ম্যারাডোনা শেষ পর্যন্ত ইরানে
চীন নয়, এশিয়ার কোনো দলের কোচ হয়ে আসার সম্ভাবনা থাকলে ডিয়েগো ম্যারাডোনা আসতে পারেন ইরানে। দেশটির ফুটবল ফেডারেশন এরই মধ্যে নাকি তাঁকে প্রস্তাবও দিয়েছে। তিনবার বিশ্বকাপ খেলা দলটির দায়িত্ব আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি নেবেন কি না, সেটি এখনো নিশ্চিত নয়। তবে পার্সি ক্রীড়া দৈনিক খবার ভার্জেশি জানিয়েছে, আলাপ-আলোচনার জন্য গতকালই বৈঠকে বসেছিলেন ম্যারাডোনার মুখপাত্র এবং ইরানি ফুটবল ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট আলী কাফফাশিয়ান।
ইরানের সঙ্গে ম্যারাডোনার সম্পর্ক এমনিতেই বেশ ভালো। মার্কিনবিরোধী অবস্থানের কারণে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক তাঁর। তাঁর সই করা একটি জার্সি ইরানের জাতীয় জাদুঘরেও রাখা আছে। তিনবারের এশিয়ান কাপজয়ী দলটির দায়িত্ব ম্যারাডোনা নিতেও পারেন। কিন্তু খবার ভার্জেশির এই খবরের সত্যতা মেলেনি কাফফাশিয়ানের মন্তব্যে। তিনি বলছে, ম্যারাডোনা ইরানে আসছেন ঠিকই, কিন্তু এটি তাঁর ব্যক্তিগত সফর। এর সঙ্গে কোচ হওয়া না-হওয়া সংক্রান্ত কিছু নেই। ম্যারাডোনাও কদিন আগে বলেছেন, আর্জেন্টিনা জাতীয় দল ছাড়া কোচ হলে তিনি বেছে নেবেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষ কোনো দলকেই।
চাকরিবাকরি হাতে না থাকলেও ম্যারাডোনা দিব্যি আছেন বোঝাই যায়। এরই মধ্যে তাঁর রেখে যাওয়া তপ্ত সিংহাসনে বসেছেন সার্জিও বাতিস্তা। স্বাভাবিকভাবেই নতুন কোচের কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তাঁরই বিশ্বকাপজয়ী সতীর্থ যে তাঁকে সমর্থন দিচ্ছেন না, এটি বাতিস্তা কীভাবে দেখেন। জবাবে বাতিস্তা দিয়েছেন কূটনৈতিক উত্তর, ‘ওর কথা শুনে আমি ব্যথা পেয়েছি, কিন্তু তার মানে এই নয় যে, ওর ওপর আমার রাগ আছে। আমি ব্যথা পেয়েছি, কারণ ডিয়েগোকে আমি খুব ভালোবাসি।’
ইরানের সঙ্গে ম্যারাডোনার সম্পর্ক এমনিতেই বেশ ভালো। মার্কিনবিরোধী অবস্থানের কারণে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের সঙ্গে দারুণ সম্পর্ক তাঁর। তাঁর সই করা একটি জার্সি ইরানের জাতীয় জাদুঘরেও রাখা আছে। তিনবারের এশিয়ান কাপজয়ী দলটির দায়িত্ব ম্যারাডোনা নিতেও পারেন। কিন্তু খবার ভার্জেশির এই খবরের সত্যতা মেলেনি কাফফাশিয়ানের মন্তব্যে। তিনি বলছে, ম্যারাডোনা ইরানে আসছেন ঠিকই, কিন্তু এটি তাঁর ব্যক্তিগত সফর। এর সঙ্গে কোচ হওয়া না-হওয়া সংক্রান্ত কিছু নেই। ম্যারাডোনাও কদিন আগে বলেছেন, আর্জেন্টিনা জাতীয় দল ছাড়া কোচ হলে তিনি বেছে নেবেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শীর্ষ কোনো দলকেই।
চাকরিবাকরি হাতে না থাকলেও ম্যারাডোনা দিব্যি আছেন বোঝাই যায়। এরই মধ্যে তাঁর রেখে যাওয়া তপ্ত সিংহাসনে বসেছেন সার্জিও বাতিস্তা। স্বাভাবিকভাবেই নতুন কোচের কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তাঁরই বিশ্বকাপজয়ী সতীর্থ যে তাঁকে সমর্থন দিচ্ছেন না, এটি বাতিস্তা কীভাবে দেখেন। জবাবে বাতিস্তা দিয়েছেন কূটনৈতিক উত্তর, ‘ওর কথা শুনে আমি ব্যথা পেয়েছি, কিন্তু তার মানে এই নয় যে, ওর ওপর আমার রাগ আছে। আমি ব্যথা পেয়েছি, কারণ ডিয়েগোকে আমি খুব ভালোবাসি।’
No comments