ক্ষুব্ধ আলীগের শরিকরাও by শেখ মামুনূর রশীদ
সিটি নির্বাচনে অনিয়মের তদন্ত চায় জাসদ ও ওয়ার্কার্স পার্টি...
ঢাকা
উত্তর ও দক্ষিণ এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়ম ও
কারচুপির অভিযোগ উত্থাপিত হওয়ায় ক্ষুব্ধ আওয়ামী লীগের শরিকরাও। তাদের
ভাষায়, ‘সরকার এতটা না করলেও পারত।’ শরীকদলগুলোর মতে, এর ফলে ইতিমধ্যেই
নির্বাচন এবং নির্বাচন কমিশনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। যার
খেসারত দিতে হবে ভবিষ্যতে।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে পাওয়া গেছে তাদের এ মনোভাবের চিত্র। ২৮ এপ্রিল তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাপক অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ এনে নির্বাচনের দিন দুপুরেই ভোট বর্জন করেন বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা। পরদিন সংবাদপত্রসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমেও নির্বাচনকে ঘিরে ব্যাপক অনিয়ম ও কারচুপির খবর প্রকাশিত হয়।
বিদেশী কূটনীতিক এবং দাতা সংস্থার প্রতিনিধিরাও এ নির্বচনকে ‘প্রশ্নবিদ্ধ’ বলে দাবি করে। নির্বাচনের তিনদিন পর অর্থাৎ ২ মে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানমণ্ডির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ১৪ দলের শীর্ষ নেতাদের বৈঠকেও এ নিয়ে আলোচনা হয়। ওই বৈঠকে নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগের শরিক দলগুলোর কেউ কেউ। তারা তিন সিটিতে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোট নিয়েও বিস্ময় প্রকাশ করেন।
তিন সিটি নির্বাচনেই আওয়ামী লীগসহ ১৪ দল সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা জয়ী হন। ভোট বর্জন করলেও নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ফলে দেখা গেছে, বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরাও অনেক ভোট পেয়েছেন। এদের মধ্যে ঢাকা উত্তরে তাবিথ আউয়াল ৩ লাখ ২৫ হাজার ৮০ ভোট, ঢাকা দক্ষিণে মির্জা আব্বাস ২ লাখ ৯৪ হাজার ২৯১ ভোট এবং চট্টগ্রামে এম মনজুর আলম ৩ লাখ ৪ হাজার ৮৩৭ ভোট পান।
জানা গেছে, ওই বৈঠকে গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন প্রশ্ন রেখে বলেন, দুপুরের আগেই ভোট বর্জন করে বিএনপি। তার পরেও তাদের মেয়র প্রার্থীরা কিভাবে এত ভোট পায়? তিনি এ সময় আরও বলেন, ‘আমরা সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদ মোকাবেলায় জনগণকে সেভাবে সচেতন করতে পারিনি। পারলে টানা তিন মাসের ধ্বংসাত্মক আন্দোলনের পরেও বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা এত ভোট পেত না। এখনও সময় আছে। আমাদের রাজনৈতিক ব্যর্থতার বিষয়টি উপলব্ধি করতে হবে।’
বিষয়টি স্বীকার করে ডা. শাহাদাত হোসেন সোমবার যুগান্তরকে বলেন, ‘বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা দুপুরের আগেই নির্বাচন বর্জন করেন। তার পরও তারা যে ভোট পেয়েছে তা সত্যি বিস্ময়কর। বিএনপি প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোট প্রমাণ করে আমরা আদর্শিক জায়গায় থেকে সাধারণ মানুষের মনোজগৎকে নাড়া দিতে ব্যর্থ হয়েছি। যদি তাই না হবে তাহলে টানা তিন মাসের ধ্বংসাত্মক আন্দোলনের পরেও বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা এত ভোট পায় কিভাবে।’
তিনি বলেন, ‘আমি ১৪ দলীয় জোটের বৈঠকেও বিষয়টি সবার সামনে তুলে ধরেছি। বলেছি, শুধু গলাবাজি করলে হবে না। আমদের রাজনৈতিক লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।’
সূত্র জানায়, ওই বৈঠকে কমিউনিস্ট কেন্দ্রের এক নেতা বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে সরকারি দলের নেতাকর্মীরা যা করেছে তা না করলেও পারত। আমি মনে করি নির্বাচন সুষ্ঠু হলে তাদের সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরাই জয়ী হতেন। বিএনপির প্রার্থীরা পরাজিত হতেন। তাই নির্বাচন নিয়ে অযথা বাড়াবাড়ি ঠিক হয়নি। এসব করে নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি সরকারেরও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে। যার খেসারত দিতে হবে ভবিষ্যতে।’
জানা গেছে, বৈঠকে উপস্থিত ১৪ দলের মুখপাত্র ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের হস্তক্ষেপে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা আর এগোয়নি। তবে বিষয়টি সহজভাবে নেননি শরিক দলগুলোর কেউই। জোটের অন্যতম দুই প্রধান শরিক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) এবং ওয়ার্কার্স পার্টি ইতিমধ্যে তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে উত্থাপিত অনিয়ম এবং কারচুপির অভিযোগ তদন্ত করার দাবি জানিয়েছে।
তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে উত্থাপিত অনিয়ম ও কারচুপির বিষয়টি তদন্তের দাবি জানিয়ে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, মানুষের মুখে মুখে এ নির্বাচন নিয়ে নানা কথা। ভোট সুষ্ঠু হয়েছে নাকি কারচুপি হয়েছে- এ নিয়ে নানা বিতর্ক চলছে। এ বিতর্কের অবসান এবং নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করার স্বার্থেই অভিযোগগুলোর তদন্ত জরুরি। নির্বাচন কমিশনের উচিত দ্রুত তদন্ত শুরু করা। তা না হলে যেমন এ বিতর্কের অবসান হবে না। তেমনি নির্বাচন নিয়ে স্বচ্ছতাও প্রতিষ্ঠিত হবে না।
প্রায় অভিন্ন মত ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশারও। তিনি বলেন, বিএনপি সিটি নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চেষ্টা করেছে প্রথম থেকেই। যে কারণে দুপুরের আগেই নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়ায় তারা। ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, মির্জা আব্বাসের কর্মীদের সকাল বেলাতেই বলে দেয়া হয়- তারা যাতে ভোট কেন্দ্রে না যায়। আর কেন্দ্রে না গেলে তো ভোট একতরফাভাবেই হবে। তিনি বলেন, ‘এত কিছুর পরেও আমরা নির্বাচন সংশ্লিষ্ট যেসব অনিয়মের অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে তা তদন্তের দাবি জানিয়েছি।’
এ প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টি- জেপি সাধারণ সম্পাদক শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, নানা কারণেই সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনটা জরুরি ছিল। কিন্তু এ নির্বাচন নিয়ে যা হয়েছে তা সত্যিই দুঃখজনক। এতে করে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়েছে। তিনি আরও বলেন, হয়তো সরকারি দল সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা এমনিতেই জয়ী হতেন। নির্বাচনে অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ ওঠায় তাদের এই জয় প্রশ্নবিদ্ধই থেকে যাবে।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে পাওয়া গেছে তাদের এ মনোভাবের চিত্র। ২৮ এপ্রিল তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাপক অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ এনে নির্বাচনের দিন দুপুরেই ভোট বর্জন করেন বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা। পরদিন সংবাদপত্রসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমেও নির্বাচনকে ঘিরে ব্যাপক অনিয়ম ও কারচুপির খবর প্রকাশিত হয়।
বিদেশী কূটনীতিক এবং দাতা সংস্থার প্রতিনিধিরাও এ নির্বচনকে ‘প্রশ্নবিদ্ধ’ বলে দাবি করে। নির্বাচনের তিনদিন পর অর্থাৎ ২ মে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর ধানমণ্ডির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ১৪ দলের শীর্ষ নেতাদের বৈঠকেও এ নিয়ে আলোচনা হয়। ওই বৈঠকে নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগের শরিক দলগুলোর কেউ কেউ। তারা তিন সিটিতে বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোট নিয়েও বিস্ময় প্রকাশ করেন।
তিন সিটি নির্বাচনেই আওয়ামী লীগসহ ১৪ দল সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা জয়ী হন। ভোট বর্জন করলেও নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ফলে দেখা গেছে, বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরাও অনেক ভোট পেয়েছেন। এদের মধ্যে ঢাকা উত্তরে তাবিথ আউয়াল ৩ লাখ ২৫ হাজার ৮০ ভোট, ঢাকা দক্ষিণে মির্জা আব্বাস ২ লাখ ৯৪ হাজার ২৯১ ভোট এবং চট্টগ্রামে এম মনজুর আলম ৩ লাখ ৪ হাজার ৮৩৭ ভোট পান।
জানা গেছে, ওই বৈঠকে গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন প্রশ্ন রেখে বলেন, দুপুরের আগেই ভোট বর্জন করে বিএনপি। তার পরেও তাদের মেয়র প্রার্থীরা কিভাবে এত ভোট পায়? তিনি এ সময় আরও বলেন, ‘আমরা সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদ মোকাবেলায় জনগণকে সেভাবে সচেতন করতে পারিনি। পারলে টানা তিন মাসের ধ্বংসাত্মক আন্দোলনের পরেও বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা এত ভোট পেত না। এখনও সময় আছে। আমাদের রাজনৈতিক ব্যর্থতার বিষয়টি উপলব্ধি করতে হবে।’
বিষয়টি স্বীকার করে ডা. শাহাদাত হোসেন সোমবার যুগান্তরকে বলেন, ‘বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা দুপুরের আগেই নির্বাচন বর্জন করেন। তার পরও তারা যে ভোট পেয়েছে তা সত্যি বিস্ময়কর। বিএনপি প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোট প্রমাণ করে আমরা আদর্শিক জায়গায় থেকে সাধারণ মানুষের মনোজগৎকে নাড়া দিতে ব্যর্থ হয়েছি। যদি তাই না হবে তাহলে টানা তিন মাসের ধ্বংসাত্মক আন্দোলনের পরেও বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা এত ভোট পায় কিভাবে।’
তিনি বলেন, ‘আমি ১৪ দলীয় জোটের বৈঠকেও বিষয়টি সবার সামনে তুলে ধরেছি। বলেছি, শুধু গলাবাজি করলে হবে না। আমদের রাজনৈতিক লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।’
সূত্র জানায়, ওই বৈঠকে কমিউনিস্ট কেন্দ্রের এক নেতা বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে সরকারি দলের নেতাকর্মীরা যা করেছে তা না করলেও পারত। আমি মনে করি নির্বাচন সুষ্ঠু হলে তাদের সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরাই জয়ী হতেন। বিএনপির প্রার্থীরা পরাজিত হতেন। তাই নির্বাচন নিয়ে অযথা বাড়াবাড়ি ঠিক হয়নি। এসব করে নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি সরকারেরও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়েছে। যার খেসারত দিতে হবে ভবিষ্যতে।’
জানা গেছে, বৈঠকে উপস্থিত ১৪ দলের মুখপাত্র ও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিমের হস্তক্ষেপে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা আর এগোয়নি। তবে বিষয়টি সহজভাবে নেননি শরিক দলগুলোর কেউই। জোটের অন্যতম দুই প্রধান শরিক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) এবং ওয়ার্কার্স পার্টি ইতিমধ্যে তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে উত্থাপিত অনিয়ম এবং কারচুপির অভিযোগ তদন্ত করার দাবি জানিয়েছে।
তিন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে উত্থাপিত অনিয়ম ও কারচুপির বিষয়টি তদন্তের দাবি জানিয়ে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সাধারণ সম্পাদক শরীফ নুরুল আম্বিয়া বলেন, মানুষের মুখে মুখে এ নির্বাচন নিয়ে নানা কথা। ভোট সুষ্ঠু হয়েছে নাকি কারচুপি হয়েছে- এ নিয়ে নানা বিতর্ক চলছে। এ বিতর্কের অবসান এবং নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিশ্চিত করার স্বার্থেই অভিযোগগুলোর তদন্ত জরুরি। নির্বাচন কমিশনের উচিত দ্রুত তদন্ত শুরু করা। তা না হলে যেমন এ বিতর্কের অবসান হবে না। তেমনি নির্বাচন নিয়ে স্বচ্ছতাও প্রতিষ্ঠিত হবে না।
প্রায় অভিন্ন মত ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশারও। তিনি বলেন, বিএনপি সিটি নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চেষ্টা করেছে প্রথম থেকেই। যে কারণে দুপুরের আগেই নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়ায় তারা। ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, মির্জা আব্বাসের কর্মীদের সকাল বেলাতেই বলে দেয়া হয়- তারা যাতে ভোট কেন্দ্রে না যায়। আর কেন্দ্রে না গেলে তো ভোট একতরফাভাবেই হবে। তিনি বলেন, ‘এত কিছুর পরেও আমরা নির্বাচন সংশ্লিষ্ট যেসব অনিয়মের অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে তা তদন্তের দাবি জানিয়েছি।’
এ প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টি- জেপি সাধারণ সম্পাদক শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, নানা কারণেই সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনটা জরুরি ছিল। কিন্তু এ নির্বাচন নিয়ে যা হয়েছে তা সত্যিই দুঃখজনক। এতে করে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সুনাম ক্ষুণ্ণ হয়েছে। তিনি আরও বলেন, হয়তো সরকারি দল সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা এমনিতেই জয়ী হতেন। নির্বাচনে অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ ওঠায় তাদের এই জয় প্রশ্নবিদ্ধই থেকে যাবে।
No comments