এইচআইভিকে অকার্যকর করার উপায় খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা
এইডস রোগের জন্য দায়ী এইচআইভির হাত থেকে মানবদেহের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধক্ষমতা রক্ষা করার উপায় খুঁজে পেয়েছেন যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের ধারণা, এটি মরণব্যাধি এইডস প্রতিরোধে টীকা তৈরির দ্বার খুলে দেবে।
যুক্তরাজ্যের ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডন এবং যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা এই সাফল্য পেয়েছেন। তাঁদের গবেষণার ফল গত সোমবার ব্লাড চিকিৎসা সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকেরা বলেছেন, এইচআইভির ঝিল্লি থেকে কোলেস্টেরল অপসারণ করা হলে ভাইরাসটি মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ পদ্ধতিকে ধ্বংস করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এইচআইভির বিস্তার ঠেকাতে একটি কার্যকর টিকা তৈরির জন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চললেও নানা কারণে বিশেষ অগ্রগতি হয়নি।
গবেষকদলের প্রধান ইম্পেরিয়াল কলেজের আদ্রিয়ানো বোয়াসো বলেন, ‘এই প্রক্রিয়াটিকে একটি সেনাদলের সঙ্গে তুলনা করা যায়, যারা অস্ত্র হারিয়েছে, কিন্তু হাতে পতাকা রয়েছে। এতে প্রতিপক্ষের সেনারা তাদের শনাক্ত ও আক্রমণ করতে পারে।’
সাধারণত, কেউ এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হলে তার দেহের সহজাত রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা তাৎক্ষণিকভাবেই প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করে। এই সময়ে এইচআইভি দেহের প্রতিরোধব্যবস্থাকে অতিমাত্রায় ব্যস্ত করে তোলে, যার কারণে প্রতিরোধব্যবস্থা পরবর্তী ধাপে দুর্বল হয়ে পড়ে।
গবেষকেরা ভাইরাসের ঝিল্লি অপসারণ করার পর দেখতে পান, এইচআইভি আগে যেভাবে দেহের সহজাত প্রতিরোধব্যবস্থাকে ব্যতিব্যস্ত করে তুলছিল, সেটি আর ঘটছে না। ফলে একটি শক্তিশালী প্রতিরোধব্যবস্থা গড়ে ওঠে।
উল্লেখ্য, এইচআইভির কারণে দেহের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়লে এইডস হয়েছে ধরা হয়। প্রতিবছর বিশ্বে ১৮ লাখ মানুষ এইডসে মারা যায়। বর্তমানে বিশ্বের তিন কোটি ৩৩ লাখ লোক এইডস রোগের জন্য দায়ী এইচআইভি বাহক।
যুক্তরাজ্যের ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডন এবং যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা এই সাফল্য পেয়েছেন। তাঁদের গবেষণার ফল গত সোমবার ব্লাড চিকিৎসা সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। গবেষকেরা বলেছেন, এইচআইভির ঝিল্লি থেকে কোলেস্টেরল অপসারণ করা হলে ভাইরাসটি মানবদেহের রোগ প্রতিরোধ পদ্ধতিকে ধ্বংস করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। এইচআইভির বিস্তার ঠেকাতে একটি কার্যকর টিকা তৈরির জন্য দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চললেও নানা কারণে বিশেষ অগ্রগতি হয়নি।
গবেষকদলের প্রধান ইম্পেরিয়াল কলেজের আদ্রিয়ানো বোয়াসো বলেন, ‘এই প্রক্রিয়াটিকে একটি সেনাদলের সঙ্গে তুলনা করা যায়, যারা অস্ত্র হারিয়েছে, কিন্তু হাতে পতাকা রয়েছে। এতে প্রতিপক্ষের সেনারা তাদের শনাক্ত ও আক্রমণ করতে পারে।’
সাধারণত, কেউ এইচআইভি ভাইরাসে আক্রান্ত হলে তার দেহের সহজাত রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা তাৎক্ষণিকভাবেই প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করে। এই সময়ে এইচআইভি দেহের প্রতিরোধব্যবস্থাকে অতিমাত্রায় ব্যস্ত করে তোলে, যার কারণে প্রতিরোধব্যবস্থা পরবর্তী ধাপে দুর্বল হয়ে পড়ে।
গবেষকেরা ভাইরাসের ঝিল্লি অপসারণ করার পর দেখতে পান, এইচআইভি আগে যেভাবে দেহের সহজাত প্রতিরোধব্যবস্থাকে ব্যতিব্যস্ত করে তুলছিল, সেটি আর ঘটছে না। ফলে একটি শক্তিশালী প্রতিরোধব্যবস্থা গড়ে ওঠে।
উল্লেখ্য, এইচআইভির কারণে দেহের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়লে এইডস হয়েছে ধরা হয়। প্রতিবছর বিশ্বে ১৮ লাখ মানুষ এইডসে মারা যায়। বর্তমানে বিশ্বের তিন কোটি ৩৩ লাখ লোক এইডস রোগের জন্য দায়ী এইচআইভি বাহক।
No comments