শিগগিরই ১০,০০০ নার্স নিয়োগ by ইকবাল আহমদ সরকার
আমরা যা কিছু করছি সব জনগণের কল্যাণ ও সেবার জন্য করছি। আমাদের উদ্দেশ্য দেশের মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ করা। স্বাস্থ্যসেবা মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। এ লক্ষ্যেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। দেশের জনগণের প্রতিটি মৌলিক চাহিদা পূরণই হচ্ছে আমাদের প্রধান কাজ। সে লক্ষ্যেই কাজ করছি। আর বিদেশে চিকিৎসা নয়, এদেশেই আমরা আন্তর্জাতিক মানের চিকিৎসা পেতে পারি সে লক্ষ্যে হাসপাতাল গড়ে তোলা হচ্ছে। আর আমি বিদেশে নয় আজ থেকে এই হাসপাতালে সব ধরনের চিকিৎসা নেব। গাজীপুরের কাশিমপুরের তেঁতুইবাড়ি এলাকায় শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল হাসপাতালের কেপিজে কলেজ চত্বরে নার্সিং কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সদস্য সচিব শেখ হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, প্রকল্প পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, মালয়েশিয়া কেপিজে হেলথ কেয়ার বার্হাডের প্রেসিডেন্ট তুয়ান হাজী আমির উদ্দিন আবদুল সাতার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরো বলেন, নার্সিং পেশাকে আমি অত্যন্ত সম্মান করি। একজন রোগী ডাক্তারের চিকিৎসা নেন বটে, কিন্তু একজন নার্সের হাতের স্পর্শে, সেবাযত্নই একজন রোগীকে সুস্থ করে তোলে। সুস্থ হওয়ার প্রেরণা যোগায়। নার্সিং পেশাকে তাই আমি শ্রেষ্ঠ পেশা হিসেবে বিবেচনা করি। শিগগিরই আরো ১০ হাজার নার্স নিয়োগ দেয়া হবে। এ জন্য পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। প্রথমবার ক্ষমতায় এসেও আমরা নার্স নিয়োগ দিয়েছি। অনেক নীতিমালা শিথিল করেও নিয়োগ দিয়েছি। এই পেশাকে আমরা অনেক গুরুত্ব দিয়েছি। নার্সিং পেশাকে আমাদের দেশে নিচু হিসেবে দেখা হতো। চাকরির ক্ষেত্রেও এ পেশা ছিল তৃতীয় শ্রেণীভুক্ত। স্বাভাবিকভাবেই শিক্ষিত মেয়েরা এ পেশায় আসতো না। বিজ্ঞান বিষয় ছাড়া কেউ নার্সিংয়ে আসতে পারবে না বলে কারিকুলামে বাধ্যবাধকতা ছিল। আমরা এসব দূর করেছি। ক্ষমতায় এসে বলেছি, সরকারি-বেসরকারি খাতে নার্সিং ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে। তিনি আরো বলেন, আমাদের চেয়ে এ দেশের মানুষকে বেশি ভালোবেসেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। গ্রামবাংলার মানুষের জন্য কাজ করেছেন, জেল খেটেছেন। পাশে থেকে সবসময় তার সঙ্গে কাজ করেছেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। আড়ালে থেকে দায়িত্ব পালন করেছেন নিষ্ঠার সঙ্গে। মানবতার সেবায় তিনিও নিয়োজিত ছিলেন সবসময়। ভবিষ্যতে এই হাসপাতালটিকে ৫০০ শয্যার ও মেডিক্যাল কলেজে উন্নীত করার অঙ্গীকার করে তিনি আরো বলেন, এই এলাকায় প্রচুর শিল্প-কারখানা রয়েছে। সেখানে অনেক শ্রমিক কাজ করে। কিন্তু হঠাৎ কোন দুর্ঘটনা ঘটলে চিকিৎসার তেমন সুযোগ নেই। এখানকার রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটলেও চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। তাই এই হাসপাতাল করা হয়েছে। হাসপাতালে চলাচলের সুবিধার্থে সামনে একটি আন্ডারপাস নির্মাণ করা হবে। নার্সিংয়ের বেসিক কোর্সে ২৪ ও পোস্ট বেসিক কোর্সে ৪০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে আজ থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হলো নার্সিং কলেজটি।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সদস্য সচিব শেখ হাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, প্রকল্প পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, মালয়েশিয়া কেপিজে হেলথ কেয়ার বার্হাডের প্রেসিডেন্ট তুয়ান হাজী আমির উদ্দিন আবদুল সাতার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরো বলেন, নার্সিং পেশাকে আমি অত্যন্ত সম্মান করি। একজন রোগী ডাক্তারের চিকিৎসা নেন বটে, কিন্তু একজন নার্সের হাতের স্পর্শে, সেবাযত্নই একজন রোগীকে সুস্থ করে তোলে। সুস্থ হওয়ার প্রেরণা যোগায়। নার্সিং পেশাকে তাই আমি শ্রেষ্ঠ পেশা হিসেবে বিবেচনা করি। শিগগিরই আরো ১০ হাজার নার্স নিয়োগ দেয়া হবে। এ জন্য পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। প্রথমবার ক্ষমতায় এসেও আমরা নার্স নিয়োগ দিয়েছি। অনেক নীতিমালা শিথিল করেও নিয়োগ দিয়েছি। এই পেশাকে আমরা অনেক গুরুত্ব দিয়েছি। নার্সিং পেশাকে আমাদের দেশে নিচু হিসেবে দেখা হতো। চাকরির ক্ষেত্রেও এ পেশা ছিল তৃতীয় শ্রেণীভুক্ত। স্বাভাবিকভাবেই শিক্ষিত মেয়েরা এ পেশায় আসতো না। বিজ্ঞান বিষয় ছাড়া কেউ নার্সিংয়ে আসতে পারবে না বলে কারিকুলামে বাধ্যবাধকতা ছিল। আমরা এসব দূর করেছি। ক্ষমতায় এসে বলেছি, সরকারি-বেসরকারি খাতে নার্সিং ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে। তিনি আরো বলেন, আমাদের চেয়ে এ দেশের মানুষকে বেশি ভালোবেসেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। গ্রামবাংলার মানুষের জন্য কাজ করেছেন, জেল খেটেছেন। পাশে থেকে সবসময় তার সঙ্গে কাজ করেছেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব। আড়ালে থেকে দায়িত্ব পালন করেছেন নিষ্ঠার সঙ্গে। মানবতার সেবায় তিনিও নিয়োজিত ছিলেন সবসময়। ভবিষ্যতে এই হাসপাতালটিকে ৫০০ শয্যার ও মেডিক্যাল কলেজে উন্নীত করার অঙ্গীকার করে তিনি আরো বলেন, এই এলাকায় প্রচুর শিল্প-কারখানা রয়েছে। সেখানে অনেক শ্রমিক কাজ করে। কিন্তু হঠাৎ কোন দুর্ঘটনা ঘটলে চিকিৎসার তেমন সুযোগ নেই। এখানকার রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটলেও চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই। তাই এই হাসপাতাল করা হয়েছে। হাসপাতালে চলাচলের সুবিধার্থে সামনে একটি আন্ডারপাস নির্মাণ করা হবে। নার্সিংয়ের বেসিক কোর্সে ২৪ ও পোস্ট বেসিক কোর্সে ৪০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে আজ থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হলো নার্সিং কলেজটি।
No comments