দেশে ৮০ লাখ মানুষ ফুসফুসের দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত
বর্তমানে
দেশে ৮০ লাখেরও বেশি মানুষ ক্রোনিক অবসট্রাকটিভ পালমোনারি (সিওপিডি) রোগে
আক্রান্ত। এটি ফুসফুসের একটি দীর্ঘমেয়াদি ও মারাত্মক রোগ। ধূমপান পরিহারের
মাধ্যমে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোকসহ বিভিন্ন মারাত্মক রোগের অন্যতম
প্রধান কারণ এ রোগটির প্রতিরোধ সম্ভব। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে,
পৃথিবীতে আনুমানিক ৩০ কোটি মানুষ এই রোগে আক্রান্ত। বাংলাদেশে আনুমানিক ৮০
লাখ মানুষ এ রোগে আক্রান্ত। এ রোগটি বিশ্বব্যাপী মানুষের মৃত্যুর চতুর্থ
প্রধান কারণ।
বিশ্ব সিওপিডি দিবস উপলক্ষে গতকাল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের ক্লাসরুমে আয়োজিত সেমিনারে বক্তারা এ কথা বলেন। ক্রোনিক অবসট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজেস-সিওপিডি রোগটির বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে ও প্রতিরোধে বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্ষব্যাধি বিভাগের পক্ষ থেকে আয়োজিত শোভাযাত্রা ও সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএসএমএমইউ’র ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান। সেমিনারে বক্তারা বলেন, ধূমপান এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রধান কারণ। এছাড়া জীবাশ্ম-জ্বালানি থেকে উৎপন্ন ধোঁয়া যেমন কয়লা, কাঠ, শুকনো পাতা ইত্যাদি, ধুলাবালি, বায়ুদূষণ, কল-কারখানায় ও যানবাহনের উৎপন্ন ধোঁয়া ও রাসায়নিক পদার্থ, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্ট, কাশি ও কফ ইত্যাদি এ রোগের প্রধান লক্ষণ। তবে এ রোগের প্রকাশ বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। চিকিৎসকের মাধ্যমে সঠিক প্রকৃতি নির্ণয় ও চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ণয়ের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ইনহেলার ও অন্যান্য ওষুধ সেবনের মাধ্যমে এ রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। যেহেতু এ রোগ সম্পূর্ণভাবে নির্মূল হয় না তাই প্রতিরোধই সর্বোত্তম পন্থা। এ রোগটি প্রতিরোধের জন্য ধূমপান পরিহার করা, ধুলাবালি ও ধোঁয়া যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা ও নিয়মিত ব্যায়াম করা প্রয়োজন। বক্ষব্যাধি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভিসি (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদার, প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, প্রো-ভিসি (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. এএসএম জাকারিয়া স্বপন ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আলী আসগর মোড়ল। প্যানেল এক্সপার্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ, অধ্যাপক ডা. মো. আবদুর রহিম, অধ্যাপক এমএ জলিল চৌধুরী, অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডা. মো. আবু রায়হান, ডা. আহমেদ ইমরান কবির। মডারেটর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডা. শারমিন আকতার। এছাড়াও মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. আবদুর রহিম, পরিচালক (পরিদর্শন) অধ্যাপক ডা. একেএম সালেক, সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুনীল কুমার বিশ্বাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারের আগে সকাল ৯টায় বিএমএমএমইউ’র ‘এ’ ও ‘বি’ ব্লকের মধ্যবর্তীস্থলে বটতলায় একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। এটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন অংশ প্রদক্ষিণ করে ‘ডি’ ব্লকে গিয়ে শেষ হয়।
বিশ্ব সিওপিডি দিবস উপলক্ষে গতকাল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ইন্টারনাল মেডিসিন বিভাগের ক্লাসরুমে আয়োজিত সেমিনারে বক্তারা এ কথা বলেন। ক্রোনিক অবসট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজেস-সিওপিডি রোগটির বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়াতে ও প্রতিরোধে বিশ্ববিদ্যালয়ের বক্ষব্যাধি বিভাগের পক্ষ থেকে আয়োজিত শোভাযাত্রা ও সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএসএমএমইউ’র ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান। সেমিনারে বক্তারা বলেন, ধূমপান এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রধান কারণ। এছাড়া জীবাশ্ম-জ্বালানি থেকে উৎপন্ন ধোঁয়া যেমন কয়লা, কাঠ, শুকনো পাতা ইত্যাদি, ধুলাবালি, বায়ুদূষণ, কল-কারখানায় ও যানবাহনের উৎপন্ন ধোঁয়া ও রাসায়নিক পদার্থ, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্ট, কাশি ও কফ ইত্যাদি এ রোগের প্রধান লক্ষণ। তবে এ রোগের প্রকাশ বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। চিকিৎসকের মাধ্যমে সঠিক প্রকৃতি নির্ণয় ও চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ণয়ের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ইনহেলার ও অন্যান্য ওষুধ সেবনের মাধ্যমে এ রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। যেহেতু এ রোগ সম্পূর্ণভাবে নির্মূল হয় না তাই প্রতিরোধই সর্বোত্তম পন্থা। এ রোগটি প্রতিরোধের জন্য ধূমপান পরিহার করা, ধুলাবালি ও ধোঁয়া যথাসম্ভব এড়িয়ে চলা ও নিয়মিত ব্যায়াম করা প্রয়োজন। বক্ষব্যাধি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভিসি (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদার, প্রো-ভিসি (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, প্রো-ভিসি (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. এএসএম জাকারিয়া স্বপন ও কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আলী আসগর মোড়ল। প্যানেল এক্সপার্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ, অধ্যাপক ডা. মো. আবদুর রহিম, অধ্যাপক এমএ জলিল চৌধুরী, অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডা. মো. আবু রায়হান, ডা. আহমেদ ইমরান কবির। মডারেটর হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডা. শারমিন আকতার। এছাড়াও মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. আবদুর রহিম, পরিচালক (পরিদর্শন) অধ্যাপক ডা. একেএম সালেক, সহযোগী অধ্যাপক ডা. সুনীল কুমার বিশ্বাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারের আগে সকাল ৯টায় বিএমএমএমইউ’র ‘এ’ ও ‘বি’ ব্লকের মধ্যবর্তীস্থলে বটতলায় একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের হয়। এটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন অংশ প্রদক্ষিণ করে ‘ডি’ ব্লকে গিয়ে শেষ হয়।
No comments