ঈদের পর বেড়েছে ডিম ডাল আটা তেল মাংসের দাম- সবজি ও মাছের বাজারে অস্থিরতা
রাজধানীর বাজারে ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে জিনিসপত্রের দাম। ঈদের পর থেকে সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে নতুন করে বেড়েছে ডিম, ডাল ও সব ধরনের মাংসের দাম। পাশাপাশি সবজি ও মাছের বাজারে বিরাজ করছে অস্থিরতা।
আর ঈদের পর নতুন করে বেড়েছে ডিম আটা-ময়দা ও খোলা সয়াবিন তেল, ডাল, পেঁয়াজ ও মাংসের দাম। এ ধারা অব্যাহত রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া না হলে আবার নিয়ন্ত্রণহীন হতে পারে নিত্যপণ্যের বাজার।
শুক্রবারও রাজধানীর বিভিন্ন নিত্যপণ্যের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে প্রতিহালি ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকার ওপরে। দেশী মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪৩ টাকা হালিতে এবং হাসের ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকা হালি। একইভাবে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা কেজি। আর খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৪৮০, ব্রয়লার মুরগি ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
জানা গেছে, গত রোজায় অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে ছিল নিত্যপণ্যের বাজার। এমনকি গত বছরের রোজার তুলনায় দাম ছিল সহনীয় পর্যায়ে। এবার রমজান শেষ হওয়ার এক সপ্তাহের মাথায় পণ্যের দাম বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা শুরু হয়। সেই ধারাবাহিকতা এখনও অব্যাহত রয়েছে। অধিকাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম চড়া থাকায় ভাল নেই দেশের গরিব ও খেটে খাওয়া মানুষ। সীমিত আয়ের মানুষও কেনাকাটা কমিয়ে দিয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া না হলে আবার নিয়ন্ত্রণহীন হতে পারে নিত্যপণ্যের বাজার। তাই এখনই বাজার নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
শুক্রবার প্রতিকেজি আটা(খোলা) বিক্রি হয়েছে ৩২ টাকা দরে। ময়দা বিক্রি হয়েছে ৩৭ টাকা কেজি দরে। আর প্রতিপ্যাকেট আটা বিক্রি হচ্ছে ৩৮ টাকা কেজি দরে। বিক্রেতারা জানান, গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি ডাল বেড়েছে ১০ টাকারও বেশি। শুক্রবার দেশী মসুর ডাল বিক্রি হয়েছে ১২৮ টাকা কেজি দরে। এক সপ্তাহ আগে একই মানের মসুর ডালের দাম ছিল ১১৮ টাকা। আবার ১১০ টাকা কেজি সাধারণ মানের ডাল বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা কেজিতে। ৭০ টাকা কেজি নেপালী ডাল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজিতে। ১১০ টাকা কেজি মুগ ডাল বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকা কেজি। এক কেজি ওজনের ইলিশের হালি ৪ হাজার টাকা, গলদা চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৬শ’ টাকা রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকা তেলাপিয়া প্রতি কেজি ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খুচরা মাছ বিক্রেতারা বলছে, পাইকারি আড়তদাররা অতিরিক্ত দরে বিক্রি করায় তাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। অপরদিকে মাংস বিক্রেতারা বলছেন, গরু ও মুরগির দাম রমজান মাসের তুলনায় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। কারণ হিসেবে তাঁরা বলছেন, কুরবানির ঈদ সামনে রেখে গরু বিক্রি কমিয়ে দিয়েছে গরু ব্যবসায়ীরা, ভারত থেকে গরু আমদানিও অনেক কমেছে।
রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, টমেটো ৯০ টাকা, আলু ২৫ টাকায়, বেগুন প্রকারভেদে ৩৫ টাকা থেকে ৫৫ টাকা, লাউ ২৫ থেকে ৪০ টাকা, চাল কুমড়া ২৫ থেকে ৩০ টাকা, মুলা ২৫ থেকে ৩০ টাকা, পটল ২৫ থেকে ৩০ টাকা, ঢেঁড়শ ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, কাকরল ২০ টাকা, করলা ৩০, কচুমুখী ২৪ টাকায়, পেঁপে ১৫ থেকে ২০ টাকায়, ঝিঙ্গে ২৫ থেকে ৩৫, কলার হালি ১৫ থেকে ২০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ টাকা, ধনে পাতা কেজি ১৫০ টাকা, শসা ৩০ থেকে ৪০ টাকা, লেবুর হালি ১৫ থেকে ২০ টাকা, গাজর বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা, বিলেতি ধনে পাতা ১শ’ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের শাকের আঁটি ৫ থেকে ২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন কোম্পানির ৫ লিটার ভোজ্য তেলের দাম ৬৭০ টাকা এক লিটার ১৪০ টাকা ও পাম তেলের দাম ১১২ টাকা, পিঁয়াজ ৩৫ টাকা, রসুন ১০০ টাকা, আদা ৫৫ টাকায় এবং চিনি বিক্রি হয়েছে ৫৫ টাকা কেজিতে।
শুক্রবারও রাজধানীর বিভিন্ন নিত্যপণ্যের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে প্রতিহালি ফার্মের মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকার ওপরে। দেশী মুরগির ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪৩ টাকা হালিতে এবং হাসের ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকা হালি। একইভাবে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা কেজি। আর খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৪৮০, ব্রয়লার মুরগি ১৬৫ থেকে ১৮০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
জানা গেছে, গত রোজায় অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে ছিল নিত্যপণ্যের বাজার। এমনকি গত বছরের রোজার তুলনায় দাম ছিল সহনীয় পর্যায়ে। এবার রমজান শেষ হওয়ার এক সপ্তাহের মাথায় পণ্যের দাম বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা শুরু হয়। সেই ধারাবাহিকতা এখনও অব্যাহত রয়েছে। অধিকাংশ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম চড়া থাকায় ভাল নেই দেশের গরিব ও খেটে খাওয়া মানুষ। সীমিত আয়ের মানুষও কেনাকাটা কমিয়ে দিয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া না হলে আবার নিয়ন্ত্রণহীন হতে পারে নিত্যপণ্যের বাজার। তাই এখনই বাজার নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।
শুক্রবার প্রতিকেজি আটা(খোলা) বিক্রি হয়েছে ৩২ টাকা দরে। ময়দা বিক্রি হয়েছে ৩৭ টাকা কেজি দরে। আর প্রতিপ্যাকেট আটা বিক্রি হচ্ছে ৩৮ টাকা কেজি দরে। বিক্রেতারা জানান, গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি ডাল বেড়েছে ১০ টাকারও বেশি। শুক্রবার দেশী মসুর ডাল বিক্রি হয়েছে ১২৮ টাকা কেজি দরে। এক সপ্তাহ আগে একই মানের মসুর ডালের দাম ছিল ১১৮ টাকা। আবার ১১০ টাকা কেজি সাধারণ মানের ডাল বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা কেজিতে। ৭০ টাকা কেজি নেপালী ডাল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজিতে। ১১০ টাকা কেজি মুগ ডাল বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকা কেজি। এক কেজি ওজনের ইলিশের হালি ৪ হাজার টাকা, গলদা চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৬শ’ টাকা রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকা তেলাপিয়া প্রতি কেজি ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খুচরা মাছ বিক্রেতারা বলছে, পাইকারি আড়তদাররা অতিরিক্ত দরে বিক্রি করায় তাদেরও বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। অপরদিকে মাংস বিক্রেতারা বলছেন, গরু ও মুরগির দাম রমজান মাসের তুলনায় অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। কারণ হিসেবে তাঁরা বলছেন, কুরবানির ঈদ সামনে রেখে গরু বিক্রি কমিয়ে দিয়েছে গরু ব্যবসায়ীরা, ভারত থেকে গরু আমদানিও অনেক কমেছে।
রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, টমেটো ৯০ টাকা, আলু ২৫ টাকায়, বেগুন প্রকারভেদে ৩৫ টাকা থেকে ৫৫ টাকা, লাউ ২৫ থেকে ৪০ টাকা, চাল কুমড়া ২৫ থেকে ৩০ টাকা, মুলা ২৫ থেকে ৩০ টাকা, পটল ২৫ থেকে ৩০ টাকা, ঢেঁড়শ ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, কাকরল ২০ টাকা, করলা ৩০, কচুমুখী ২৪ টাকায়, পেঁপে ১৫ থেকে ২০ টাকায়, ঝিঙ্গে ২৫ থেকে ৩৫, কলার হালি ১৫ থেকে ২০ টাকা, কাঁচামরিচ ৬০ টাকা, ধনে পাতা কেজি ১৫০ টাকা, শসা ৩০ থেকে ৪০ টাকা, লেবুর হালি ১৫ থেকে ২০ টাকা, গাজর বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকা, বিলেতি ধনে পাতা ১শ’ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের শাকের আঁটি ৫ থেকে ২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন কোম্পানির ৫ লিটার ভোজ্য তেলের দাম ৬৭০ টাকা এক লিটার ১৪০ টাকা ও পাম তেলের দাম ১১২ টাকা, পিঁয়াজ ৩৫ টাকা, রসুন ১০০ টাকা, আদা ৫৫ টাকায় এবং চিনি বিক্রি হয়েছে ৫৫ টাকা কেজিতে।
No comments