আফ্রিকা ও আরব উপদ্বীপে ড্রোন ঘাঁটি নির্মাণ করছে যুক্তরাষ্ট্র
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের পর আফ্রিকা ও আরব উপদ্বীপে গোপন ড্রোন (মানববিহীন বিমান) ঘাঁটি স্থাপন করছে যুক্তরাষ্ট্র। পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে ড্রোন হামলা চালিয়ে জঙ্গি নির্মূলে সাফল্য পেয়ে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলেও এই ঘাঁটি গড়ার কাজে হাত দেয়। গতকাল বুধবার দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট মার্কিন কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে এ খবর প্রকাশ করে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠনগুলোকে মোকাবিলা করতে নতুন ড্রোন ঘাঁটি স্থাপন করে যুক্তরাষ্ট্র। আফ্রিকার ইথিওপিয়ায় একটি ঘাঁটি নির্মাণের কাজ চলছে। আরেকটি ঘাঁটি নির্মাণ করা হয় ভারত মহাসাগরের সেশেল্স দ্বীপে। চলতি মাসেই এই দ্বীপের ঘাঁটি থেকে অভিযান চালানো শুরু হয়েছে। এর আগে পরীক্ষামূলক অভিযানও পরিচালনা করা হয়। ওই অভিযানে মার্কিন ড্রোন সোমালিয়ায় সফলভাবে টহল দিয়ে আসে।
আফ্রিকার জিবুতির ঘাঁটি থেকে মার্কিন কর্মকর্তারাও ড্রোনে করে সোমালিয়া ও ইয়েমেন ঘুরে আসেন। আর মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিআইএ) আরব উপদ্বীপে গোপন বিমানক্ষেত্র (বিমান ওঠানামার জায়গা) তৈরি করছে। ইয়েমেনকে লক্ষ্য করে ড্রোন ওঠানামা করার জন্য এই গোপন বিমানক্ষেত্র তৈরি করছে সিআইএ।
হোয়াইট হাউস ওয়াশিংটন পোস্ট-এর এই প্রতিবেদন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকার করে। এর আগে মার্কিন ও সেশেলসের কর্মকর্তারা সেশেল্স দ্বীপে ড্রোনের উপস্থিতির বিষয়টি স্বীকার করেন। তবে জলদস্যুদের শনাক্ত করাই এর প্রধান উদ্দেশ্য বলে উল্লেখ করেন তাঁরা।
ওয়াশিংটন পোস্ট-এর প্রতিবেদনে উইকিলিকসের ফাঁস করা মার্কিন গোপন তারবার্তার বরাত দিয়ে বলা হয়, সেশেল্স দ্বীপের ড্রোন ঘাঁটি থেকে উড়ে যাওয়া ড্রোন সন্ত্রাসবাদবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে সোমালিয়া অভিযানে ব্যবহার করা হয়। সেশেল্স থেকে সোমালিয়ার দূরত্ব এক হাজার ২৮৭ কিলোমিটার।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সেশেল্স ঘাঁটি থেকে মূলত পর্যবেক্ষক ড্রোন ওঠানামা করে। তবে এবার এই ঘাঁটি থেকে প্রথমবারের মতো অস্ত্রবাহী ড্রোন এমকিউ ৯ রিপার্স উড়বে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মার্কিন অভিযান আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লিওন প্যানেট্টা ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার চাপে সেশেল্স দ্বীপের ঘাঁটি থেকে ড্রোন ব্যবহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আল-কায়েদার সহযোগী সংগঠনগুলোকে মোকাবিলা করতে নতুন ড্রোন ঘাঁটি স্থাপন করে যুক্তরাষ্ট্র। আফ্রিকার ইথিওপিয়ায় একটি ঘাঁটি নির্মাণের কাজ চলছে। আরেকটি ঘাঁটি নির্মাণ করা হয় ভারত মহাসাগরের সেশেল্স দ্বীপে। চলতি মাসেই এই দ্বীপের ঘাঁটি থেকে অভিযান চালানো শুরু হয়েছে। এর আগে পরীক্ষামূলক অভিযানও পরিচালনা করা হয়। ওই অভিযানে মার্কিন ড্রোন সোমালিয়ায় সফলভাবে টহল দিয়ে আসে।
আফ্রিকার জিবুতির ঘাঁটি থেকে মার্কিন কর্মকর্তারাও ড্রোনে করে সোমালিয়া ও ইয়েমেন ঘুরে আসেন। আর মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা (সিআইএ) আরব উপদ্বীপে গোপন বিমানক্ষেত্র (বিমান ওঠানামার জায়গা) তৈরি করছে। ইয়েমেনকে লক্ষ্য করে ড্রোন ওঠানামা করার জন্য এই গোপন বিমানক্ষেত্র তৈরি করছে সিআইএ।
হোয়াইট হাউস ওয়াশিংটন পোস্ট-এর এই প্রতিবেদন নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকার করে। এর আগে মার্কিন ও সেশেলসের কর্মকর্তারা সেশেল্স দ্বীপে ড্রোনের উপস্থিতির বিষয়টি স্বীকার করেন। তবে জলদস্যুদের শনাক্ত করাই এর প্রধান উদ্দেশ্য বলে উল্লেখ করেন তাঁরা।
ওয়াশিংটন পোস্ট-এর প্রতিবেদনে উইকিলিকসের ফাঁস করা মার্কিন গোপন তারবার্তার বরাত দিয়ে বলা হয়, সেশেল্স দ্বীপের ড্রোন ঘাঁটি থেকে উড়ে যাওয়া ড্রোন সন্ত্রাসবাদবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে সোমালিয়া অভিযানে ব্যবহার করা হয়। সেশেল্স থেকে সোমালিয়ার দূরত্ব এক হাজার ২৮৭ কিলোমিটার।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, সেশেল্স ঘাঁটি থেকে মূলত পর্যবেক্ষক ড্রোন ওঠানামা করে। তবে এবার এই ঘাঁটি থেকে প্রথমবারের মতো অস্ত্রবাহী ড্রোন এমকিউ ৯ রিপার্স উড়বে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, মার্কিন অভিযান আল-কায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লিওন প্যানেট্টা ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার চাপে সেশেল্স দ্বীপের ঘাঁটি থেকে ড্রোন ব্যবহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
No comments