউকা' নামের একটি কিশোর বয়সী ম্যামথের হিমায়িত দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। সাইবেরিয়ার পার্মাফ্রস্ট বা স্থায়ী বরফাবৃত অঞ্চল থেকে এটি উদ্ধার করা হয়। এর একটি পা থেকে সংগ্রহ করা হয় কিছু হিমায়িত কোষের নমুনা ।এগুলোকে কোষ বিভাজনের প্রাথমিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়েছে।
২৮ হাজার বছর আগের ম্যামথ ইউকার কোষ কেন্দ্রকগুলো বা নিউক্লি প্রতিস্থাপন করা হলো ইঁদুরের দেহ কোষরাজিতে। জাপানের কিনদাই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কেই মিইয়ামোতো হলেন আন্তর্জাতিক এ গবেষক দলের অন্যতম সদস্য। তিনি জানান, এতে কোষরাজির জৈব তৎপরতা শুরু হয়েছে। হাজার হাজার বছর ধরে হিমায়িত থাকার পরও এই জৈব তৎপরতা শুরু করা সম্ভব হয়েছে।
অবশ্য, জৈব তৎপরতা শুরু হলেও এখনো কোষ বিভাজনের কাজ শুরু করা সম্ভব হয় নি। কোষ বিভাজন ঘটলেই কেবল ম্যামথকে ক্লোন করে আবার ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।
বিভাজনের উপযোগী কোষমালা খুঁজে পাওয়ার জন্য হিমায়িত ম্যামথের শরীর নিয়ে গভীর অনুসন্ধানে নেমেছেন বিজ্ঞানীরা। হাজার হাজার বছর হিমায়িত থাকার পরও কম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ম্যামথের এমন কোষ দরকার। এমন কোষের অনুসন্ধান করছেন বিজ্ঞানীরা। এ ছাড়া, ইউকার যে সব স্বজনকে হিমায়িত অবস্থায় পাওয়া গেছে তাদেরও তল্লাসি করে দেখছেন বিজ্ঞানীরা। এ অভিযান কবে সফল হবে সে বিষয়ে এখনো নিশ্চয়তা দিতে পারেন নি বিজ্ঞানীরা। তবে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
No comments