মিরপুরে 'জঙ্গি আস্তানায়' অভিযান : সাতজন আটক : বিস্ফোরক উদ্ধার
রাজধানীর
মিরপুর-১ এ জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে একটি ছয়তলা বাড়িতে অভিযান চালিয়েছে
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বৃহস্পতিবার ভোররাত থেকে পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সেখানে অবস্থান নেয়। অভিযান চালিয়ে সাতজনকে আটক ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা
হয়েছে। আটককৃতদের মধ্যে তিনজন জেএমবির গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে বলে
জানিয়েছে গোয়েন্দা পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, মিরপুর ব্লক-১ এর নয় নম্বর রোডের সেকশন-১’র শাহ আলী থানা এলাকার ঐ ভবনটিতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
ডিসি মিরপুর বিভাগের কমিশনার কায়েমুজ্জামান জানান, মধ্যরাতে পুলিশ সন্দেহভাজন জঙ্গি সন্দেহে মিরপুরের শাহ আলী থানা এলাকার একটি ছয়তলা ভবনে অভিযান চালায়। ঐ বাড়ির ছয়তলায় একটি মেসে জঙ্গিদের অবস্থান শনাক্ত করে। পুলিশ মেসের ভেতর ঢুকতে চাইলে মেসের জানালা দিয়ে তাদের লক্ষ্য করে তিন-চারটি ককটেল ছুড়ে মারে। এই অবস্থায় পুলিশ বাইরে ও ভিতরে অবস্থান নেয়।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেছেন, গত কয়েকদিনের জঙ্গিবাদবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। আটককৃত এক জঙ্গির স্বীকারোক্তির ওপর ভিত্তি করে ভোররাতে পুলিশ ঐ ভবনের বাইরে অবস্থান নেয়। এ সময় সেখান থেকে পুলিশকে লক্ষ্য করে গ্রেনেড ছোড়া হয়। এতে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
তিনি আরো জানান, ভবনটির ছয়তলা ইউনিটের একটি মেস থেকে সাতজনকে আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে তিনজন জেএমবির গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে আছেন। বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে নিশ্চিত হওয়া যাবে। আটককৃতদের ডিবির কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে।
গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার বলেন, জঙ্গি আস্তানা থেকে বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে। আরো বিস্ফোরক আছে কিনা সেটি খুঁজে দেখা হচ্ছে। কিছু অবিস্ফোরিত গ্রেনেড পড়ে আছে সেটি নিষ্ক্রিয় করতে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট কাজ করছে।
বিস্ফোরক উদ্ধার সম্পর্কে মনিরুল ইসলাম বলেন, বিস্ফোরকগুলো হ্যান্ড গ্রেনেড। হোসনি দালান ও কামরাঙ্গির চরসহ সম্প্রতি হামলাগুলোতে যে বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো আর উদ্ধারকৃত বিস্ফোরকগুলো একই।
পুলিশ জানিয়েছে, মিরপুর ব্লক-১ এর নয় নম্বর রোডের সেকশন-১’র শাহ আলী থানা এলাকার ঐ ভবনটিতে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।
ডিসি মিরপুর বিভাগের কমিশনার কায়েমুজ্জামান জানান, মধ্যরাতে পুলিশ সন্দেহভাজন জঙ্গি সন্দেহে মিরপুরের শাহ আলী থানা এলাকার একটি ছয়তলা ভবনে অভিযান চালায়। ঐ বাড়ির ছয়তলায় একটি মেসে জঙ্গিদের অবস্থান শনাক্ত করে। পুলিশ মেসের ভেতর ঢুকতে চাইলে মেসের জানালা দিয়ে তাদের লক্ষ্য করে তিন-চারটি ককটেল ছুড়ে মারে। এই অবস্থায় পুলিশ বাইরে ও ভিতরে অবস্থান নেয়।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেছেন, গত কয়েকদিনের জঙ্গিবাদবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। আটককৃত এক জঙ্গির স্বীকারোক্তির ওপর ভিত্তি করে ভোররাতে পুলিশ ঐ ভবনের বাইরে অবস্থান নেয়। এ সময় সেখান থেকে পুলিশকে লক্ষ্য করে গ্রেনেড ছোড়া হয়। এতে পুলিশও পাল্টা গুলি ছোড়ে। এতে কেউ হতাহত হয়নি।
তিনি আরো জানান, ভবনটির ছয়তলা ইউনিটের একটি মেস থেকে সাতজনকে আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে তিনজন জেএমবির গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে আছেন। বাকিদের জিজ্ঞাসাবাদ করে নিশ্চিত হওয়া যাবে। আটককৃতদের ডিবির কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে।
গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম-কমিশনার বলেন, জঙ্গি আস্তানা থেকে বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে। আরো বিস্ফোরক আছে কিনা সেটি খুঁজে দেখা হচ্ছে। কিছু অবিস্ফোরিত গ্রেনেড পড়ে আছে সেটি নিষ্ক্রিয় করতে বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট কাজ করছে।
বিস্ফোরক উদ্ধার সম্পর্কে মনিরুল ইসলাম বলেন, বিস্ফোরকগুলো হ্যান্ড গ্রেনেড। হোসনি দালান ও কামরাঙ্গির চরসহ সম্প্রতি হামলাগুলোতে যে বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো আর উদ্ধারকৃত বিস্ফোরকগুলো একই।
No comments