গুলতেকিনও কাঁদলেন
মাকে দেখেই নোভা, শীলা আর নুহাশ হাউমাউ করে কেঁদে ওঠেন। জড়িয়ে ধরেন মাকে। এ সময় গুলতেকিনও চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি। তার দু’চোখের কোণে গড়িয়ে পড়ছিল পানি।
নন্দিত লেখক হুমায়ূন আহমেদের প্রথম স্ত্রী গুলতেকিন। মেয়ে বিপাশাকে নিয়ে আমেরিকা থেকে বৃহস্পতিবারই দেশে ফেরেন তিনি। মা ও বোনকে দেখে দুই বোন নোভা ও শীলা, পুত্র নুহাশ পিতার শোকে কেঁদে ওঠেন। তাদের কষ্ট ও কান্না দেখে গুলতেকিনেরও চোখের জল বেরিয়ে আসে। সন্তানদের কাছে লৌহমানবী হিসেবে পরিচিত গুলতেকিন কিছু সময় পরই নিজেকে সামলে নেন। সন্তানদের সান্ত্বনা দেন। বৃহস্পতিবার সকালে তার বনানীর বাসায় এমন দৃশ্যের অবতারণা হয়।
তাদের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, অভিমানী গুলতেকিন অনেক কষ্ট করে নিজেকে আজকের পর্যায়ে দাঁড় করিয়েছেন। সন্তানদের মানুষ করেছেন। তার এতটাই অভিমান ছিল যে- তিনি মেয়েদের বিয়েতে হুমায়ূন আহমেদকে আমন্ত্রণ জানাননি। তিনি সব সময়ের জন্য হুমায়ূনকে ভুলে থাকার চেষ্টা করেছেন।
তার ঘনিষ্ঠ একজন জানান, হুমায়ূনবিহীন একা সংসারের হাল ধরে টেনে নিয়ে যেতে তাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। তবে তিনি পথ চলতে নিজের জন্য প্রয়োজন না হলেও সন্তানদের জন্য অনেক ক্ষেত্রে হুমায়ূনের ভাই ড. জাফর ইকবালের সহযোগিতা নিয়েছেন। তার স্ত্রীও অনেক সহযোগিতা করেছেন। সন্তানদের কথা চিন্তা করে তিনি দ্বিতীয়বার বিয়েও করেননি গুলতেকিন। তিন মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। মেয়েরা সবাই মেধাবী। তিন মেয়েই পিএইচডি করেছেন।
সূত্র জানায়, আত্মঅভিমানী এক নারী গুলতেকিন। যিনি সব সময় চেষ্টা করেছেন নিজের আত্মসম্মান বোধটুকু বাঁচাতে। সেই অনুযায়ী কাজ করেছেন। এমনটাই মন্তব্য তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ জনের।
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে তিনি এমিরেটসের ফ্লাইটে মেয়ে বিপাশাকে নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরে আসেন। বিমানবন্দরে তাকে আনতে যান তার বড় মেয়ে নোভা, বড় মেয়ের জামাই, মেজ মেয়ে শীলা। বিমানবন্দরে যখন নামেন তখন তিনি ভীষণ ক্লান্ত। বিমানবন্দরে নেমে তিনি কোনো আবেগঘন দৃশ্যের অবতারণা করেননি। স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে গেছেন। বাসায় যাওয়ার পর আবেগঘন পরিবেশ তৈরি হয়। তার সঙ্গে কথা বলার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করলে তার পরিবারের তরফ থেকে জানানো হয়, তিনি খুব ক্লান্ত। একটু সময় দিন। তিনি কোনো কথা বলবেন কিনা তা এখনও বলা যাচ্ছে না। তবে তার ঘনিষ্ঠ একজন অনুরোধ করে বলেন, তাকে আপনারা সব কিছু থেকে বাইরে রাখুন। এটা আপনাদের কাছে অনুরোধ। তাকে আপনারা টানবেন না। সূত্র: মানবজমিন।
তাদের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, অভিমানী গুলতেকিন অনেক কষ্ট করে নিজেকে আজকের পর্যায়ে দাঁড় করিয়েছেন। সন্তানদের মানুষ করেছেন। তার এতটাই অভিমান ছিল যে- তিনি মেয়েদের বিয়েতে হুমায়ূন আহমেদকে আমন্ত্রণ জানাননি। তিনি সব সময়ের জন্য হুমায়ূনকে ভুলে থাকার চেষ্টা করেছেন।
তার ঘনিষ্ঠ একজন জানান, হুমায়ূনবিহীন একা সংসারের হাল ধরে টেনে নিয়ে যেতে তাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। তবে তিনি পথ চলতে নিজের জন্য প্রয়োজন না হলেও সন্তানদের জন্য অনেক ক্ষেত্রে হুমায়ূনের ভাই ড. জাফর ইকবালের সহযোগিতা নিয়েছেন। তার স্ত্রীও অনেক সহযোগিতা করেছেন। সন্তানদের কথা চিন্তা করে তিনি দ্বিতীয়বার বিয়েও করেননি গুলতেকিন। তিন মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। মেয়েরা সবাই মেধাবী। তিন মেয়েই পিএইচডি করেছেন।
সূত্র জানায়, আত্মঅভিমানী এক নারী গুলতেকিন। যিনি সব সময় চেষ্টা করেছেন নিজের আত্মসম্মান বোধটুকু বাঁচাতে। সেই অনুযায়ী কাজ করেছেন। এমনটাই মন্তব্য তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ জনের।
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে তিনি এমিরেটসের ফ্লাইটে মেয়ে বিপাশাকে নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরে আসেন। বিমানবন্দরে তাকে আনতে যান তার বড় মেয়ে নোভা, বড় মেয়ের জামাই, মেজ মেয়ে শীলা। বিমানবন্দরে যখন নামেন তখন তিনি ভীষণ ক্লান্ত। বিমানবন্দরে নেমে তিনি কোনো আবেগঘন দৃশ্যের অবতারণা করেননি। স্বাভাবিকভাবে বের হয়ে গেছেন। বাসায় যাওয়ার পর আবেগঘন পরিবেশ তৈরি হয়। তার সঙ্গে কথা বলার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করলে তার পরিবারের তরফ থেকে জানানো হয়, তিনি খুব ক্লান্ত। একটু সময় দিন। তিনি কোনো কথা বলবেন কিনা তা এখনও বলা যাচ্ছে না। তবে তার ঘনিষ্ঠ একজন অনুরোধ করে বলেন, তাকে আপনারা সব কিছু থেকে বাইরে রাখুন। এটা আপনাদের কাছে অনুরোধ। তাকে আপনারা টানবেন না। সূত্র: মানবজমিন।
No comments