শিশুদের জন্য ‘না’ বলুন by শরীফ বিল্লাহ
শিশুদের
জন্য ‘হ্যাঁ’ বলুন । এটা আমাদের জন্য জরুরি একটা বিষয়। কিন্তু সব সময়
তাদের ‘হ্যাঁ’ বলা যাবে না। তাদের জন্য ‘না’ বলাও শিখতে হবে। কিন্তু কখন
আপনি শিশুদের জন্য ‘না’ বলবেন-
বাসায় অনেক মেহমান আসল। অবশ্য মেহমান আসলে বেশিই আসে। কম আসার নজির নেই। তাও আপনার শ্বশুরবাড়ি থেকে এসেছে। যেনতেনভাবে নয়। একেবারে মোসান্টি ফাইভ করে এসেছে। লেডিসরা মেকআপ যে অবস্থা করে লাগিয়েছে তাতে আসল রূপ বের করাও কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। অনেক আদর করে আপনার শিশুকে কোলে নিলো মেহমানরা। ঠিক এমন সময় আপনার শিশুটি ‘টুস’ করে সুন্দরী মেহমানটির কোলে জলবিয়োগ সম্পাদন করে দিলো। মেহমানের শাড়ি সর্বনাশ। এ সময় আপনি শিশুটিকে ‘না’ বলতে পারেন।
আপনার শিশুটি ‘টম অ্যান্ড জেরি’র জন্য দেওয়ানা। টম অ্যান্ড জেরির কার্যক্রমের ওপর তারা সার্বিক গতিবিধি রাখে। তারা কিভাবে একজন আরেকজনকে আক্রমণ করে তা ভালোভাবে শিখে ফেলে। তারা এতই দেওয়ানা যে, টম অ্যান্ড জেরি যা করত বাস্তবে সেই কর্মটি করতে শিশুটি ব্যস্ত হয়ে যেত। দেখা যায় টম যেভাবে লাঠি নিয়ে দৌড়ায় বাস্তবে আপনার শিশুটি আরেকজনকে লাঠি নিয়ে দৌড়াচ্ছে। এই দৌড়াদৌড়ির কারণে যেকোনো সময় বড় ধরনের রক্তাক্তের আশঙ্কা বিরাজ করে। ঠিক এ সময় আপনি তাকে ‘না’ বলতে পারেন।
আপনি বিশ্বপ্রেমিক। সুযোগ পেলেই যেকোনো মেয়ের প্রেমে হাবুডুবু খান। মানে ডুবে ডুবে জল খাওয়ার মতো আবস্থা আর কী। এই প্রেমময় কর্মকাণ্ড আপনার ছোট ভাইটি ছাড়া ঘরের আর কেউ জানে না। কারণ সে শিশু। কিন্তু ইদানীং তার মতিগতি বেশি সুবিধার মনে হচ্ছে না। সে চকোলেটের লোভে যেকোনো সময় আপনার পিতাকে আপনার প্রেমের ঘটনা ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করে দিতে পারে। তা ছাড়া মোবাইলে কথা বলার জন্য আপনার রুমের মধ্যে গুজুর গুজুর ফুজুর ফুজুর করার ঘটনাও বয়ান করে দিতে পারে। ঠিক এই সময় আপনি বিপদ এড়ানোর জন্য ছোট ভাইটিকে ‘না’ বলতে পারেন।
স্টাইল কমে যাওয়ার ভয়ে আপনি বাইরে লুঙ্গি পরে বের হন না। বাসায় যে সময় লুঙ্গি পরে থাকেন তাও ঠিকভাবে পরতে পারেন না। উঁচা-নিচা, যাচ্ছেতাই অবস্থা বিরাজ করে আপনার লুঙ্গি। লুঙ্গির প্যাঁচগোছের ফিনিশিং নেই বললেই চলে। লুঙ্গি পেটের ওপর পরলেন নাকি পেটের নিচে পরলেন তাও বোঝা যায় না। কিন্তু যখনই আপনি ঘরে লুঙ্গি পরে হাঁটতে থাকেন তখনই আপনার শিশুটি লুঙ্গিটি ধরে হ্যাঁচকা টান দিয়ে দিলো। আপনি এই সময় আপনার শিশুটিকে ‘না’ বলতে পারেন।
ভাতমাছ দেখলেই আপনার শিশুটি কান্না শুরু করে। দেখলেই যেখানে কান্না শুরু করে সেখানে আপনি তাকে খাওয়াতে গেলে মহা লঙ্কাকাণ্ড করে ফেলে। খাওয়া দেখলে মনে হয় তার জমের অরুচি ধরেছে। এ সময় সে হাত পা ছোড়াছোড়ি করে জোরেশোরে। কিন্তু আপনার শিশুটি ময়লার ডিব্বা হাতের কাছে যা পায় তাই খায়। তেলাপোকা, টিকটিকি ধরে সে আস্ত খেয়ে ফেলতে চায়। সুযোগ বুঝে দু-চারটা খেয়েও ফেলে। ঠিক এই সময় আপনার শিশুটিকে ‘না’ বলুন।
বাসায় অনেক মেহমান আসল। অবশ্য মেহমান আসলে বেশিই আসে। কম আসার নজির নেই। তাও আপনার শ্বশুরবাড়ি থেকে এসেছে। যেনতেনভাবে নয়। একেবারে মোসান্টি ফাইভ করে এসেছে। লেডিসরা মেকআপ যে অবস্থা করে লাগিয়েছে তাতে আসল রূপ বের করাও কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। অনেক আদর করে আপনার শিশুকে কোলে নিলো মেহমানরা। ঠিক এমন সময় আপনার শিশুটি ‘টুস’ করে সুন্দরী মেহমানটির কোলে জলবিয়োগ সম্পাদন করে দিলো। মেহমানের শাড়ি সর্বনাশ। এ সময় আপনি শিশুটিকে ‘না’ বলতে পারেন।
আপনার শিশুটি ‘টম অ্যান্ড জেরি’র জন্য দেওয়ানা। টম অ্যান্ড জেরির কার্যক্রমের ওপর তারা সার্বিক গতিবিধি রাখে। তারা কিভাবে একজন আরেকজনকে আক্রমণ করে তা ভালোভাবে শিখে ফেলে। তারা এতই দেওয়ানা যে, টম অ্যান্ড জেরি যা করত বাস্তবে সেই কর্মটি করতে শিশুটি ব্যস্ত হয়ে যেত। দেখা যায় টম যেভাবে লাঠি নিয়ে দৌড়ায় বাস্তবে আপনার শিশুটি আরেকজনকে লাঠি নিয়ে দৌড়াচ্ছে। এই দৌড়াদৌড়ির কারণে যেকোনো সময় বড় ধরনের রক্তাক্তের আশঙ্কা বিরাজ করে। ঠিক এ সময় আপনি তাকে ‘না’ বলতে পারেন।
আপনি বিশ্বপ্রেমিক। সুযোগ পেলেই যেকোনো মেয়ের প্রেমে হাবুডুবু খান। মানে ডুবে ডুবে জল খাওয়ার মতো আবস্থা আর কী। এই প্রেমময় কর্মকাণ্ড আপনার ছোট ভাইটি ছাড়া ঘরের আর কেউ জানে না। কারণ সে শিশু। কিন্তু ইদানীং তার মতিগতি বেশি সুবিধার মনে হচ্ছে না। সে চকোলেটের লোভে যেকোনো সময় আপনার পিতাকে আপনার প্রেমের ঘটনা ধারাবাহিকভাবে বর্ণনা করে দিতে পারে। তা ছাড়া মোবাইলে কথা বলার জন্য আপনার রুমের মধ্যে গুজুর গুজুর ফুজুর ফুজুর করার ঘটনাও বয়ান করে দিতে পারে। ঠিক এই সময় আপনি বিপদ এড়ানোর জন্য ছোট ভাইটিকে ‘না’ বলতে পারেন।
স্টাইল কমে যাওয়ার ভয়ে আপনি বাইরে লুঙ্গি পরে বের হন না। বাসায় যে সময় লুঙ্গি পরে থাকেন তাও ঠিকভাবে পরতে পারেন না। উঁচা-নিচা, যাচ্ছেতাই অবস্থা বিরাজ করে আপনার লুঙ্গি। লুঙ্গির প্যাঁচগোছের ফিনিশিং নেই বললেই চলে। লুঙ্গি পেটের ওপর পরলেন নাকি পেটের নিচে পরলেন তাও বোঝা যায় না। কিন্তু যখনই আপনি ঘরে লুঙ্গি পরে হাঁটতে থাকেন তখনই আপনার শিশুটি লুঙ্গিটি ধরে হ্যাঁচকা টান দিয়ে দিলো। আপনি এই সময় আপনার শিশুটিকে ‘না’ বলতে পারেন।
ভাতমাছ দেখলেই আপনার শিশুটি কান্না শুরু করে। দেখলেই যেখানে কান্না শুরু করে সেখানে আপনি তাকে খাওয়াতে গেলে মহা লঙ্কাকাণ্ড করে ফেলে। খাওয়া দেখলে মনে হয় তার জমের অরুচি ধরেছে। এ সময় সে হাত পা ছোড়াছোড়ি করে জোরেশোরে। কিন্তু আপনার শিশুটি ময়লার ডিব্বা হাতের কাছে যা পায় তাই খায়। তেলাপোকা, টিকটিকি ধরে সে আস্ত খেয়ে ফেলতে চায়। সুযোগ বুঝে দু-চারটা খেয়েও ফেলে। ঠিক এই সময় আপনার শিশুটিকে ‘না’ বলুন।
No comments