রানে ফিরলেন মুশফিকুর
মুশফিকুর শেষতক ফিরলেন রানে। ঘরোয়া ক্রিকেটে নতুন দল মোহামেডান অধিনায়ক হিসেবে শুরু করলেন হাফ সেঞ্চুরি (৭২) এবং জয় দিয়ে। ঢাকা প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগে রোববার মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে ব্রাদার্স ইউনিয়নের বিপক্ষে ৭৮ রানের বড় জয় পেয়েছে মোহামেডান। একই দিনে ঢাকা লীগের অপর ম্যাচে ফতুল্লায় কলাবাগান ক্রিকেট একাডেমির বিপক্ষে আট উইকেটে জয় তুলে নিয়েছে শেখ জামাল। এদিন ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাব ও লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের ম্যাচ টাই হয়েছে।
মোহামেডান ও ব্রাদার্স
টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ২১ রানে মোহামেডান দুই ওপেনারকে হারায়। উইকেট দুটি নেন ব্রাদার্সের নূর আলম ও মোহাম্মদ শহীদ। শুরুর ধাক্কা সামলে তৃতীয় উইকেট জুটিতে শ্রীলংকার উপল থারাঙ্গা ও মুশফিকুর ১৩৫ রান যোগ করেন। দু’জনে তিন বল ও দুই রানের ব্যবধানে আউট হন। থারাঙ্গা ৮১ বলে ৭০, মুশফিক ৮০ বলে ৭২। মুশফিকের সর্বশেষ আট ম্যাচে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস ছিল ১৫*। বাংলাদেশের পরিশ্রমী খেলোয়াড় হিসেবে মুশফিকুরের সুনাম রয়েছে। পরিশ্রম দিয়ে আবারও তিনি ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত দিলেন। দুই সেট ব্যাটসম্যান আউট হওয়ার পর নাঈম ইসলামও দ্রুত ফিরে যান। আরিফুল হকের ৪১ ও নাজমুল হোসেন মিলনের অপরাজিত ৭০ রানে ছয় উইকেটে ২৮৫ রানের বড় স্কোর দাঁড় করায় মোহামেডান। নাজমুল হোসেন ৪১ বলে চারটি ছয় ও পাঁচটি চারের মার মারেন। ব্রাদার্সের মোহাম্মদ শহীদ ও আসিফ হাসান দুটি করে উইকেট নেন। মাশরাফির মতে, এ লক্ষ্যটাও মিরপুরের উইকেটে তাড়া করে জেতার মতো। মোহামেডানের খেলা দেখার সময় আলোচনার এক ফাঁকে মাশরাফি বলেন, ‘ঢাকা লীগে যে ধরনের উইকেটে খেলা হচ্ছে, তাতে তিনশ’ তাড়া করে জেতাই যায়।’ ২৮৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ব্রাদার্সের অধিনায়ক ও ওপেনার আউট হন শূন্য রানে। শুভাশীষ রায় ও হাবিবুর রহমানের বোলিংয়ে ৫৩ রানেই পাঁচ উইকেট হারায় ব্রাদার্স। জাকির হাসানের ৬১ ও নূর আলমের ৩৬ রান ব্রাদার্সকে ২০৭ রানের ইনিংসে নিয়ে যায়। তিনটি উইকেট নেন শুভাশীষ। দুটি করে উইকেট পান হাবিবুর রহমান ও এনামুল হক জুনিয়র।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
মোহামেডান ও ব্রাদার্স
মোহামেডান ২৮৫/৬, ৫০ ওভারে (উপল থারাঙ্গা ৭০, মুশফিকুর
রহিম ৭২, আরিফুল হক ৪১, নাজমুল হোসেন মিলন ৭০*। মোহাম্মদ
শহীদ ২/৫৮, আসিফ হাসান ২/৪৪)।
ব্রাদার্স ইউনিয়ন ২০৭/১০, ৪৯.৫ ওভারে (নাফিস ইকবাল ২৬, জাকির
হাসান ৬১, ইফতেখার সাজ্জাদ ২৯, নুর আলম ৩৬। শুভাশীষ রায় ৩/২৮
হাবিবুর রহমান ২/২২, এনামুল হক জুনিয়র ২/৫১)।
ফল : মোহামেডান ৭৮ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ : নাজমুল হোসেন মিলন (মোহামেডান)।
মোহামেডান ও ব্রাদার্স
টস হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ২১ রানে মোহামেডান দুই ওপেনারকে হারায়। উইকেট দুটি নেন ব্রাদার্সের নূর আলম ও মোহাম্মদ শহীদ। শুরুর ধাক্কা সামলে তৃতীয় উইকেট জুটিতে শ্রীলংকার উপল থারাঙ্গা ও মুশফিকুর ১৩৫ রান যোগ করেন। দু’জনে তিন বল ও দুই রানের ব্যবধানে আউট হন। থারাঙ্গা ৮১ বলে ৭০, মুশফিক ৮০ বলে ৭২। মুশফিকের সর্বশেষ আট ম্যাচে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস ছিল ১৫*। বাংলাদেশের পরিশ্রমী খেলোয়াড় হিসেবে মুশফিকুরের সুনাম রয়েছে। পরিশ্রম দিয়ে আবারও তিনি ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত দিলেন। দুই সেট ব্যাটসম্যান আউট হওয়ার পর নাঈম ইসলামও দ্রুত ফিরে যান। আরিফুল হকের ৪১ ও নাজমুল হোসেন মিলনের অপরাজিত ৭০ রানে ছয় উইকেটে ২৮৫ রানের বড় স্কোর দাঁড় করায় মোহামেডান। নাজমুল হোসেন ৪১ বলে চারটি ছয় ও পাঁচটি চারের মার মারেন। ব্রাদার্সের মোহাম্মদ শহীদ ও আসিফ হাসান দুটি করে উইকেট নেন। মাশরাফির মতে, এ লক্ষ্যটাও মিরপুরের উইকেটে তাড়া করে জেতার মতো। মোহামেডানের খেলা দেখার সময় আলোচনার এক ফাঁকে মাশরাফি বলেন, ‘ঢাকা লীগে যে ধরনের উইকেটে খেলা হচ্ছে, তাতে তিনশ’ তাড়া করে জেতাই যায়।’ ২৮৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ব্রাদার্সের অধিনায়ক ও ওপেনার আউট হন শূন্য রানে। শুভাশীষ রায় ও হাবিবুর রহমানের বোলিংয়ে ৫৩ রানেই পাঁচ উইকেট হারায় ব্রাদার্স। জাকির হাসানের ৬১ ও নূর আলমের ৩৬ রান ব্রাদার্সকে ২০৭ রানের ইনিংসে নিয়ে যায়। তিনটি উইকেট নেন শুভাশীষ। দুটি করে উইকেট পান হাবিবুর রহমান ও এনামুল হক জুনিয়র।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
মোহামেডান ও ব্রাদার্স
মোহামেডান ২৮৫/৬, ৫০ ওভারে (উপল থারাঙ্গা ৭০, মুশফিকুর
রহিম ৭২, আরিফুল হক ৪১, নাজমুল হোসেন মিলন ৭০*। মোহাম্মদ
শহীদ ২/৫৮, আসিফ হাসান ২/৪৪)।
ব্রাদার্স ইউনিয়ন ২০৭/১০, ৪৯.৫ ওভারে (নাফিস ইকবাল ২৬, জাকির
হাসান ৬১, ইফতেখার সাজ্জাদ ২৯, নুর আলম ৩৬। শুভাশীষ রায় ৩/২৮
হাবিবুর রহমান ২/২২, এনামুল হক জুনিয়র ২/৫১)।
ফল : মোহামেডান ৭৮ রানে জয়ী।
ম্যান অব দ্য ম্যাচ : নাজমুল হোসেন মিলন (মোহামেডান)।
No comments