চক্ষু রোগীদের ভরসা ‘ননী ডাক্তার’ by সাখাওয়াত হোসেন হৃদয়
অধ্যাপক
ডা. মো. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক।
আন্তর্জাতিক মানের চক্ষু বিশেষজ্ঞ। পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন
জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের। তিনি তার মেধা, যোগ্যতা ও
অসাধারণ গুণাবলী দিয়ে ইতিমধ্যে সারা দেশের চিকিৎসকদের মধ্যে অন্যতমে পরিণত
হয়েছেন। দেশব্যাপী চক্ষু রোগী ও চক্ষু বিশেষজ্ঞদের কাছে খুবই প্রিয় ও
সুপরিচিত নাম অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক। চক্ষু চিকিৎসক হিসেবে
প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক সর্বোচ্চ সম্মাননা ডা. আলীম মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড লাভ
করেছেন এ চিকিৎসক। যিনি তাঁর জন্মস্থান কিশোরগঞ্জ এলাকার লোকজনের কাছে
‘ননী ডাক্তার’ নামেই বেশি পরিচিত।
অত্র অঞ্চলের সবাই তাকে ননী ডাক্তার হিসেবেই চেনে। চক্ষু বিভাগের নামিদামি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হওয়া সত্ত্বেও সময়-সুযোগ পেলেই ছুটে যান নিজ এলাকায়। নিজ এলাকাসহ আশপাশের লোকজনকে চক্ষু ক্যাম্পের মাধ্যমে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা দিয়ে হাজার হাজার মানুষের চোখে আলো ফুটিয়েছেন। বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, প্রয়োজনীয় ওষুধ ও ব্যবহারের জন্য পাওয়ারি চশমা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিতরণ করেন। এ ছাড়াও ছানি ও লেন্স অপারেশনযোগ্য রোগীদের বিনামূল্যে ঢাকায় নিয়ে নিজে ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দিয়ে অপারেশন করে প্রত্যন্ত এলাকার সাধারণ মানুষের উপকার করে আসছেন। অন্ধত্ব নিবারণে শুধু নিজ এলাকা নয় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চক্ষু ক্যাম্পের মধ্য দিয়ে হাজার হাজার রোগীকে বিনামূল্যে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। অন্ধ রোগীর চোখের আলো ফিরিয়ে দেয়ার মধ্যেই সার্থকতা খুঁজে বেড়ান এ চিকিৎসক। গত দুই বছরে পাকুন্দিয়া ও কটিয়াদী উপজেলায় বিনামূল্যে ১৫শ’ চক্ষু রোগীকে লেন্স সংযোজন করে চোখের অপারেশন করা হয়েছে। সম্প্রতি তার একক প্রচেষ্টায় পাকুন্দিয়া ও কটিয়াদী উপজেলাসহ বেশ কয়েকটি স্থানে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের মাধ্যমে গরিব ও অসহায় চক্ষু রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ চক্ষু চিকিৎসকদের মাধ্যমে ছানি ও লেন্স অপারেশনের জন্য কয়েক শ’ রোগীকে ঢাকায় নিয়ে অপারেশন করিয়েছেন। গরিব ও অসহায় রোগীরা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এসব সেবা পেয়েছেন। এ ছাড়াও গত কয়েক বছর ধরে প্রতি মাসে অর্ধ শতাধিক রোগীকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন তিনি। ইতিমধ্যে দুই উপজেলার প্রায় ১০ হাজার রোগীকে বিনামূল্যে পাওয়ার চশমা বিতরণ করেন অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক। এ ব্যাপারে অধ্যাপক ডা. মো. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মানবজমিনকে বলেন, অন্ধত্ব নিবারণ কর্মসূচির আওতায় দেশব্যাপী চক্ষু চিকিৎসা সেবার ক্যাম্প এর মাধ্যমে গরিব ও প্রান্তিক পর্যায়ের সাধারণ মানুষকে চক্ষু সেবা দেয়া হচ্ছে।
সাধারণ মানুষ বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করছে। সাধারণ মানুষকে সেবা দিতে পেরে ও অন্ধত্ব নিবারণে ভূমিকা রাখতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি।
অত্র অঞ্চলের সবাই তাকে ননী ডাক্তার হিসেবেই চেনে। চক্ষু বিভাগের নামিদামি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হওয়া সত্ত্বেও সময়-সুযোগ পেলেই ছুটে যান নিজ এলাকায়। নিজ এলাকাসহ আশপাশের লোকজনকে চক্ষু ক্যাম্পের মাধ্যমে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা দিয়ে হাজার হাজার মানুষের চোখে আলো ফুটিয়েছেন। বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, প্রয়োজনীয় ওষুধ ও ব্যবহারের জন্য পাওয়ারি চশমা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিতরণ করেন। এ ছাড়াও ছানি ও লেন্স অপারেশনযোগ্য রোগীদের বিনামূল্যে ঢাকায় নিয়ে নিজে ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের দিয়ে অপারেশন করে প্রত্যন্ত এলাকার সাধারণ মানুষের উপকার করে আসছেন। অন্ধত্ব নিবারণে শুধু নিজ এলাকা নয় দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চক্ষু ক্যাম্পের মধ্য দিয়ে হাজার হাজার রোগীকে বিনামূল্যে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। অন্ধ রোগীর চোখের আলো ফিরিয়ে দেয়ার মধ্যেই সার্থকতা খুঁজে বেড়ান এ চিকিৎসক। গত দুই বছরে পাকুন্দিয়া ও কটিয়াদী উপজেলায় বিনামূল্যে ১৫শ’ চক্ষু রোগীকে লেন্স সংযোজন করে চোখের অপারেশন করা হয়েছে। সম্প্রতি তার একক প্রচেষ্টায় পাকুন্দিয়া ও কটিয়াদী উপজেলাসহ বেশ কয়েকটি স্থানে বিনামূল্যে চক্ষু ক্যাম্পের মাধ্যমে গরিব ও অসহায় চক্ষু রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞ চক্ষু চিকিৎসকদের মাধ্যমে ছানি ও লেন্স অপারেশনের জন্য কয়েক শ’ রোগীকে ঢাকায় নিয়ে অপারেশন করিয়েছেন। গরিব ও অসহায় রোগীরা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এসব সেবা পেয়েছেন। এ ছাড়াও গত কয়েক বছর ধরে প্রতি মাসে অর্ধ শতাধিক রোগীকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছেন তিনি। ইতিমধ্যে দুই উপজেলার প্রায় ১০ হাজার রোগীকে বিনামূল্যে পাওয়ার চশমা বিতরণ করেন অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক। এ ব্যাপারে অধ্যাপক ডা. মো. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক মানবজমিনকে বলেন, অন্ধত্ব নিবারণ কর্মসূচির আওতায় দেশব্যাপী চক্ষু চিকিৎসা সেবার ক্যাম্প এর মাধ্যমে গরিব ও প্রান্তিক পর্যায়ের সাধারণ মানুষকে চক্ষু সেবা দেয়া হচ্ছে।
সাধারণ মানুষ বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করছে। সাধারণ মানুষকে সেবা দিতে পেরে ও অন্ধত্ব নিবারণে ভূমিকা রাখতে পেরে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি।
No comments