হরতালে শেয়ারবাজারে স্বাভাবিক লেনদেন
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে বিএনপি ও জামায়াতের ডাকা হরতালের মধ্যেও গতকাল রোববার দেশের শেয়ারবাজারে স্বাভাবিক লেনদেন হয়েছে।
ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই-সিএসই) ব্রোকারেজ হাউসের কোরাম পূর্ণ হওয়ায় যথাসময়ে দিনের লেনদেন শুরু হয়। ঢাকার বাজারে লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ শেয়ারের দাম বাড়লেও কমেছে চট্টগ্রামের বাজারে। দুই বাজারেই মূল্যসূচকের সামান্য হেরফের হয়েছে।
জানা গেছে, ডিএসইতে সকাল ১১টায় লেনদেন শুরুর আগে ২১৩টি ব্রোকারেজ হাউস ট্রেড সার্ভারে লগইন করে। যদিও কোরাম পূর্ণ হতে প্রয়োজন ছিল ৭২টি ব্রোকারেজ হাউসের লগইন। রাজনৈতিক পরিচয় ভুলে বিএনপির নেতাদের মালিকানাধীন ব্রোকারেজ হাউসও লেনদেনে অংশ নেয়।
তবে স্বাভাবিক লেনদেন চললেও গতকাল ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি ছিল কম। বেশির ভাগ বিনিয়োগকারী মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাঁদের শেয়ার কেনাবেচার আদেশ দেন সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ হাউসে।
ঢাকার বাজারে গতকাল শেয়ারের দাম ও মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বগতি দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। প্রথম ৪৫ মিনিটে সূচক উত্থান-পতন ছাড়াই আগের দিনের চেয়ে ৮০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় পাঁচ হাজার ৮৪২ পয়েন্টে। এটিই ছিল গতকাল ডিএসইতে মূল্যসূচকের সর্বোচ্চ অবস্থান। এরপর মূল্যসূচকের উত্থান-পতন শুরু হয়। দিনশেষে সেটি পুনরায় আগের দিনের পাঁচ হাজার ৭৬২ পয়েন্টের অবস্থানে নেমে আসে।
ডিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দুই শতাধিক কোম্পানিই ছিল দাম বাড়ার তালিকায়। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই তালিকা ছোট হতে থাকে। দিনশেষে ঢাকার বাজারে ২৫৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১২৭টির দাম বেড়েছে, কমেছে ১১৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৫টির দাম।
মূল্যসূচকের খুব বেশি হেরফের না হলেও ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে। গকতাল রোববার স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫৬১ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৫৪ কোটি টাকা বেশি।
এদিকে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচকও আগের দিনের চেয়ে দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় প্রায় ১৬ হাজার ১০ পয়েন্টে। চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হওয়া ১৮৯টি কোম্পানির মধ্যে ৯৩টির দাম কমেছে, বেড়েছে ৭৭টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। রোববার দিনশেষে স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৭২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের প্রায় সমপরিমাণ।
ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই-সিএসই) ব্রোকারেজ হাউসের কোরাম পূর্ণ হওয়ায় যথাসময়ে দিনের লেনদেন শুরু হয়। ঢাকার বাজারে লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ শেয়ারের দাম বাড়লেও কমেছে চট্টগ্রামের বাজারে। দুই বাজারেই মূল্যসূচকের সামান্য হেরফের হয়েছে।
জানা গেছে, ডিএসইতে সকাল ১১টায় লেনদেন শুরুর আগে ২১৩টি ব্রোকারেজ হাউস ট্রেড সার্ভারে লগইন করে। যদিও কোরাম পূর্ণ হতে প্রয়োজন ছিল ৭২টি ব্রোকারেজ হাউসের লগইন। রাজনৈতিক পরিচয় ভুলে বিএনপির নেতাদের মালিকানাধীন ব্রোকারেজ হাউসও লেনদেনে অংশ নেয়।
তবে স্বাভাবিক লেনদেন চললেও গতকাল ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি ছিল কম। বেশির ভাগ বিনিয়োগকারী মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তাঁদের শেয়ার কেনাবেচার আদেশ দেন সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ হাউসে।
ঢাকার বাজারে গতকাল শেয়ারের দাম ও মূল্যসূচকের ঊর্ধ্বগতি দিয়ে লেনদেন শুরু হয়। প্রথম ৪৫ মিনিটে সূচক উত্থান-পতন ছাড়াই আগের দিনের চেয়ে ৮০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় পাঁচ হাজার ৮৪২ পয়েন্টে। এটিই ছিল গতকাল ডিএসইতে মূল্যসূচকের সর্বোচ্চ অবস্থান। এরপর মূল্যসূচকের উত্থান-পতন শুরু হয়। দিনশেষে সেটি পুনরায় আগের দিনের পাঁচ হাজার ৭৬২ পয়েন্টের অবস্থানে নেমে আসে।
ডিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দুই শতাধিক কোম্পানিই ছিল দাম বাড়ার তালিকায়। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই তালিকা ছোট হতে থাকে। দিনশেষে ঢাকার বাজারে ২৫৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১২৭টির দাম বেড়েছে, কমেছে ১১৬টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৫টির দাম।
মূল্যসূচকের খুব বেশি হেরফের না হলেও ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে। গকতাল রোববার স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫৬১ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে ৫৪ কোটি টাকা বেশি।
এদিকে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচকও আগের দিনের চেয়ে দশমিক ২৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়ায় প্রায় ১৬ হাজার ১০ পয়েন্টে। চট্টগ্রামের বাজারে লেনদেন হওয়া ১৮৯টি কোম্পানির মধ্যে ৯৩টির দাম কমেছে, বেড়েছে ৭৭টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। রোববার দিনশেষে স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৭২ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের প্রায় সমপরিমাণ।
No comments