ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গেছে
ভারত, নেপাল, ভুটান ও তিব্বতে গত রোববার আঘাত হানা শক্তিশালী ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়ে গেছে। ভূমিকম্পের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতে পৌঁছাতে হিমশিম খাচ্ছেন উদ্ধার ও ত্রাণকর্মীরা। আহত ও আটকে পড়া ব্যক্তিদের হেলিকপ্টারের সাহায্যে উদ্ধার করা হচ্ছে।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য সিকিমের উত্তরাঞ্চলীয় মানগানের একটি হেলিপ্যাড থেকে খাবার ও চিকিৎসাসামগ্রী নিয়ে নিয়মিত সামরিক ও বেসামরিক হেলিকপ্টার উড়ে যাচ্ছে। প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিয়ে আহত ব্যক্তি ও বিদেশি পর্যটকদের নিয়ে ফিরে আসছে হেলিকপ্টারগুলো।
সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিং বলেন, ভূমিকম্পে সিকিমে ৬৮ জন প্রাণ হারিয়েছে। তিনি বলেন, ভূমিকম্প-কবলিত অনেক গ্রামের সঙ্গে এখনো যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করা যায়নি।
ভারী বর্ষণ, ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট ও ভূমিধসের কারণে দুই দিন ধরে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যেতে হিমশিম খেতে হচ্ছে উদ্ধার ও ত্রাণকর্মীদের।
সিকিমের চুংটাংয়ের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এস কে প্রধান বলেন, জনবিরল গ্রামাঞ্চলের ওপর দিয়ে হেলিকপ্টারে করে যাওয়ার সময় তিনি ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আলামত দেখতে পেয়েছেন। তিনি বলেন, তাঁদের প্রথম কাজ হচ্ছে আহত লোকজনকে উদ্ধার করা। এরপর তাঁরা মৃতদেহ উদ্ধারের কাজে হাত দেবেন।
চুংটাংয়ে নির্মাণাধীন একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাতা কোম্পানি জানায়, রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৯ মাত্রার এই ভূমিকম্পে তাদের ১৮ জন কর্মী প্রাণ হারিয়েছেন।
ভূমিকম্পের কেন্দ্রের আশপাশের এলাকার বাসিন্দাদের উদ্বিগ্ন আত্মীয়স্বজনেরা মানগানে ভিড় করছে। তারা স্বজনদের ভাগ্যে কী ঘটেছে, তা জানার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
ভারতের ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান শরিক দল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক রাহুল গান্ধী গতকাল ভূমিকম্পবিধ্বস্ত অঞ্চল আকাশপথে পরিদর্শন করেন। এই সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী পবন কুমার চামলিং। এর আগে রাহুল গান্ধী গ্যাংটকে কয়েকটি হাসপাতালে আহত লোকজনকে দেখতে যান। এদিকে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেছেন যে ভূমিকম্পে রাজ্যের যে ক্ষতি হয়েছে, তা পূরণ করতে কেন্দ্রীয় সরকার সব রকম সাহায্য করবে।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য সিকিমের উত্তরাঞ্চলীয় মানগানের একটি হেলিপ্যাড থেকে খাবার ও চিকিৎসাসামগ্রী নিয়ে নিয়মিত সামরিক ও বেসামরিক হেলিকপ্টার উড়ে যাচ্ছে। প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিয়ে আহত ব্যক্তি ও বিদেশি পর্যটকদের নিয়ে ফিরে আসছে হেলিকপ্টারগুলো।
সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী পবন চামলিং বলেন, ভূমিকম্পে সিকিমে ৬৮ জন প্রাণ হারিয়েছে। তিনি বলেন, ভূমিকম্প-কবলিত অনেক গ্রামের সঙ্গে এখনো যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করা যায়নি।
ভারী বর্ষণ, ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট ও ভূমিধসের কারণে দুই দিন ধরে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যেতে হিমশিম খেতে হচ্ছে উদ্ধার ও ত্রাণকর্মীদের।
সিকিমের চুংটাংয়ের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এস কে প্রধান বলেন, জনবিরল গ্রামাঞ্চলের ওপর দিয়ে হেলিকপ্টারে করে যাওয়ার সময় তিনি ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আলামত দেখতে পেয়েছেন। তিনি বলেন, তাঁদের প্রথম কাজ হচ্ছে আহত লোকজনকে উদ্ধার করা। এরপর তাঁরা মৃতদেহ উদ্ধারের কাজে হাত দেবেন।
চুংটাংয়ে নির্মাণাধীন একটি জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্মাতা কোম্পানি জানায়, রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৯ মাত্রার এই ভূমিকম্পে তাদের ১৮ জন কর্মী প্রাণ হারিয়েছেন।
ভূমিকম্পের কেন্দ্রের আশপাশের এলাকার বাসিন্দাদের উদ্বিগ্ন আত্মীয়স্বজনেরা মানগানে ভিড় করছে। তারা স্বজনদের ভাগ্যে কী ঘটেছে, তা জানার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
ভারতের ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান শরিক দল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক রাহুল গান্ধী গতকাল ভূমিকম্পবিধ্বস্ত অঞ্চল আকাশপথে পরিদর্শন করেন। এই সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী পবন কুমার চামলিং। এর আগে রাহুল গান্ধী গ্যাংটকে কয়েকটি হাসপাতালে আহত লোকজনকে দেখতে যান। এদিকে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেছেন যে ভূমিকম্পে রাজ্যের যে ক্ষতি হয়েছে, তা পূরণ করতে কেন্দ্রীয় সরকার সব রকম সাহায্য করবে।
No comments