ইরাকে বিক্ষোভে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯, আলোচনার প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রীর
ইরাকে
সরকার বিরোধী বিক্ষোভে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯ জনে পৌঁছেছে। টানা তৃতীয় দিনে
পৌঁছেছে বিক্ষোভ। রাজধানী বাগদাদ সহ দক্ষিণাঞ্চলীয় একাধিক শহরে এসব
বিক্ষোভ জারি রয়েছে। এমতাবস্থায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসার
প্রস্তাব দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী আদেল আব্দুল মাহদি।
বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে উদ্ধৃত করে স্থানীয় গণমাধ্যমে বলা হয়, বিক্ষোভকারীদের সংখ্যা আলোচনায় বসার জন্য চেষ্টা জারি রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী। চলমান রাজনৈতিক সংকট দূর করে ইরাকে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ও তাদের দাবি বিবেচনা করতে প্রস্তুত।
এদিকে, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার আগ দিয়ে প্রায় ৪ হাজার বিক্ষোভকারী বাগদাদে মিছিল করে। সরকারি কারফিউ প্রত্যাখ্যান করে এই মিছিল করেছে তারা। মিছিলে উন্নত সরকারি সেবা, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও দুর্নীতি বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে বিক্ষভকারীরা।
বাগদাদের তায়ারান স্কয়ারে সমবেত হয় বিক্ষোভকারীরা। সেখান থেকে কেন্দ্রীয় অঞ্চলে অবস্থিত তাহরির স্কয়ার বা লিবারেশন স্কয়ারের দিকে যাত্রা শুরু করে। তবে পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে গুলি ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়লে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় বিক্ষোভকারীরা। বাগদাদ ছাড়া জাফারানিয়া জেলায়ও উন্মুক্তভাবে গুলি চালিয়েছে পুলিশরা।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় সরকার বিরোধী বিক্ষোভের সংখ্যা বাড়ছে। দুই সপ্তাহ আগে পুরো বিশ্বকে চমকে দিয়ে মিসরের তাহরির স্কয়ারে প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করে কয়েক হাজার মানুষ। সিসি সরকার অবশ্য শক্ত হাতে তাদের দমন করে। পুরো রাজধানী অবরুদ্ধ করে দেয় পরদিনই। বন্ধ করে দেয়া হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমও। ওই বিক্ষোভের কয়েকদিন পরই ইরাকে বিক্ষোভ শুরু হয়। এর মধ্যে ইরাকের বিক্ষোভটি কোনো রাজনৈতিক দল দ্বারা প্রভাবিত নয় হিসেবেই বিবেচিত হচ্ছে। ইরাকী হাই কমিশন ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত বিক্ষোভে প্রাণ হারিয়েছে ১৯ জন।
বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে উদ্ধৃত করে স্থানীয় গণমাধ্যমে বলা হয়, বিক্ষোভকারীদের সংখ্যা আলোচনায় বসার জন্য চেষ্টা জারি রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী। চলমান রাজনৈতিক সংকট দূর করে ইরাকে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনতে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ও তাদের দাবি বিবেচনা করতে প্রস্তুত।
এদিকে, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার আগ দিয়ে প্রায় ৪ হাজার বিক্ষোভকারী বাগদাদে মিছিল করে। সরকারি কারফিউ প্রত্যাখ্যান করে এই মিছিল করেছে তারা। মিছিলে উন্নত সরকারি সেবা, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও দুর্নীতি বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে বিক্ষভকারীরা।
বাগদাদের তায়ারান স্কয়ারে সমবেত হয় বিক্ষোভকারীরা। সেখান থেকে কেন্দ্রীয় অঞ্চলে অবস্থিত তাহরির স্কয়ার বা লিবারেশন স্কয়ারের দিকে যাত্রা শুরু করে। তবে পুলিশ তাদের লক্ষ্য করে গুলি ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়লে ছত্রভঙ্গ হয়ে যায় বিক্ষোভকারীরা। বাগদাদ ছাড়া জাফারানিয়া জেলায়ও উন্মুক্তভাবে গুলি চালিয়েছে পুলিশরা।
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোয় সরকার বিরোধী বিক্ষোভের সংখ্যা বাড়ছে। দুই সপ্তাহ আগে পুরো বিশ্বকে চমকে দিয়ে মিসরের তাহরির স্কয়ারে প্রেসিডেন্ট আব্দেল ফাত্তাহ আল সিসির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করে কয়েক হাজার মানুষ। সিসি সরকার অবশ্য শক্ত হাতে তাদের দমন করে। পুরো রাজধানী অবরুদ্ধ করে দেয় পরদিনই। বন্ধ করে দেয়া হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমও। ওই বিক্ষোভের কয়েকদিন পরই ইরাকে বিক্ষোভ শুরু হয়। এর মধ্যে ইরাকের বিক্ষোভটি কোনো রাজনৈতিক দল দ্বারা প্রভাবিত নয় হিসেবেই বিবেচিত হচ্ছে। ইরাকী হাই কমিশন ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত বিক্ষোভে প্রাণ হারিয়েছে ১৯ জন।
No comments