অসম দুই নারীর প্রেম,অতঃপর...
তাদের
বয়সের ব্যবধান ৩৭ বছর। একজন ইউটিউব স্টার জুলিয়া জেলগ (২৪)। অন্যজন ৬১ বছর
বয়সী ইলিন ডি ফ্রিস্ট। তারা দু’জনেই নারী। কিন্তু এবার বড়দিনের ঠিক আগে
তাদের মধ্যে জানাশোনা। শুধু জানাশোনা বললে ভুল হবে। তারা একে অন্যকে কাছে
পেতে চান। ব্যস, মনে মনে মিলে গেল।
অমনি সিদ্ধান্ত নিলেন তারা বিয়ে করবেন। দুই নারীতে বিয়ে। সেই পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছেন তারা এখন। জুলিয়া ব্রাজিলের। আর ইলিন ডি ফ্রিস্ট যুক্তরাষ্ট্রের। তাদের এখনকার বসবাস লন্ডনে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টিন্ডার-এ তাদের পরিচয়। মূল ঘটনা ঘটে যায় অনেকটা আগে। কারণ, সেপ্টেম্বরে নিজের নতুন গার্লফ্রেন্ড সম্পর্কে ভক্তদের কাছে জানান দিয়েছিলেন জুলিয়া। তিনি টিন্ডার-এ লিখেছিলেন, আমি একজন নারীর সন্ধান পেয়েছি। তিনি ভীষণ রকম চমৎকার এক নারী। এর আগে আমি এমন পরিচ্ছন্ন মনের নারীকে দেখি নি। তিনিই হবেন আমার আদর্শ জীবনসঙ্গী। এর আগে আমি সিঙ্গেল জীবন কাটানোর পরিকল্পনা করছিলাম। ভাবছিলাম অনেক মজা করবো। কেউ কিছু বলতে পারবে না। স্বাধীন জীবন হবে আমার।
এমনই এক সময়ে তার সঙ্গে আমার সাক্ষাত, যোগাযোগ। তার প্রতি দুর্বল হয়ে যাই আমি।
সেই সেপ্টেম্বর মাসের পরেই তাদের রোমান্স আরো জোরালো হতে থাকে। দু’জনে এক হন। লন্ডনে একটি বাসা নিয়ে বসবাস সেখানে তাদের। সঙ্গী একটি পালক কুকুরছানা, যার নাম ব্রিটনি।
জুলিয়া ও ইলিনের মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে দু’জনেই মুখ খুলেছেন। বলেছেন, খুব দ্রুততার সঙ্গে সব ঘটে গেছে। ‘আমাদের জীবনে নতুন এক সকাল এসেছে। আমরা একজন আরেকজনকে উপলব্ধি করছি। আমরা জীবনের সব বিষয় নিয়ে কথা বলছি। একসঙ্গে থাকার অনেক চমৎকার কারণ আছে। সে জন্য আমরা দু’জনেই খুব সুখি। জুলিয়া যখন হাঁটু গেঁড়ে বসে ইলিনকে প্রেম নিবেদন করেন তখন তাতে সায় দিয়েছিলেন ইলিন। তারপর তারা দু’জনে মিলে ফিরে গেছেন ব্রাজিলে। সেখানে বড়দিনে জুলিয়ার পিতামামার সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন দু’জনেই। জুলিয়ার মাকে ‘আমার ভবিষ্যত শাশুড়ি’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন ইলিন। ফলে সব কিছু পাকাপোক্ত। দু’জনে এখন এ বছরের শেষের দিকে বিয়ে করতে চাইছেন। তারই প্রস্তুতি, পরিকল্পনা চলছে। তারা অন্য সব সমকামী যুগলের মতো হলেও অনেকে এমন সম্পর্ক নিয়ে সমালোচনা করছেন। কারণ, তাদের বয়সের পার্থক্য অনেক বেশি, ৩৭ বছর।
এ সম্পর্কে ইলিন বলেন, হ্যাঁ, জুলিয়া আমার চেয়ে অনেক বেশি কম বয়সী তরুণী। কিন্তু আমি কাউকে তার পরিপক্বতা ও সততার ক্ষেত্রে বয়স দিয়ে পরিমাপ করি না। আমি তাকে পরিমাপ করি তার আবেগ দিয়ে। দেখুন, জুলিয়া আমার চেয়ে অনেক ছোট। আমিও তার চেয়ে অনেক বেশি বয়সী। সে আমাকে আটকে রাখে নি বা বাধ্য করে নি। সে আমার গার্লফ্রেন্ড। সে আমার অভিভাবকের মতো। সে এমন একজন, যাকে আমি ভালবাসি।
জুলিয়া বলেন, আমাদের বয়সের ব্যবধান বেশি হলে তাতে অন্য মানুষের সমস্যা কি। আমরা দু’জন নারী আমাদের মতো করে জীবন সাজাতে চলেছি। তাতে অন্যদের কি এসে যায়। এতে আমি কোনো অন্যায় দেখি না। অন্যদের মাথাব্যথার কারণও আমরা নই।
অমনি সিদ্ধান্ত নিলেন তারা বিয়ে করবেন। দুই নারীতে বিয়ে। সেই পরিকল্পনা নিয়ে এগুচ্ছেন তারা এখন। জুলিয়া ব্রাজিলের। আর ইলিন ডি ফ্রিস্ট যুক্তরাষ্ট্রের। তাদের এখনকার বসবাস লন্ডনে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টিন্ডার-এ তাদের পরিচয়। মূল ঘটনা ঘটে যায় অনেকটা আগে। কারণ, সেপ্টেম্বরে নিজের নতুন গার্লফ্রেন্ড সম্পর্কে ভক্তদের কাছে জানান দিয়েছিলেন জুলিয়া। তিনি টিন্ডার-এ লিখেছিলেন, আমি একজন নারীর সন্ধান পেয়েছি। তিনি ভীষণ রকম চমৎকার এক নারী। এর আগে আমি এমন পরিচ্ছন্ন মনের নারীকে দেখি নি। তিনিই হবেন আমার আদর্শ জীবনসঙ্গী। এর আগে আমি সিঙ্গেল জীবন কাটানোর পরিকল্পনা করছিলাম। ভাবছিলাম অনেক মজা করবো। কেউ কিছু বলতে পারবে না। স্বাধীন জীবন হবে আমার।
এমনই এক সময়ে তার সঙ্গে আমার সাক্ষাত, যোগাযোগ। তার প্রতি দুর্বল হয়ে যাই আমি।
সেই সেপ্টেম্বর মাসের পরেই তাদের রোমান্স আরো জোরালো হতে থাকে। দু’জনে এক হন। লন্ডনে একটি বাসা নিয়ে বসবাস সেখানে তাদের। সঙ্গী একটি পালক কুকুরছানা, যার নাম ব্রিটনি।
জুলিয়া ও ইলিনের মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে দু’জনেই মুখ খুলেছেন। বলেছেন, খুব দ্রুততার সঙ্গে সব ঘটে গেছে। ‘আমাদের জীবনে নতুন এক সকাল এসেছে। আমরা একজন আরেকজনকে উপলব্ধি করছি। আমরা জীবনের সব বিষয় নিয়ে কথা বলছি। একসঙ্গে থাকার অনেক চমৎকার কারণ আছে। সে জন্য আমরা দু’জনেই খুব সুখি। জুলিয়া যখন হাঁটু গেঁড়ে বসে ইলিনকে প্রেম নিবেদন করেন তখন তাতে সায় দিয়েছিলেন ইলিন। তারপর তারা দু’জনে মিলে ফিরে গেছেন ব্রাজিলে। সেখানে বড়দিনে জুলিয়ার পিতামামার সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন দু’জনেই। জুলিয়ার মাকে ‘আমার ভবিষ্যত শাশুড়ি’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন ইলিন। ফলে সব কিছু পাকাপোক্ত। দু’জনে এখন এ বছরের শেষের দিকে বিয়ে করতে চাইছেন। তারই প্রস্তুতি, পরিকল্পনা চলছে। তারা অন্য সব সমকামী যুগলের মতো হলেও অনেকে এমন সম্পর্ক নিয়ে সমালোচনা করছেন। কারণ, তাদের বয়সের পার্থক্য অনেক বেশি, ৩৭ বছর।
এ সম্পর্কে ইলিন বলেন, হ্যাঁ, জুলিয়া আমার চেয়ে অনেক বেশি কম বয়সী তরুণী। কিন্তু আমি কাউকে তার পরিপক্বতা ও সততার ক্ষেত্রে বয়স দিয়ে পরিমাপ করি না। আমি তাকে পরিমাপ করি তার আবেগ দিয়ে। দেখুন, জুলিয়া আমার চেয়ে অনেক ছোট। আমিও তার চেয়ে অনেক বেশি বয়সী। সে আমাকে আটকে রাখে নি বা বাধ্য করে নি। সে আমার গার্লফ্রেন্ড। সে আমার অভিভাবকের মতো। সে এমন একজন, যাকে আমি ভালবাসি।
জুলিয়া বলেন, আমাদের বয়সের ব্যবধান বেশি হলে তাতে অন্য মানুষের সমস্যা কি। আমরা দু’জন নারী আমাদের মতো করে জীবন সাজাতে চলেছি। তাতে অন্যদের কি এসে যায়। এতে আমি কোনো অন্যায় দেখি না। অন্যদের মাথাব্যথার কারণও আমরা নই।
No comments