পর্নো তারকা কিম্বারলি মনে করেন হতাশার জন্য দায়ী পর্নোগ্রাফি
অনলাইনে
খুব সহজেই পর্নোছবি বা সংশ্লিষ্ট উপাদান পাওয়া হতাশা বৃদ্ধির কারণ বলে
মনে করেন নেভাদার সবচেয়ে বড় নিষিদ্ধপল্লী মুনলাইন বানি র্যাঞ্চের জনপ্রিয়
পর্নো তারকা কিম্বারলি কেন। বহু পুরস্কার বিজয়ী এই পর্নো তারকা ব্যাখ্যা
করেছেন যে, কেন তিনি মনে করেন যৌন জীবনে হতাশার জন্য পর্নো দায়ী। তার অনেক
ক্লায়েন্ট বা খদ্দের আছেন। তিনি বলেন, তারা যৌনজীবনে হতাশার শিকার। কারণ,
তারা অনলাইনে যে পর্নো ছবি দেখেন এবং বাস্তবতার সঙ্গে তাদের অন্তরঙ্গ
সম্পর্কের বিষয়ে তা মেলানোর চেষ্টা করনে তা থেকে তাদের মধ্যে একটি ভুল
ধারণা জন্ম নেয় এবং এতে তারা হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। তিনি মনে করেন, এর জন্য
দায়ী অনলাইনে পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতা।
তিনি বৃটিশ একটি পত্রিকার সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলেছেন। এ ছাড়া এ নিয়ে তিনি ব্লগ পোস্ট লিখেছেন। তার মতে, যৌন শিক্ষায় ঘাটতি রয়েছে।
এটা অন্যতম একটি কারণ। এ জন্য বিছানায় আত্মবিশ্বাস ফেরাতে লড়াই করতে হয় অনেককে। তিনি বলেন, এসব মানুষ হাজার হাজার ঘন্টা পর্নো ছবি দেখেন। এতে তাদের মধ্যে আস্থা ফেরানোর চেয়ে তাদের ভিতর এক অতৃপ্তি আসে। তারা তাদের গোপন অঙ্গের আকার, আকৃতি নিয়ে ভাবেন। অস্বস্তি বোধ করেন। শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের সময় যদি তার পার্টনার শিৎকার না করেন তাহলে তিনি বা তারা মনে করেন, সঠিকভাবে অগ্রসর হচ্ছেন না তিনি। কোনো ভুল করছেন। তিনি আরো বলেন, শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের আগে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে, যা একজন পুরুষ ও একজন নারীর এমন সম্পর্কের জন্য অত্যাবশ্যক। এর মধ্য দিয়ে দু’জনকে পূর্বেই প্রস্তুতি নিতে হয়। কিন্তু পর্নোগ্রাফিতে সেই অংশগুলো দেখানো হয় না। অন্তরঙ্গ সেই মুহূর্তগুলো মাঝে মাঝে এড়িয়ে যাওয়া হয়।
কিম্বারলি যৌন শিক্ষা সম্পর্কে বলেন, যৌন শিক্ষায় ঘাটতি রয়েছে। এ জন্য কিশোর বা যুবকরা পর্নোছবি দেখেন। তারা এসব ছবি দেখে যৌন জীবন বা যৌন সম্পর্কের বিষয়ে শিক্ষা নেয়ার চেষ্টা করেন। পর্নোগ্রাফি এখনও বিনোদন হিসেবে রয়ে গেছে। এখনও শিক্ষার বিষয় হয়ে উঠতে পারে নি। তিনি আরো বলেন, পর্নোগ্রাফি এবং বাস্তব শারীরিক সম্পর্কের বিষয় আমি ব্যাখ্যা করি একটি প্রশ্নের মাধ্যমে। তাহলো, আপনি পর্নোছবিতে যে সুপারম্যানসুলভ অভিনয় দেখেন তা কি বাস্তব? আপনি কি বিশ্বাস করেন অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সুপারম্যান উড়ে বেড়াচ্ছে? অবশ্যই না।
তিনি বৃটিশ একটি পত্রিকার সঙ্গে এ নিয়ে কথা বলেছেন। এ ছাড়া এ নিয়ে তিনি ব্লগ পোস্ট লিখেছেন। তার মতে, যৌন শিক্ষায় ঘাটতি রয়েছে।
এটা অন্যতম একটি কারণ। এ জন্য বিছানায় আত্মবিশ্বাস ফেরাতে লড়াই করতে হয় অনেককে। তিনি বলেন, এসব মানুষ হাজার হাজার ঘন্টা পর্নো ছবি দেখেন। এতে তাদের মধ্যে আস্থা ফেরানোর চেয়ে তাদের ভিতর এক অতৃপ্তি আসে। তারা তাদের গোপন অঙ্গের আকার, আকৃতি নিয়ে ভাবেন। অস্বস্তি বোধ করেন। শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের সময় যদি তার পার্টনার শিৎকার না করেন তাহলে তিনি বা তারা মনে করেন, সঠিকভাবে অগ্রসর হচ্ছেন না তিনি। কোনো ভুল করছেন। তিনি আরো বলেন, শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের আগে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে, যা একজন পুরুষ ও একজন নারীর এমন সম্পর্কের জন্য অত্যাবশ্যক। এর মধ্য দিয়ে দু’জনকে পূর্বেই প্রস্তুতি নিতে হয়। কিন্তু পর্নোগ্রাফিতে সেই অংশগুলো দেখানো হয় না। অন্তরঙ্গ সেই মুহূর্তগুলো মাঝে মাঝে এড়িয়ে যাওয়া হয়।
কিম্বারলি যৌন শিক্ষা সম্পর্কে বলেন, যৌন শিক্ষায় ঘাটতি রয়েছে। এ জন্য কিশোর বা যুবকরা পর্নোছবি দেখেন। তারা এসব ছবি দেখে যৌন জীবন বা যৌন সম্পর্কের বিষয়ে শিক্ষা নেয়ার চেষ্টা করেন। পর্নোগ্রাফি এখনও বিনোদন হিসেবে রয়ে গেছে। এখনও শিক্ষার বিষয় হয়ে উঠতে পারে নি। তিনি আরো বলেন, পর্নোগ্রাফি এবং বাস্তব শারীরিক সম্পর্কের বিষয় আমি ব্যাখ্যা করি একটি প্রশ্নের মাধ্যমে। তাহলো, আপনি পর্নোছবিতে যে সুপারম্যানসুলভ অভিনয় দেখেন তা কি বাস্তব? আপনি কি বিশ্বাস করেন অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সুপারম্যান উড়ে বেড়াচ্ছে? অবশ্যই না।
No comments