যুক্তরাষ্ট্রে যেতে দেয়া হচ্ছে না ব্রিটিশ মুসলিমদের?
ব্রিটিশ
একজন এমপি প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামরনকে লিখেছেন, ক্রমবর্ধমান সংখ্যায়
মুসলিমরা অভিযোগ করছেন বিনা কারণে তাদের যুক্তরাষ্ট্রের বিমানে উঠতে দেয়া
হচ্ছে না।
উত্তর-পূর্ব লন্ডনের ওয়ালথামস্টো এলাকার এমপি স্টেলা ক্রিজিকে উদ্ধৃত করে ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ান লিখেছে তার নির্বাচনী এলাকার এক মুসলিম পরিবারকে গত সপ্তাহে লস এঞ্জেলেসের এক বিমানে উঠতে দেয়া হয়নি।
গত ১৫ ডিসেম্বর লন্ডনের গ্যাটউইক বিমানবন্দর থেকে নরওয়েজিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ১১-সদস্যের ঐ পরিবারের লস এঞ্জেলেসে যাওয়ার কথা ছিল।
নিয়ম অনুযায়ী, ইন্টারনেটে আবেদন করে যুক্তরাষ্ট্র যাওয়ার অনুমতি পত্রও নিয়েছিল ঐ পরিবার।
কিন্তু বিমানে ওঠার আগ মুহূর্তে মার্কিন নিরাপত্তা বিভাগের কর্মকর্তারা পরিবারটিকে বিমানে উঠতে দেয়নি। কোনও কারণও তাদের জানানো হয়নি।
এগারো জনের মধ্যে, নয় জনই ছিল আট থেকে ১৯ বছরের বছর বয়সী শিশু, কিশোর এবং তরুণ।
পরিবারের প্রধান তারিক মাহমুদ গার্ডিয়ানকে জানান, তারা প্রথমে ক্যালিফোর্নিয়ায় আত্মীয়দের সাথে দেখা করতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু প্রধান উদ্দেশ্য ছিল বাচ্চাদের নিয়ে ডিজনিল্যান্ডে যাওয়া।
টিকেটের জন্য ৯,০০০ পাউন্ড খরচ করেছিল মাহমুদের পরিবার। এয়ারলাইন্স ঐ পয়সা ফেরত দেওয়ার কোনো নিশ্চয়তা দেয়নি।
মাহমুদ গার্ডিয়ানকে বলেন, "আমি আমার জীবনে এতটা বিব্রত হইনি। আমাদেরকে (মুসলিমদের) আলাদা করে দেয়া হচ্ছে।"
এমপি স্টেলা ক্রিজি প্রধানমন্ত্রী ক্যামরনকে লিখেছেন, কেন অনেক ব্রিটিশ মুসলিমকে তারা প্লেনে উঠতে দিচ্ছেন না তার কোনো ব্যাখ্যা যুক্তরাষ্ট্র দিচ্ছেনা। "এতে করে ব্রিটিশ মুসলিমদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে।"
লন্ডনে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত একজন ইমাম এবং শিক্ষক আজমল মশরুরকেও ১৭ ডিসেম্বর নিউইয়র্কগামী একটি বিমানে উঠতে দেয়া হয়নি।
বিমানবন্দরে তাকে শুধু জানানো হয়, "তার ভ্রমণের অনুমতিপত্র বাতিল করা হয়েছে।"
মশরুর তার ফেসবুকে লিখেছেন, "আমি স্তম্ভিত, ক্ষুব্ধ।"
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, এমপি স্টেলা ক্রিজির চিঠির বিষয় প্রধানমন্ত্রী বিবেচনা করবেন।
সূত্র : বিবিসি
উত্তর-পূর্ব লন্ডনের ওয়ালথামস্টো এলাকার এমপি স্টেলা ক্রিজিকে উদ্ধৃত করে ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ান লিখেছে তার নির্বাচনী এলাকার এক মুসলিম পরিবারকে গত সপ্তাহে লস এঞ্জেলেসের এক বিমানে উঠতে দেয়া হয়নি।
গত ১৫ ডিসেম্বর লন্ডনের গ্যাটউইক বিমানবন্দর থেকে নরওয়েজিয়ান এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ১১-সদস্যের ঐ পরিবারের লস এঞ্জেলেসে যাওয়ার কথা ছিল।
নিয়ম অনুযায়ী, ইন্টারনেটে আবেদন করে যুক্তরাষ্ট্র যাওয়ার অনুমতি পত্রও নিয়েছিল ঐ পরিবার।
কিন্তু বিমানে ওঠার আগ মুহূর্তে মার্কিন নিরাপত্তা বিভাগের কর্মকর্তারা পরিবারটিকে বিমানে উঠতে দেয়নি। কোনও কারণও তাদের জানানো হয়নি।
এগারো জনের মধ্যে, নয় জনই ছিল আট থেকে ১৯ বছরের বছর বয়সী শিশু, কিশোর এবং তরুণ।
পরিবারের প্রধান তারিক মাহমুদ গার্ডিয়ানকে জানান, তারা প্রথমে ক্যালিফোর্নিয়ায় আত্মীয়দের সাথে দেখা করতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু প্রধান উদ্দেশ্য ছিল বাচ্চাদের নিয়ে ডিজনিল্যান্ডে যাওয়া।
টিকেটের জন্য ৯,০০০ পাউন্ড খরচ করেছিল মাহমুদের পরিবার। এয়ারলাইন্স ঐ পয়সা ফেরত দেওয়ার কোনো নিশ্চয়তা দেয়নি।
মাহমুদ গার্ডিয়ানকে বলেন, "আমি আমার জীবনে এতটা বিব্রত হইনি। আমাদেরকে (মুসলিমদের) আলাদা করে দেয়া হচ্ছে।"
এমপি স্টেলা ক্রিজি প্রধানমন্ত্রী ক্যামরনকে লিখেছেন, কেন অনেক ব্রিটিশ মুসলিমকে তারা প্লেনে উঠতে দিচ্ছেন না তার কোনো ব্যাখ্যা যুক্তরাষ্ট্র দিচ্ছেনা। "এতে করে ব্রিটিশ মুসলিমদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে।"
লন্ডনে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত একজন ইমাম এবং শিক্ষক আজমল মশরুরকেও ১৭ ডিসেম্বর নিউইয়র্কগামী একটি বিমানে উঠতে দেয়া হয়নি।
বিমানবন্দরে তাকে শুধু জানানো হয়, "তার ভ্রমণের অনুমতিপত্র বাতিল করা হয়েছে।"
মশরুর তার ফেসবুকে লিখেছেন, "আমি স্তম্ভিত, ক্ষুব্ধ।"
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে বলা হয়েছে, এমপি স্টেলা ক্রিজির চিঠির বিষয় প্রধানমন্ত্রী বিবেচনা করবেন।
সূত্র : বিবিসি
No comments