১০ দিনের মধ্যে নতুন সরকারের নাম ঘোষণা হতে পারে
লিবিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী মাহমুদ জিবরিল আগামী ১০ দিনের মধ্যে একটি নতুন সরকারের নাম ঘোষণা করতে পারেন। গত মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে গণতন্ত্রের পথে উত্তরণে আরব দেশগুলোকে সহায়তাবিষয়ক জি-৮ সম্মেলনের পর এ তিনি ব্যাপারে আভাস দেন।
গতকাল বুধবার দেশটির নতুন শাসকেরা ক্ষমতাচ্যুত নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের দখলে থাকা দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর সাবহা জয় করার কথা ঘোষণা করেছেন।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে জিবরিল নিউইয়র্ক গেছেন। গাদ্দাফির পতনের পর দেশটির অন্তর্বর্তী শাসকেরা এর মধ্যে ওয়াশিংটন, আফ্রিকান ইউনিয়ন (এইউ) ও দক্ষিণ আফ্রিকার সমর্থন পেয়েছে। এই প্রথম জাতিসংঘে ওড়ানো হয়েছে লিবিয়ার নতুন পতাকা।
জিবরিল বলেন, ‘আশা করছি, পরের সপ্তাহে নতুন সরকারের নাম ঘোষণা করা হবে। এতে বড়জোর ১০ দিন সময় লাগতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘জাতীয় মতৈক্যের কথা বলে আমি এখন আর সময় নষ্ট করতে চাই না।’
এর আগে সব কূল রক্ষা করে লিবিয়ায় একটি অধিক কার্যকর অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের আলোচনা সফল হয়নি। বিদ্রোহীদের প্রতিষ্ঠিত জাতীয় অন্তর্বর্তী পরিষদ (এনটিসি) এখনো পূর্বাঞ্চলীয় নগর বেনগাজিভিত্তিক। দেশের বিভক্ত উপজাতি ও স্থানীয় জনগণকে এককাতারে নিয়ে আসার ব্যাপারে তারা প্রশ্নের সম্মুখীন। গাদ্দাফি-পরবর্তী নতুন যারা ক্ষমতায় এসেছে, অনেক কাজ পড়ে আছে তাদের সামনে। এখনো কয়েকটি শহরে অস্ত্রে সুসজ্জিত গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের সঙ্গে লড়তে হচ্ছে তাদের। নতুন সংবিধান লেখার কাজ শুরুই হয়নি। পড়ে আছে নির্বাচনের মতো বিশাল আয়োজন।
জিবরিল বলেন, অন্তর্বর্তী নেতারা এখন যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করছেন, এর মধ্যে নতুন সরকারে মন্ত্রণালয়ের সংখ্যার বিষয়টি রয়েছে। এই সরকার ত্রিপোলিকেন্দ্রিক হবে, নাকি মন্ত্রণালয় দেশের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলে ভাগ করে দেওয়া হবে, এ নিয়েও চলছে আলোচনা। তিনি বলেন, তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর জোট ওপেকের সদস্য এই দেশের ভাবমূর্তি আরও স্বচ্ছ করে তুলতে কিছু গণতান্ত্রিক উন্নয়ন ঘটানো হবে।
এইউর নেতারা লিবিয়ার অন্তর্বর্তী নতুন শাসকদের স্বীকৃতি দেওয়ায় ক্ষমতাচ্যুত গাদ্দাফির ওপর থেকে আরেকটি বড় ধরনের কূটনৈতিক সমর্থন সরে গেল। গত মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এইউ লিবিয়ার এনটিসিকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানায়। বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে সব ধরনের সহযোগিতা করার আশ্বাস দেওয়া হয়।
লিবিয়ার সবচেয়ে বড় মরু শহর সাবহার এনটিসি প্রতিনিধি আবদেল মাজিদ সাইফ এনাসর বলেন, ‘আমরা সাবহা নগরের পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি।’ এক লাখ মানুষের শহর সাবহা ছিল গাদ্দাফির অনুগত ও স্বজনদের নিয়ন্ত্রণে।
গতকাল বুধবার দেশটির নতুন শাসকেরা ক্ষমতাচ্যুত নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের দখলে থাকা দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর সাবহা জয় করার কথা ঘোষণা করেছেন।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে জিবরিল নিউইয়র্ক গেছেন। গাদ্দাফির পতনের পর দেশটির অন্তর্বর্তী শাসকেরা এর মধ্যে ওয়াশিংটন, আফ্রিকান ইউনিয়ন (এইউ) ও দক্ষিণ আফ্রিকার সমর্থন পেয়েছে। এই প্রথম জাতিসংঘে ওড়ানো হয়েছে লিবিয়ার নতুন পতাকা।
জিবরিল বলেন, ‘আশা করছি, পরের সপ্তাহে নতুন সরকারের নাম ঘোষণা করা হবে। এতে বড়জোর ১০ দিন সময় লাগতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘জাতীয় মতৈক্যের কথা বলে আমি এখন আর সময় নষ্ট করতে চাই না।’
এর আগে সব কূল রক্ষা করে লিবিয়ায় একটি অধিক কার্যকর অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের আলোচনা সফল হয়নি। বিদ্রোহীদের প্রতিষ্ঠিত জাতীয় অন্তর্বর্তী পরিষদ (এনটিসি) এখনো পূর্বাঞ্চলীয় নগর বেনগাজিভিত্তিক। দেশের বিভক্ত উপজাতি ও স্থানীয় জনগণকে এককাতারে নিয়ে আসার ব্যাপারে তারা প্রশ্নের সম্মুখীন। গাদ্দাফি-পরবর্তী নতুন যারা ক্ষমতায় এসেছে, অনেক কাজ পড়ে আছে তাদের সামনে। এখনো কয়েকটি শহরে অস্ত্রে সুসজ্জিত গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের সঙ্গে লড়তে হচ্ছে তাদের। নতুন সংবিধান লেখার কাজ শুরুই হয়নি। পড়ে আছে নির্বাচনের মতো বিশাল আয়োজন।
জিবরিল বলেন, অন্তর্বর্তী নেতারা এখন যেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করছেন, এর মধ্যে নতুন সরকারে মন্ত্রণালয়ের সংখ্যার বিষয়টি রয়েছে। এই সরকার ত্রিপোলিকেন্দ্রিক হবে, নাকি মন্ত্রণালয় দেশের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলে ভাগ করে দেওয়া হবে, এ নিয়েও চলছে আলোচনা। তিনি বলেন, তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর জোট ওপেকের সদস্য এই দেশের ভাবমূর্তি আরও স্বচ্ছ করে তুলতে কিছু গণতান্ত্রিক উন্নয়ন ঘটানো হবে।
এইউর নেতারা লিবিয়ার অন্তর্বর্তী নতুন শাসকদের স্বীকৃতি দেওয়ায় ক্ষমতাচ্যুত গাদ্দাফির ওপর থেকে আরেকটি বড় ধরনের কূটনৈতিক সমর্থন সরে গেল। গত মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এইউ লিবিয়ার এনটিসিকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানায়। বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনে সব ধরনের সহযোগিতা করার আশ্বাস দেওয়া হয়।
লিবিয়ার সবচেয়ে বড় মরু শহর সাবহার এনটিসি প্রতিনিধি আবদেল মাজিদ সাইফ এনাসর বলেন, ‘আমরা সাবহা নগরের পুরো নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি।’ এক লাখ মানুষের শহর সাবহা ছিল গাদ্দাফির অনুগত ও স্বজনদের নিয়ন্ত্রণে।
No comments