শিশুদের সরাসরি ‘না’ নয়
শিশুরা ফোনে গেম খেলে |
শিশুরা
সব সময় বড়দের চাওয়া আর পছন্দমতো চলবে এটা আশা করা যায় না। ছোটরা এমন অনেক
কাজ করে বা এমন কিছু চায় যার উত্তরে তাকে ‘না’ বলা ছাড়া কোনো উপায় থাকে না।
তবে শিশুর সব কাজেই বড়রা যদি বাধা দেন, নিষেধ করেন, বিশেষ করে সরাসরি ‘না’ বলে দেন, তবে তা শিশুর মানসিক বিকাশে প্রভাব ফেলে।
প্রতিনিয়ত কত ‘না’ বলতে হয়। সবচেয়ে বেশি বলতে হয় বাবা-মাকে। বাচ্চাদের আবদার মেটানো না গেলেই ‘না’র ব্যবহার জরুরি হয়ে পড়ে। এসময় বাচ্চাদের অনেক গুছিয়ে ‘না’ বলতে হবে। সন্তানের মুখের ওপর ‘না’ বলাটাও মায়েদের জন্যও একটা চাপ হয়ে থাকে।
‘এটা হবে না’ ‘ওটা করো না’ এমনটা বড়দের শুনতে যেমন ভালো লাগে না তেমনি বাচ্চাটিরও। এ অবস্থায় সরাসরি ‘না’ বলে না দিয়ে ওকে বুঝিয়ে দিন কাজটা তার ভুল হচ্ছে। আর এ কাজটি তাকে মানাবে না। এতে আপনিও অপ্রিয় হলেন না। আর ক্ষুদে বাচ্চাটিও আপনার কথা শুনলো।
যেমন আজকাল শিশুরা ফোনে বা ট্যাবে গেম খেলে অনেক সময় পার করে। তার পরিবর্তে খোলা মাঠে গিয়ে খেলার প্রতি তাদের আগ্রহ কম। মায়েরা এটা নিয়ে বেশ চিন্তায় থাকেন। হয়তো শিশুর হাত থেকে ফোনটি নিয়ে নিচ্ছেন, তাকে বকা দিচ্ছেন।
কিন্তু এতে করে শিশু পড়তে বা মাঠে খেলার চেয়ে সেই ফোন নিয়েই বসে থাকছে বা টিভি দেখছে। এ অবস্থায় আপনার সুরটাই নরম করতে হবে। বলুন নিশ্চয়ই গেম খেলতে দেবেন তবে এখনই না। আগে একটু পড়া শেষ করো তারপর। আবার বললেন তুমি যদি আজ বন্ধুদের সঙ্গে আধাঘণ্টা বাইরে খেলতে যাও তবে তোমাকে পছন্দের গেম খেলতে দেওয়া হবে।
এভাবে তাকে মোটিভেট করাও অনেক সহজ হবে। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, শিশুদের সঙ্গে চালাকি করা যাবে না। তাদের কোনো কথা দিলে সেই কথা রাখতে হবে। না হলে কিন্তু শিশুরা আস্থা হারিয়ে ফেলবে ও তারাও মিথ্যা বলতে শুরু করবে।
তার ভালো কাজের প্রশংসা করুন। ছোট ছোট বিষয়ে শিশুকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব দিন। এতে তার ব্যক্তিত্ব গঠনে সহায়ক হবে।
তবে শিশুর সব কাজেই বড়রা যদি বাধা দেন, নিষেধ করেন, বিশেষ করে সরাসরি ‘না’ বলে দেন, তবে তা শিশুর মানসিক বিকাশে প্রভাব ফেলে।
প্রতিনিয়ত কত ‘না’ বলতে হয়। সবচেয়ে বেশি বলতে হয় বাবা-মাকে। বাচ্চাদের আবদার মেটানো না গেলেই ‘না’র ব্যবহার জরুরি হয়ে পড়ে। এসময় বাচ্চাদের অনেক গুছিয়ে ‘না’ বলতে হবে। সন্তানের মুখের ওপর ‘না’ বলাটাও মায়েদের জন্যও একটা চাপ হয়ে থাকে।
‘এটা হবে না’ ‘ওটা করো না’ এমনটা বড়দের শুনতে যেমন ভালো লাগে না তেমনি বাচ্চাটিরও। এ অবস্থায় সরাসরি ‘না’ বলে না দিয়ে ওকে বুঝিয়ে দিন কাজটা তার ভুল হচ্ছে। আর এ কাজটি তাকে মানাবে না। এতে আপনিও অপ্রিয় হলেন না। আর ক্ষুদে বাচ্চাটিও আপনার কথা শুনলো।
যেমন আজকাল শিশুরা ফোনে বা ট্যাবে গেম খেলে অনেক সময় পার করে। তার পরিবর্তে খোলা মাঠে গিয়ে খেলার প্রতি তাদের আগ্রহ কম। মায়েরা এটা নিয়ে বেশ চিন্তায় থাকেন। হয়তো শিশুর হাত থেকে ফোনটি নিয়ে নিচ্ছেন, তাকে বকা দিচ্ছেন।
কিন্তু এতে করে শিশু পড়তে বা মাঠে খেলার চেয়ে সেই ফোন নিয়েই বসে থাকছে বা টিভি দেখছে। এ অবস্থায় আপনার সুরটাই নরম করতে হবে। বলুন নিশ্চয়ই গেম খেলতে দেবেন তবে এখনই না। আগে একটু পড়া শেষ করো তারপর। আবার বললেন তুমি যদি আজ বন্ধুদের সঙ্গে আধাঘণ্টা বাইরে খেলতে যাও তবে তোমাকে পছন্দের গেম খেলতে দেওয়া হবে।
এভাবে তাকে মোটিভেট করাও অনেক সহজ হবে। তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, শিশুদের সঙ্গে চালাকি করা যাবে না। তাদের কোনো কথা দিলে সেই কথা রাখতে হবে। না হলে কিন্তু শিশুরা আস্থা হারিয়ে ফেলবে ও তারাও মিথ্যা বলতে শুরু করবে।
তার ভালো কাজের প্রশংসা করুন। ছোট ছোট বিষয়ে শিশুকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব দিন। এতে তার ব্যক্তিত্ব গঠনে সহায়ক হবে।
No comments