চীন আগামী বছর থেকে পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের অনুমোদন দেবে
চীন আগামী বছর থেকে আবারও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া শুরু করবে। জাপানে গত মার্চে সুনামির কারণে ফুকুশিমা পারমাণবিক কেন্দ্রে বিপর্যয়ের পর চীন নতুন প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া বন্ধ রাখে। চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে গতকাল বুধবার এ খবর জানানো হয়।
দ্য চায়না সিকিউরিটিজ জার্নাল-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, ফুকুশিমায় বিপর্যয়ের পর চীনের সব পারমাণবিক কেন্দ্রের নিরাপত্তা-পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্দেশ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে নতুন কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া বন্ধ রাখা হয়। গত আগস্টে নিরাপত্তা-পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের কাজ শেষ হয়েছে। শিগগির তা জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চীন ২০১৫ সালের মধ্যে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ৪০ গিগাবাইটে উন্নীত করার পরিকল্পনা করেছে। ২০১০ সালে যা ছিল ১০ দশমিক ৮ গিগাবাইট। বিশ্লেষকদের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে জানানো হয়, ২০২০ সালের মধ্যে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ৮০ গিগাবাইটে উন্নীত করার পরিকল্পনা ছিল চীনের। তবে সরকার এখন ওই পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনা করতে পারে।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন ২০২০ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে ১৫ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। বর্তমানে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে দেশটি মাত্র এক শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে।
দ্য চায়না সিকিউরিটিজ জার্নাল-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, ফুকুশিমায় বিপর্যয়ের পর চীনের সব পারমাণবিক কেন্দ্রের নিরাপত্তা-পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্দেশ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে নতুন কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া বন্ধ রাখা হয়। গত আগস্টে নিরাপত্তা-পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের কাজ শেষ হয়েছে। শিগগির তা জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, চীন ২০১৫ সালের মধ্যে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ৪০ গিগাবাইটে উন্নীত করার পরিকল্পনা করেছে। ২০১০ সালে যা ছিল ১০ দশমিক ৮ গিগাবাইট। বিশ্লেষকদের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে জানানো হয়, ২০২০ সালের মধ্যে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ৮০ গিগাবাইটে উন্নীত করার পরিকল্পনা ছিল চীনের। তবে সরকার এখন ওই পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনা করতে পারে।
বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ চীন ২০২০ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে ১৫ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। বর্তমানে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে দেশটি মাত্র এক শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে।
No comments