বিশ্বজিৎ হত্যায় গ্রেফতার ৮- খুনিরা ছাত্রলীগে সক্রিয় নয়ঃ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী by জাহাঙ্গীর সুমন ও সাইদ আরমান
রাজধানীর পুরান ঢাকায় বিশ্বজিৎ দাস হত্যার সঙ্গে জড়িত আটজনকে পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর।
তবে সূত্রাপুর থানা পুলিশ জানিয়েছে, তারা কাউকে আটক বা গ্রেফতার করেনি।
মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) মিলনায়তনে ডিজিটাল বাংলাদেশ ফোরাম আয়োজিত ‘যুদ্ধাপরাধের বিচার ও জামায়াত-বিএনপির নৈরাজ্য প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আটজনকে আটক করা হয়েছে বলে জানান।
একই ঘটনায় জড়িত অন্যদেরও আজকের মধ্যেই (মঙ্গলবার) গ্রেফতার করা হবে বলে অঙ্গীকার করেন তিনি।
তবে মন্ত্রী দাবি করেছেন, “এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তারা কেউই ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী নয়। তারা সবাই ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত কর্মী।”
“বাংলাদেশ অপরাধের স্বর্গরাজ্য নয়’’দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘এখানে অপরাধ করে কেউ পার পাবে না। সবাইকেই বিচারের আওতায় আনা হবে। বিশ্বজিত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তাদেরও বিচারের আওতায় আনা হচ্ছে।”
তিনি বলেন, “বাংলাদেশের নাগরিকদের অধিকার ক্ষুণ্ন করে অন্যের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে দেব না। স্বেচ্ছাচারের আদলে যাদের জন্ম তারাই সড়ক অবরোধ করে। বিএনপি-জামায়াত গণতন্ত্রের কথা বলে মানুষ হত্যা করে, এই দুই শক্তি যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করতে চায়।”
বিএনপি জামায়াতকে ‘দেশের, স্বাধীনতার এবং জনগণের শত্রু’ দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “বিএনপি জনগণের সরকারকে গায়ের জোরে বাইরে রাখতে চায়।”
এছাড়া ‘‘বিএনপি শাসনামলে দেশজুড়ে সংঘটিত হত্যা ও নৈরাজ্যসহ সকল অপরাধের বিচার করা হবে’’ বলেও ঘোষণা করেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “দেশীয় ও বিদেশি নাগরিককে আক্রমণ করে কেউ রেহাই পাবে না। জার্মান নাগরিকের গাড়ি ভাঙচুর করেছে ১৮ দলের গুণ্ডাবাহিনী, তাদের শাস্তি ও বিচার করা হবে।”
এদিকে, সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম ও তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহবুব বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, তারা কাউকে আটক করেননি। তবে আসামিদের শনাক্ত করা হয়েছে তারা জানান।
তবে মন্ত্রী দাবি করেছেন, “এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তারা কেউই ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী নয়। তারা সবাই ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত কর্মী।”
“বাংলাদেশ অপরাধের স্বর্গরাজ্য নয়’’দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘‘এখানে অপরাধ করে কেউ পার পাবে না। সবাইকেই বিচারের আওতায় আনা হবে। বিশ্বজিত হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তাদেরও বিচারের আওতায় আনা হচ্ছে।”
তিনি বলেন, “বাংলাদেশের নাগরিকদের অধিকার ক্ষুণ্ন করে অন্যের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে দেব না। স্বেচ্ছাচারের আদলে যাদের জন্ম তারাই সড়ক অবরোধ করে। বিএনপি-জামায়াত গণতন্ত্রের কথা বলে মানুষ হত্যা করে, এই দুই শক্তি যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করতে চায়।”
বিএনপি জামায়াতকে ‘দেশের, স্বাধীনতার এবং জনগণের শত্রু’ দাবি করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “বিএনপি জনগণের সরকারকে গায়ের জোরে বাইরে রাখতে চায়।”
এছাড়া ‘‘বিএনপি শাসনামলে দেশজুড়ে সংঘটিত হত্যা ও নৈরাজ্যসহ সকল অপরাধের বিচার করা হবে’’ বলেও ঘোষণা করেন তিনি।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “দেশীয় ও বিদেশি নাগরিককে আক্রমণ করে কেউ রেহাই পাবে না। জার্মান নাগরিকের গাড়ি ভাঙচুর করেছে ১৮ দলের গুণ্ডাবাহিনী, তাদের শাস্তি ও বিচার করা হবে।”
এদিকে, সূত্রাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম ও তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহবুব বাংলানিউজকে জানিয়েছেন, তারা কাউকে আটক করেননি। তবে আসামিদের শনাক্ত করা হয়েছে তারা জানান।
No comments