চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অনেক চক্রান্ত চলছে: -ওমর সানী
আর
২২ দিন বাকি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের। এরমধ্যে
প্রার্থী কার প্যানেলে কে থাকছে তা নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা-সমালোচনা। মিশা
সওদাগর ও জায়েদ খানের প্যানেল ছাড়াও এবারের নির্বাচনে বড় চমক হিসেবে রয়েছেন
চলচ্চিত্রের প্রিয়দর্শিনী নায়িকা মৌসুমী। নির্বাচনে মৌসুমী সভাপতি পদে এবং
ডিএ তায়েব সাধারণ সম্পাদক পদে লড়বেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। কিন্তু এরইমধ্যে
অনেকে জলঘোলা করার চেষ্টা করছেন, প্যানেল গোছানো নিয়ে চক্রান্ত চলছে বলে
ফেসবুকের এক ভিডিও বার্তায় জানালেন চিত্রনায়িক ওমর সানী। তিনি আজ দুপুর
১২টায় এক ভিডিও বার্তায় বলেন, আমাদের সহকর্মীদের অনুরোধে মৌসুমীকে সভাপতি
পদপ্রার্থী হিসেবে দাঁড় করাতে বাধ্য করেছি আমরা। কিন্তু অনেক চক্রান্ত
চলছে। মৌসুমীর প্যানেলে অনেক মহারথী আর্টিস্টরা ছিলো।
আজকে তারা কেউ নেই। কোনো এক অদৃশ্য ভয়ের কারণে, আমি নাম বলতে চাই না। সেই শক্তি চায় সভাপতি, সেক্রেটারী এবং অনান্য ক্যাটাগরিতে কেউ যেন না দাঁড়ায় নির্বাচনে। আমি বলেছি যে, তোমাকে দাঁড়াতে হবে নির্বাচনে। আপনারা যে বলছেন বা গুজব ছড়াচ্ছেন যে, মৌসুমী দাঁড়াবে না। মৌসুমী আসলেই দাঁড়াতো না। সেই সুযোগ তো মৌসুমীকে আপনারা দিলেন না। সেই সুযোগটা কি জানেন? মৌসুমী চেয়েছিলো-মাহমুদ কলি, পারভেজ (সোহেল রানা), আলমগীর, ওয়াসিম, উজ্জল, ফারুক, ইলিয়াস কাঞ্চন ভাই আসুক আমি ছেড়ে দিব। যদিও উনারা আজীবন সদস্য এই সমিতির। এমনকি ডিপজল কিংবা রুবেল ভাই নির্বাচন করুক আমি ছেড়ে দিব। কিন্তু সেই সুযোগ তো আপনারা দিলেন না মৌসুমীকে। আপনারা কি দিয়েছেন? আমার দৃঢ় বিশ্বাস ডিপজল সাহেব সভাপতি পদে নির্বাচন করলে মৌসুমী এই পদে নির্বাচন করত না। রুবেল ভাই সভাপতি পদে দাঁড়ালে মৌসুমী বসে যেতো। তারা তো সিনিয়র এবং আজীবন সদস্য। এই সুযোগটা কি দিয়েছেন আপনারা? মিশার সাথে বসতে হবে কেনো? মানুষের হারজিৎ আছেই। হয়তবা মৌসুমী পরাজিত হবে, মিশা জয়ী হবে। অথবা মিশা পরাজিত হবে, মৌসুমী জয়ী হবে। এটা এমন কিছু ব্যাপার না। কিন্তু এটাকে এতভাবে নিচ্ছেন কেনো আপনারা? এত ভয় কিসের? সেক্রেটারী করতে পারবে না, প্রেসিডেন্ট করতে পারবে না-এটাতে এমন কি মধু আছে? এখানে তো আরো নিজের টাকা খরচ হবার কথা। কার স্বার্থ কাজ করছে এখানে? এখানে থাকলে টাকা ইনকাম করা যাবে। এটা তো সেই জায়গা না। এই ফিল তো মান্না সাহেব, রুবেল ভাই, ডিপজল সাহেব, আলমগীর, ফারুক কিংবা কাঞ্চন সাহেব করেননি। কে করছে কোন জায়গার থেকে করছে? এটা বুঝতে হবে। সময় এসেছে। মৌসুমী অটল। নির্বাচন করবে। আমার দৃঢ বিশ্বাস মৌসুমীর কলিগরা, সিনিয়রা, জুনিয়রা কিংবা আমরা কেউই পিছপা হব না। একলা চলার মধ্যেও আমাদের জনাব ডি এ তায়েব সাহেব আছেন। মৌসুমী এবং ডিএ তায়েব আছে ও থাকবে। ইনশাআল্লাহ। আমরা আশা করবো, আপনারা ভোট দিবেন এবং প্যানেল কোনো ফ্যাক্ট না। আমার মনে হয় ব্যক্তি হচ্ছে ফ্যাক্টর। প্যানেল বলতে কোনো শব্দ নেই, আমি দেখাতে পারি। আশা করবো, ২৫ তারিখের নির্বাচনে যারা স্বতন্ত্র আছে তারা সকলে জয়লাভ করবেন। এবং জায়েদ-মিশা গ্রুপ থেকে যারা ভালো, পাস করবেন- তাদের সকলকে স্বাগতম। অনেক ভালো প্রার্থী আছে ওখানে, আমার অনেক বন্ধু, বান্ধবী আছে এবং আমার ছোট ভাইয়েরাও আছে। এটা শত্রুতার খেলা না, বন্ধুত্বের খেলা। তবে এটা শত্রুতা হিসেবে নিয়ে ফেলেছে অনেকেই। এই যে আমি করিনি তো কি হয়েছে। সমস্যাটা কি? আবারো বলছি, মৌসুমীকে বসার জন্য অনেক চেষ্টা হয়েছে। মৌসুমীতো বসতো সেই সুযোগটাই দিলেন না। মৃতপ্রায় চলচ্চিত্রকে আমরা চেষ্টা করিনা বাঁচানোর জন্য। যারা স্বার্থ নিয়ে চলচ্চিত্রকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে, পকেট ভারীর ধান্দা করছে- তাদেরকে আমরা বিতাড়িত করবো ইনশাল্লাহ। আজ অথবা কাল। ভয় পাব না আমরা। ভয়কে আমরা জয় করবো ইনশাল্লাহ।
আজকে তারা কেউ নেই। কোনো এক অদৃশ্য ভয়ের কারণে, আমি নাম বলতে চাই না। সেই শক্তি চায় সভাপতি, সেক্রেটারী এবং অনান্য ক্যাটাগরিতে কেউ যেন না দাঁড়ায় নির্বাচনে। আমি বলেছি যে, তোমাকে দাঁড়াতে হবে নির্বাচনে। আপনারা যে বলছেন বা গুজব ছড়াচ্ছেন যে, মৌসুমী দাঁড়াবে না। মৌসুমী আসলেই দাঁড়াতো না। সেই সুযোগ তো মৌসুমীকে আপনারা দিলেন না। সেই সুযোগটা কি জানেন? মৌসুমী চেয়েছিলো-মাহমুদ কলি, পারভেজ (সোহেল রানা), আলমগীর, ওয়াসিম, উজ্জল, ফারুক, ইলিয়াস কাঞ্চন ভাই আসুক আমি ছেড়ে দিব। যদিও উনারা আজীবন সদস্য এই সমিতির। এমনকি ডিপজল কিংবা রুবেল ভাই নির্বাচন করুক আমি ছেড়ে দিব। কিন্তু সেই সুযোগ তো আপনারা দিলেন না মৌসুমীকে। আপনারা কি দিয়েছেন? আমার দৃঢ় বিশ্বাস ডিপজল সাহেব সভাপতি পদে নির্বাচন করলে মৌসুমী এই পদে নির্বাচন করত না। রুবেল ভাই সভাপতি পদে দাঁড়ালে মৌসুমী বসে যেতো। তারা তো সিনিয়র এবং আজীবন সদস্য। এই সুযোগটা কি দিয়েছেন আপনারা? মিশার সাথে বসতে হবে কেনো? মানুষের হারজিৎ আছেই। হয়তবা মৌসুমী পরাজিত হবে, মিশা জয়ী হবে। অথবা মিশা পরাজিত হবে, মৌসুমী জয়ী হবে। এটা এমন কিছু ব্যাপার না। কিন্তু এটাকে এতভাবে নিচ্ছেন কেনো আপনারা? এত ভয় কিসের? সেক্রেটারী করতে পারবে না, প্রেসিডেন্ট করতে পারবে না-এটাতে এমন কি মধু আছে? এখানে তো আরো নিজের টাকা খরচ হবার কথা। কার স্বার্থ কাজ করছে এখানে? এখানে থাকলে টাকা ইনকাম করা যাবে। এটা তো সেই জায়গা না। এই ফিল তো মান্না সাহেব, রুবেল ভাই, ডিপজল সাহেব, আলমগীর, ফারুক কিংবা কাঞ্চন সাহেব করেননি। কে করছে কোন জায়গার থেকে করছে? এটা বুঝতে হবে। সময় এসেছে। মৌসুমী অটল। নির্বাচন করবে। আমার দৃঢ বিশ্বাস মৌসুমীর কলিগরা, সিনিয়রা, জুনিয়রা কিংবা আমরা কেউই পিছপা হব না। একলা চলার মধ্যেও আমাদের জনাব ডি এ তায়েব সাহেব আছেন। মৌসুমী এবং ডিএ তায়েব আছে ও থাকবে। ইনশাআল্লাহ। আমরা আশা করবো, আপনারা ভোট দিবেন এবং প্যানেল কোনো ফ্যাক্ট না। আমার মনে হয় ব্যক্তি হচ্ছে ফ্যাক্টর। প্যানেল বলতে কোনো শব্দ নেই, আমি দেখাতে পারি। আশা করবো, ২৫ তারিখের নির্বাচনে যারা স্বতন্ত্র আছে তারা সকলে জয়লাভ করবেন। এবং জায়েদ-মিশা গ্রুপ থেকে যারা ভালো, পাস করবেন- তাদের সকলকে স্বাগতম। অনেক ভালো প্রার্থী আছে ওখানে, আমার অনেক বন্ধু, বান্ধবী আছে এবং আমার ছোট ভাইয়েরাও আছে। এটা শত্রুতার খেলা না, বন্ধুত্বের খেলা। তবে এটা শত্রুতা হিসেবে নিয়ে ফেলেছে অনেকেই। এই যে আমি করিনি তো কি হয়েছে। সমস্যাটা কি? আবারো বলছি, মৌসুমীকে বসার জন্য অনেক চেষ্টা হয়েছে। মৌসুমীতো বসতো সেই সুযোগটাই দিলেন না। মৃতপ্রায় চলচ্চিত্রকে আমরা চেষ্টা করিনা বাঁচানোর জন্য। যারা স্বার্থ নিয়ে চলচ্চিত্রকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাচ্ছে, পকেট ভারীর ধান্দা করছে- তাদেরকে আমরা বিতাড়িত করবো ইনশাল্লাহ। আজ অথবা কাল। ভয় পাব না আমরা। ভয়কে আমরা জয় করবো ইনশাল্লাহ।
No comments