ফেদেরারকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন নাদাল
ম্যাচ জয়ের পয়েন্টটা নিশ্চিত হলো। রাফায়েল নাদাল দুই হাঁটু মুড়ে বসে পড়লেন রোলাঁ গাঁরোর লাল কোর্টে। যুদ্ধজয়ী গ্ল্যাডিয়েটরের মতো বুকে চাপড় মেরে ঘোষণা করলেন বিজয়বার্তা। উঠে দাঁড়িয়ে শূন্যে হুংকার দিলেন, পরক্ষণেই আবার মাথাটা ঠুকলেন কোর্টে, যেন সেলাম করে নিলেন লাল মাটিকে।
লাল মাটিকে নাদাল সেলাম তো করবেনই। এই লাল কোর্ট ২৫ বছর বয়সী স্প্যানিয়ার্ডকে কাল দিয়েছে অনেক কিছু। রজার ফেদেরারকে ৭-৫, ৭-৬ (৭/৩), ৫-৭ ও ৬-১ সেটে হারিয়ে ষষ্ঠবারের মতো ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতেছেন নাদাল। ওপেন যুগে সবচেয়ে বেশি ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ের বিয়ন বোর্গের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তিনি। সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের তালিকায়ও ষষ্ঠ স্থান থেকে উঠে এসেছেন পঞ্চমে। এই তালিকায় দশম গ্র্যান্ড স্লাম জেতা নাদালের সঙ্গে পঞ্চমে আছেন বিল টিলডেন। ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা নাদালকে বড় স্বস্তিটা দিয়েছে আরেক দিক দিয়ে—কিছুদিন ধরেই হুমকির মুখে পড়া নাদালের এক নম্বর র্যাঙ্কিংটা তাঁরই থাকছে।
এর আগে ২০০৫ থেকে ২০০৮ ও ২০১০ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ী শীর্ষ বাছাই নাদাল প্যারিসে নিজের জয়ের সংখ্যাটা নিয়ে গেছেন ৪৫-এ। এর বিপরীতে হার মাত্র একটি। এত কিছু পাওয়ার ম্যাচটি নাদাল খেলেছেন একজন গ্ল্যাডিয়েটরের মতোই। ২০০৮ সালে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে একপেশে ফাইনালে ফেদেরারকে উড়িয়ে দেওয়া নাদালকে এবার লড়াই করতে হয়েছে।
প্রথম সেটটা জিতেছেন ৭-৫-এ। কিন্তু এই সেটটিতে তাঁকে ফিরে আসতে হয়েছে ২-৫-এ পিছিয়ে পড়া থেকে। সেই ঘুরে দাঁড়ানোর পর ফেদেরারকে আর সুযোগই দিতে চাননি নাদাল। এর পরও অবশ্য সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্লাম জয়ী ফেদেরার ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন তৃতীয় সেটে। ৭-৫-এ জিতেওছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্লে-কোর্টে অদম্য নাদালের সঙ্গে পেরে ওঠেননি।
২০১০-এর অস্ট্রেলিয়া ওপেনের পর এই প্রথম গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে খেলা ফেদেরারও স্বীকার করে নিয়েছেন নাদালের শ্রেষ্ঠত্ব, ‘ক্লে-কোর্টের সেরা খেলোয়াড় সে। রাফা অসাধারণ খেলেছে। আমাকে সে আবার হারিয়েছে। খারাপ লাগছে, তবে তার সঙ্গে খেলতে পেরে আমার ভালোও লাগছে।’ শিরোপা হাতে নিয়ে নাদাল এই টুর্নামেন্টটিকে স্বীকৃতি দিয়েছেন তাঁর অন্যতম স্মরণীয় বলে, ‘এই টুর্নামেন্টটি আমার জন্য সত্যিই বিশেষ। আমার বড় স্বপ্নগুলোর একটি পূরণ হয়েছে।’
লাল মাটিকে নাদাল সেলাম তো করবেনই। এই লাল কোর্ট ২৫ বছর বয়সী স্প্যানিয়ার্ডকে কাল দিয়েছে অনেক কিছু। রজার ফেদেরারকে ৭-৫, ৭-৬ (৭/৩), ৫-৭ ও ৬-১ সেটে হারিয়ে ষষ্ঠবারের মতো ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতেছেন নাদাল। ওপেন যুগে সবচেয়ে বেশি ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ের বিয়ন বোর্গের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তিনি। সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্লাম জয়ের তালিকায়ও ষষ্ঠ স্থান থেকে উঠে এসেছেন পঞ্চমে। এই তালিকায় দশম গ্র্যান্ড স্লাম জেতা নাদালের সঙ্গে পঞ্চমে আছেন বিল টিলডেন। ফ্রেঞ্চ ওপেনের শিরোপা নাদালকে বড় স্বস্তিটা দিয়েছে আরেক দিক দিয়ে—কিছুদিন ধরেই হুমকির মুখে পড়া নাদালের এক নম্বর র্যাঙ্কিংটা তাঁরই থাকছে।
এর আগে ২০০৫ থেকে ২০০৮ ও ২০১০ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ী শীর্ষ বাছাই নাদাল প্যারিসে নিজের জয়ের সংখ্যাটা নিয়ে গেছেন ৪৫-এ। এর বিপরীতে হার মাত্র একটি। এত কিছু পাওয়ার ম্যাচটি নাদাল খেলেছেন একজন গ্ল্যাডিয়েটরের মতোই। ২০০৮ সালে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে একপেশে ফাইনালে ফেদেরারকে উড়িয়ে দেওয়া নাদালকে এবার লড়াই করতে হয়েছে।
প্রথম সেটটা জিতেছেন ৭-৫-এ। কিন্তু এই সেটটিতে তাঁকে ফিরে আসতে হয়েছে ২-৫-এ পিছিয়ে পড়া থেকে। সেই ঘুরে দাঁড়ানোর পর ফেদেরারকে আর সুযোগই দিতে চাননি নাদাল। এর পরও অবশ্য সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্লাম জয়ী ফেদেরার ঘুরে দাঁড়িয়েছিলেন তৃতীয় সেটে। ৭-৫-এ জিতেওছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্লে-কোর্টে অদম্য নাদালের সঙ্গে পেরে ওঠেননি।
২০১০-এর অস্ট্রেলিয়া ওপেনের পর এই প্রথম গ্র্যান্ড স্লামের ফাইনালে খেলা ফেদেরারও স্বীকার করে নিয়েছেন নাদালের শ্রেষ্ঠত্ব, ‘ক্লে-কোর্টের সেরা খেলোয়াড় সে। রাফা অসাধারণ খেলেছে। আমাকে সে আবার হারিয়েছে। খারাপ লাগছে, তবে তার সঙ্গে খেলতে পেরে আমার ভালোও লাগছে।’ শিরোপা হাতে নিয়ে নাদাল এই টুর্নামেন্টটিকে স্বীকৃতি দিয়েছেন তাঁর অন্যতম স্মরণীয় বলে, ‘এই টুর্নামেন্টটি আমার জন্য সত্যিই বিশেষ। আমার বড় স্বপ্নগুলোর একটি পূরণ হয়েছে।’
No comments