প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ১২৮
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় অন্তত ১২৮ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও দুই শতাধিক।
অবশ্য এর আগে একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম নিহতের সংখ্যা দেড় শতাধিক বলে জানিয়েছিল।
ভয়াবহ এ হামলার ঘটনায় দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এই প্রথম প্যারিসে কারফিউ জারি করা হলো, বন্ধ করে দেয়া হয়েছে সীমান্ত।
হামলার সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে আট হামলাকারীর সবাই নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এক ভিডিওতে হামলার দায় স্বীকার করেছে ইরাক ও সিরিয়ার বিশাল অংশ দখলে করে কথিত খিলাফত ঘোষণাকারী জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট-আইএস।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওঁলাদ বলেছেন, আইএস ফ্রান্সের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছে।
এদিকে ফ্রান্সে এ হামলা ঘ্টনার পর আতংকে আছে বাংলাদেশীসহ দেশটিতে অবস্থানরত মুসলিম সম্প্রদায়।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, শহরের একটি কনসার্ট হলে শতাধিক লোককে জিম্মি করে রাখা হলে সেখানে পুলিশ অভিযান চালায়। এ সময় সেখানে আত্মঘাতী হামলায় শতাধিক লোক নিহত হন।
শহরের কয়েকটি এলাকা এবং একটি স্টেডিয়ামেও প্রায় একই সময় হামলার ঘটনা ঘটে। একটি এশীয় রেস্তোরাঁর সামনে অন্তত দশজনকে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
জার্মানির বিপক্ষে ফ্রান্স ফুটবল দলের প্রীতি ম্যাচ চলার সময় স্টেড দ্য ফ্রান্স নামের স্টেডিয়ামেও হামলা হয়। ওই সময় ফরাসি প্রেসিডেন্ট ওঁলাদ স্টেডিয়ামে খেলা দেখছিলেন।
বোমা হামলাগুলো আত্মঘাতী ছিল বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। নিরাপত্তা বাহিনীর পাল্টা জবাবে আট হামলাকারীর সবাই নিহত হয়েছে।
এদিকে হামলার পর পুলিশকে সহায়তা করতে সারাদেশে অতিরিক্ত ১৫ শতাধিক সেনা সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
হামলার পর বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় পর্যটন নগরীটিতে সব বাসিন্দাদের যা যার ঘরে থাকতে বলা হয়েছে। বাতিল হয়েছে পুলিশের ছুটি, হাসপাতালগুলোতে কর্মীদের নিরবচ্ছিন্ন কাজে রাখা হয়েছে।
মেট্রো রেলের পাশাপাশি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তবে দূরপাল্লার রেল ও বিমান চলাচল স্বাভাবিক থাকছে।
প্যারিসে হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন, জার্মান চ্যান্সেলর এঙ্গেলা মর্কেলসহ বিশ্ব নেতারা।
অবশ্য এর আগে একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম নিহতের সংখ্যা দেড় শতাধিক বলে জানিয়েছিল।
ভয়াবহ এ হামলার ঘটনায় দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এই প্রথম প্যারিসে কারফিউ জারি করা হলো, বন্ধ করে দেয়া হয়েছে সীমান্ত।
হামলার সময় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে আট হামলাকারীর সবাই নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এক ভিডিওতে হামলার দায় স্বীকার করেছে ইরাক ও সিরিয়ার বিশাল অংশ দখলে করে কথিত খিলাফত ঘোষণাকারী জঙ্গি গোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট-আইএস।
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওঁলাদ বলেছেন, আইএস ফ্রান্সের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছে।
এদিকে ফ্রান্সে এ হামলা ঘ্টনার পর আতংকে আছে বাংলাদেশীসহ দেশটিতে অবস্থানরত মুসলিম সম্প্রদায়।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, শহরের একটি কনসার্ট হলে শতাধিক লোককে জিম্মি করে রাখা হলে সেখানে পুলিশ অভিযান চালায়। এ সময় সেখানে আত্মঘাতী হামলায় শতাধিক লোক নিহত হন।
শহরের কয়েকটি এলাকা এবং একটি স্টেডিয়ামেও প্রায় একই সময় হামলার ঘটনা ঘটে। একটি এশীয় রেস্তোরাঁর সামনে অন্তত দশজনকে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
জার্মানির বিপক্ষে ফ্রান্স ফুটবল দলের প্রীতি ম্যাচ চলার সময় স্টেড দ্য ফ্রান্স নামের স্টেডিয়ামেও হামলা হয়। ওই সময় ফরাসি প্রেসিডেন্ট ওঁলাদ স্টেডিয়ামে খেলা দেখছিলেন।
বোমা হামলাগুলো আত্মঘাতী ছিল বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। নিরাপত্তা বাহিনীর পাল্টা জবাবে আট হামলাকারীর সবাই নিহত হয়েছে।
এদিকে হামলার পর পুলিশকে সহায়তা করতে সারাদেশে অতিরিক্ত ১৫ শতাধিক সেনা সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
হামলার পর বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় পর্যটন নগরীটিতে সব বাসিন্দাদের যা যার ঘরে থাকতে বলা হয়েছে। বাতিল হয়েছে পুলিশের ছুটি, হাসপাতালগুলোতে কর্মীদের নিরবচ্ছিন্ন কাজে রাখা হয়েছে।
মেট্রো রেলের পাশাপাশি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তবে দূরপাল্লার রেল ও বিমান চলাচল স্বাভাবিক থাকছে।
প্যারিসে হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন, জার্মান চ্যান্সেলর এঙ্গেলা মর্কেলসহ বিশ্ব নেতারা।
No comments