আবেদন না করলেও রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করতে পারেন : খন্দকার মাহবুব
দণ্ডপ্রাপ্ত
কেউ আবেদন না করলেও রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমতাবলে দণ্ডিতের দণ্ড ক্ষমা,
বিলম্বিত বা কমাতে পারেন বলে জানিয়েছেন বর্ষীয়ান আইনজীবী ও বাংলাদেশ বার
কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন। তিনি বলেছেন,
আমাদের সংবিধানেই এমন ক্ষমতা রাষ্ট্রপতিকে দেয়া হয়েছে।
সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘কোনো আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যে-কোনো দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যে-কোন দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকিবে।’
ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ খন্দকার মাহবুব হোসেন আজ বৃহস্পতিবার নয়া দিগন্তকে বলেন, জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ক্ষমা চাওয়া নিয়ে বিভিন্ন ধরণের প্রশ্ন উত্থাপন করা হচ্ছে। আমাদের সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতিকে এই ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। তিনি যেকোনো দণ্ড ক্ষমা, বিলম্বিত ও কমাতে পারেন। এক্ষেত্রে আসামিকে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইতে হবে বা তাকে আবেদন করতেই হবে, তার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ক্ষমা না চাইলেও রাষ্ট্রপতি তাকে ক্ষমা করতে পারেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা কামারুজ্জামান আজই (বৃহস্পতিবার) প্রাণভিক্ষা না চাইলে দ্রুত ফাঁসি কার্যকর করা হবে। সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, কামারুজ্জামানের সাথে কিছু সময়ের মধ্যে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দেখা করবেন। তিনি প্রাণভিক্ষার জন্য আবেদন করলে তা প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠানো হবে। আর তা করতে হবে আজকের মধ্যেই। অন্যথায় রায় দ্রুত কার্যকর করবে সরকার।
এর আগে আজ বেলা পৌনে ১২টার দিকে কারাগারে সাক্ষাৎ শেষে কামারুজ্জামানের আইনজীবীরা সাংবাদিকদের বলেন, প্রাণভিক্ষার বিষয়ে তিনি ভাবনা-চিন্তা করবেন এবং পরে তার সিদ্ধান্ত কারা কর্তৃপক্ষকে জানাবেন।
সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘কোনো আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যে-কোনো দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যে-কোন দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকিবে।’
ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ খন্দকার মাহবুব হোসেন আজ বৃহস্পতিবার নয়া দিগন্তকে বলেন, জামায়াত নেতা কামারুজ্জামানের ক্ষমা চাওয়া নিয়ে বিভিন্ন ধরণের প্রশ্ন উত্থাপন করা হচ্ছে। আমাদের সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতিকে এই ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। তিনি যেকোনো দণ্ড ক্ষমা, বিলম্বিত ও কমাতে পারেন। এক্ষেত্রে আসামিকে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইতে হবে বা তাকে আবেদন করতেই হবে, তার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। ক্ষমা না চাইলেও রাষ্ট্রপতি তাকে ক্ষমা করতে পারেন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা কামারুজ্জামান আজই (বৃহস্পতিবার) প্রাণভিক্ষা না চাইলে দ্রুত ফাঁসি কার্যকর করা হবে। সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, কামারুজ্জামানের সাথে কিছু সময়ের মধ্যে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দেখা করবেন। তিনি প্রাণভিক্ষার জন্য আবেদন করলে তা প্রেসিডেন্টের কাছে পাঠানো হবে। আর তা করতে হবে আজকের মধ্যেই। অন্যথায় রায় দ্রুত কার্যকর করবে সরকার।
এর আগে আজ বেলা পৌনে ১২টার দিকে কারাগারে সাক্ষাৎ শেষে কামারুজ্জামানের আইনজীবীরা সাংবাদিকদের বলেন, প্রাণভিক্ষার বিষয়ে তিনি ভাবনা-চিন্তা করবেন এবং পরে তার সিদ্ধান্ত কারা কর্তৃপক্ষকে জানাবেন।
No comments