ক্যাপেলোর দুঃখ
ফ্যাবিও ক্যাপেলো এখনো কীভাবে ইংল্যান্ডের কোচ হয়ে নিজের চাকরিটা করে যাচ্ছেন, তা বুঝতে পারছেন না ইংলিশ গণমাধ্যম কর্মীরা। সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে ইউরো বাছাইপর্বের ম্যাচটি ইংল্যান্ড ২-২ গোলে ড্র করার পর সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেই বললেন, ‘মি. ফ্যাবিও আপনি এখনো কীভাবে ইংল্যান্ডের কোচ হয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন? বিশ্বকাপের ভয়াবহ পারফরম্যান্সেরও পরেও ইংলিশ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন কীভাবে আপনার চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধি করল?’ সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্ন শুনে হকচকিয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। নিজের অভিব্যক্তি যতটা সম্ভব স্বাভাবিক রেখেই ক্যাপেলো উত্তর দিলেন, ‘এটা কর্তৃপক্ষের ব্যাপার। তবে আমি ইংল্যান্ডের জন্য নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
ইংলিশ সাংবাদিকদের কাছে মনে প্রশ্ন, বছরে ৬০ লাখ পাউন্ডের যে চাকরিটা তিনি করেন, তাতে এই ‘সর্বোচ্চ চেষ্টা’র ব্যাপারটি কি নৈর্ব্যক্তিক শোনায় না?
ইউরো ২০১২ বাছাইপর্বে দল নিয়েও নানা ধরনের সমস্যায় রয়েছেন ক্যাপেলো। সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে উপেক্ষিত হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানানোর কথা বলে দিয়েছেন ইংল্যান্ডের হয়ে ৪২ ম্যাচ খেলে ২২ গোল করা পিটার ক্রাউচ। ক্যাপেলোর সঙ্গে সমস্যার কারণেই ক্রাউচের এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করছেন অনেকেই।
তবে এসব সমস্যা ক্যাপেলোর নিজের তৈরি বলে মনে করেন না অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার রিও ফার্ডিনান্দ। তাঁর মতে, ‘হতে পারে এগুলো ভুল বোঝাবুঝি। অবশ্যই তাঁর মধ্যে ভাষাগত যোগাযোগের কিছু সমস্যা রয়েছে।’
নিজের ভাবাবেগের কারণেই ক্রাউচ আন্তর্জাতিক ফুটবল ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ‘এফএ’র ফুটবল পরিচালক স্যার টেওভর ব্রুকিং। তিনি বলেন, ‘সবাই নিজের কথা চিন্তা করে, দেশের কথা চিন্তা করার সময় কারও নেই। জাতীয় দলের সদস্য হওয়াটাই তো একজন খেলোয়াড়ের সবচেয়ে বড় গৌরবের জায়গা হতে পারে।’
তিনি দুঃখ করে বলেন, ‘আমি ক্যাপেলোর সমস্যাটা বুঝতে পারছি। তিনি এমন একটি প্রজন্মকে নিয়ে কাজ করছেন, যাদের কাছে ব্যক্তিগত ভাবাবেগই মুখ্য।’
তবে ক্যাপেলো ইংল্যান্ডের বাজে পারফরমেন্সের জন্য ভালো খেলোয়াড়ের অভাব নয় ভালো খেলার জন্য প্রয়োজনীয় প্রাণশক্তিকেই দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, ‘একটি বড় মৌসুম শেষে খেলোয়াড়েরা ক্লান্ত থাকে। আমাদের সব সময়ই এই ব্যাপারটি ঘটছে। গত বিশ্বকাপেও এমনটিই হয়েছিল।’
ইংলিশ সাংবাদিকদের কাছে মনে প্রশ্ন, বছরে ৬০ লাখ পাউন্ডের যে চাকরিটা তিনি করেন, তাতে এই ‘সর্বোচ্চ চেষ্টা’র ব্যাপারটি কি নৈর্ব্যক্তিক শোনায় না?
ইউরো ২০১২ বাছাইপর্বে দল নিয়েও নানা ধরনের সমস্যায় রয়েছেন ক্যাপেলো। সুইজারল্যান্ডের বিপক্ষে উপেক্ষিত হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবলকে বিদায় জানানোর কথা বলে দিয়েছেন ইংল্যান্ডের হয়ে ৪২ ম্যাচ খেলে ২২ গোল করা পিটার ক্রাউচ। ক্যাপেলোর সঙ্গে সমস্যার কারণেই ক্রাউচের এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করছেন অনেকেই।
তবে এসব সমস্যা ক্যাপেলোর নিজের তৈরি বলে মনে করেন না অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার রিও ফার্ডিনান্দ। তাঁর মতে, ‘হতে পারে এগুলো ভুল বোঝাবুঝি। অবশ্যই তাঁর মধ্যে ভাষাগত যোগাযোগের কিছু সমস্যা রয়েছে।’
নিজের ভাবাবেগের কারণেই ক্রাউচ আন্তর্জাতিক ফুটবল ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন ‘এফএ’র ফুটবল পরিচালক স্যার টেওভর ব্রুকিং। তিনি বলেন, ‘সবাই নিজের কথা চিন্তা করে, দেশের কথা চিন্তা করার সময় কারও নেই। জাতীয় দলের সদস্য হওয়াটাই তো একজন খেলোয়াড়ের সবচেয়ে বড় গৌরবের জায়গা হতে পারে।’
তিনি দুঃখ করে বলেন, ‘আমি ক্যাপেলোর সমস্যাটা বুঝতে পারছি। তিনি এমন একটি প্রজন্মকে নিয়ে কাজ করছেন, যাদের কাছে ব্যক্তিগত ভাবাবেগই মুখ্য।’
তবে ক্যাপেলো ইংল্যান্ডের বাজে পারফরমেন্সের জন্য ভালো খেলোয়াড়ের অভাব নয় ভালো খেলার জন্য প্রয়োজনীয় প্রাণশক্তিকেই দায়ী করেছেন। তিনি বলেন, ‘একটি বড় মৌসুম শেষে খেলোয়াড়েরা ক্লান্ত থাকে। আমাদের সব সময়ই এই ব্যাপারটি ঘটছে। গত বিশ্বকাপেও এমনটিই হয়েছিল।’
No comments