নাটোরে আ’লীগ-বিএনপি গুলিবিনিময় : ২ যুবলীগ নেতা গুলিবিদ্ধ
গুলিবিদ্ধ দুই যুবলীগ নেতা |
নাটোরে
আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও বিএনপিকর্মীদের মধ্যে শনিবার বিকেলে সংঘর্ষ ও
গুলিবিনিময়ের ঘটনায় যুবলীগ নেতা রাজিব ও নাজমুল গুলিবিদ্ধসহ উভয় দলের ছয়
নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। ঘটনার পর এলাকার বিক্ষুদ্ধ আওয়ামী লীগ ও যুবলীগ
নেতাকর্মীরা নাটোর সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান বিএনপি নেতা ফয়সাল
আলম আবুল ও যুবদল কর্মী রিংকুর বাড়িঘরে হামলা করে ভাঙচুর শেষে হলুদের
গোডাউনে আগুন ধরিয়ে দেয়। এর আগে বেশ কয়েকটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। ঘটনার
জন্য বিএনপিকে দায়ী করেছে জেলা আওয়ামী লীগ।
স্থানীয়রা জানায়, শনিবার বিকেলে শহরের স্টেশনবাজার একতার মোড়ে সদর থানা যুবলীগের শোকসভা আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথি সদরের এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুল সভায় পৌঁছার পর বিকেল ৬টার দিকে তেবাড়িয়া এলাকার আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে সমাবেশে রওনা হয়। এ সময় মিছিলকারীরা রিংকু নামে স্থানীয় এক ছাত্রদলকর্মীকে দেখতে পেয়ে ধাওয়া করে মারপিট করে। খবর পেয়ে স্থানীয় বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদল নেতাকর্মীরা সংঘবদ্ধ হয়ে এগিয়ে এলে উভয় দলের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় বেশ কয়েক রাউন্ড গুলিবর্ষণের শব্দ শোনা যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা রাজিবকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এবং নাজমুলকে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রাজিবের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছে। রাজিব একই এলাকার হুগোল বাড়িয়া মহল্লার আমিন হোসেনের ছেলে এবং নাজমুল শহরতলীর তেবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নাদের হোসেনের ছেলে। এলাকায় বিপুল পরিমান পুলিশ মোতায়ানে করা হয়েছে।
নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুল এমপি মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তার ব্যক্তিগত সহকারী এস এম আকরামুল ইসলাম এ ঘটনার জন্য বিএনপিকে দায়ী করে বলেছেন, স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা তাদের শোক মিছিলের উপর গুলিবর্ষণ করেছে। আওয়ামী লীগের কেউ কোনো গুলি করে নাই। রিংকুর উপর হামলার ঘটনাও সত্য নয় বলে তিনি দাবি করেন।
নাটোর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক বলেছেন, তিনি ব্যবসায়িক কাজে রাজশাহী আছেন। এ বিষয়ে তার কিছু জানা নেই।
নাটোরের পুলিশ সুপার শ্যামল কুমার মুখার্জী ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুন্সি শাহাবুদ্দিন বলেছেন, তারা এখনো এ ঘটনার মধ্যেই আছেন এই মুহূর্তে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্ঠা করছেন।
স্থানীয়রা জানায়, শনিবার বিকেলে শহরের স্টেশনবাজার একতার মোড়ে সদর থানা যুবলীগের শোকসভা আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথি সদরের এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুল সভায় পৌঁছার পর বিকেল ৬টার দিকে তেবাড়িয়া এলাকার আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে সমাবেশে রওনা হয়। এ সময় মিছিলকারীরা রিংকু নামে স্থানীয় এক ছাত্রদলকর্মীকে দেখতে পেয়ে ধাওয়া করে মারপিট করে। খবর পেয়ে স্থানীয় বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদল নেতাকর্মীরা সংঘবদ্ধ হয়ে এগিয়ে এলে উভয় দলের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় বেশ কয়েক রাউন্ড গুলিবর্ষণের শব্দ শোনা যায়। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতা রাজিবকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এবং নাজমুলকে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রাজিবের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছে। রাজিব একই এলাকার হুগোল বাড়িয়া মহল্লার আমিন হোসেনের ছেলে এবং নাজমুল শহরতলীর তেবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নাদের হোসেনের ছেলে। এলাকায় বিপুল পরিমান পুলিশ মোতায়ানে করা হয়েছে।
নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শিমুল এমপি মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তার ব্যক্তিগত সহকারী এস এম আকরামুল ইসলাম এ ঘটনার জন্য বিএনপিকে দায়ী করে বলেছেন, স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা তাদের শোক মিছিলের উপর গুলিবর্ষণ করেছে। আওয়ামী লীগের কেউ কোনো গুলি করে নাই। রিংকুর উপর হামলার ঘটনাও সত্য নয় বলে তিনি দাবি করেন।
নাটোর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক বলেছেন, তিনি ব্যবসায়িক কাজে রাজশাহী আছেন। এ বিষয়ে তার কিছু জানা নেই।
নাটোরের পুলিশ সুপার শ্যামল কুমার মুখার্জী ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুন্সি শাহাবুদ্দিন বলেছেন, তারা এখনো এ ঘটনার মধ্যেই আছেন এই মুহূর্তে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্ঠা করছেন।
No comments