পুতিন–কন্যার উত্থান!
কাতেরিনা তিখোনোভা |
রুশ
প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ছোট মেয়ে কাতেরিনা তিখোনোভার সমৃদ্ধি ও
অর্থবিত্ত নিয়ে পশ্চিমা গণমাধ্যমে আলোচনা শুরু হয়েছে। তিনি শিক্ষক, লেখক ও
নৃত্যশিল্পী। কাজ করছেন মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটিতে (এমএসইউ)। খবর
রয়টার্সের।
পরাক্রমশালী শাসক হিসেবে পরিচিত পুতিনের পরবর্তী প্রজন্মের উত্থান কেমন হতে পারে, তা নিয়ে রয়টার্স গত মঙ্গলবার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে তাঁর ছোট মেয়ে তিখোনোভার কর্মকাণ্ড ও অগ্রগতি পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে বলা হয়, ২৯ বছর বয়সী তিখোনোভার বিয়ে হয়েছে ধনকুবের কিরিল শামালভের সঙ্গে। গ্যাস ও জ্বালানি প্রতিষ্ঠানে তাঁর প্রায় ২০০ কোটি মার্কিন ডলারের অংশীদারি রয়েছে। কিরিলের বাবা নিকোলাই শামালভ হলেন পুতিনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু, যিনি রাশিয়ার একটি নামী ব্যাংকের অংশীদার।
গাজপ্রমব্যাংকের ডেপুটি চেয়ারম্যান আন্দ্রেই আকিমভকে উদ্ধৃত করে রয়টার্স বলছে, পুতিনের মেয়ে তিখোনোভা এমএসইউর ডেপুটি ভাইস রেকটর পদে কাজ করেন। সেখানে তাঁর নেতৃত্বে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে তরুণ বিজ্ঞানীদের সাহায্য করা হয়। এতে গাজপ্রমব্যাংক পৃষ্ঠপোষকতা করে।
পরে আকিমভ ওই বক্তব্য অস্বীকার করে বলেন, রুশ প্রেসিডেন্টের মেয়েকে চেনেন—এমন কোনো কথা তিনি বলেননি।
রাশিয়ার রাজনীতিতে পুতিন ১৯৯০-এর দশক থেকেই প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেন। তাঁর বন্ধুদের অনেকে এই সময়ের মধ্যে বেশ বিত্তশালী হয়েছেন। তাঁদের সাহায্য নিয়েই পুতিনের ছোট মেয়ে তিখোনোভাও সমৃদ্ধিশালী হচ্ছেন বলে ধারণা করা হয়।
নিজের পরিবার সম্পর্কে গোপনীয়তা রক্ষা করে থাকেন পুতিন। খুব কম লোকেই তাঁর মেয়েদের চেনে। পুতিন নিজেও বলেছেন, মেয়েদের সঙ্গে দুই সপ্তাহ পরপর একবার তাঁর দেখা হয়। বড় মেয়ে মারিয়া একজন চিকিৎসক। তাঁর স্বামী নেদারল্যান্ডসের একজন ব্যবসায়ী।
পরাক্রমশালী শাসক হিসেবে পরিচিত পুতিনের পরবর্তী প্রজন্মের উত্থান কেমন হতে পারে, তা নিয়ে রয়টার্স গত মঙ্গলবার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে তাঁর ছোট মেয়ে তিখোনোভার কর্মকাণ্ড ও অগ্রগতি পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে বলা হয়, ২৯ বছর বয়সী তিখোনোভার বিয়ে হয়েছে ধনকুবের কিরিল শামালভের সঙ্গে। গ্যাস ও জ্বালানি প্রতিষ্ঠানে তাঁর প্রায় ২০০ কোটি মার্কিন ডলারের অংশীদারি রয়েছে। কিরিলের বাবা নিকোলাই শামালভ হলেন পুতিনের ঘনিষ্ঠ বন্ধু, যিনি রাশিয়ার একটি নামী ব্যাংকের অংশীদার।
গাজপ্রমব্যাংকের ডেপুটি চেয়ারম্যান আন্দ্রেই আকিমভকে উদ্ধৃত করে রয়টার্স বলছে, পুতিনের মেয়ে তিখোনোভা এমএসইউর ডেপুটি ভাইস রেকটর পদে কাজ করেন। সেখানে তাঁর নেতৃত্বে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে তরুণ বিজ্ঞানীদের সাহায্য করা হয়। এতে গাজপ্রমব্যাংক পৃষ্ঠপোষকতা করে।
পরে আকিমভ ওই বক্তব্য অস্বীকার করে বলেন, রুশ প্রেসিডেন্টের মেয়েকে চেনেন—এমন কোনো কথা তিনি বলেননি।
রাশিয়ার রাজনীতিতে পুতিন ১৯৯০-এর দশক থেকেই প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেন। তাঁর বন্ধুদের অনেকে এই সময়ের মধ্যে বেশ বিত্তশালী হয়েছেন। তাঁদের সাহায্য নিয়েই পুতিনের ছোট মেয়ে তিখোনোভাও সমৃদ্ধিশালী হচ্ছেন বলে ধারণা করা হয়।
নিজের পরিবার সম্পর্কে গোপনীয়তা রক্ষা করে থাকেন পুতিন। খুব কম লোকেই তাঁর মেয়েদের চেনে। পুতিন নিজেও বলেছেন, মেয়েদের সঙ্গে দুই সপ্তাহ পরপর একবার তাঁর দেখা হয়। বড় মেয়ে মারিয়া একজন চিকিৎসক। তাঁর স্বামী নেদারল্যান্ডসের একজন ব্যবসায়ী।
No comments