স্মরণ- 'আবদুল মান্নান সৈয়দ : কবি ও প্রাবন্ধিক' by রাজু আলাউদ্দিন

পরাবাস্তববাদের ইশতেহার ঘোষিত হয়েছিল প্যারিসে, ফরাসি ভাষায় ১৯২৫ সালে। কিন্তু ইশতেহার সেখানে ঘোষিত হলেও সত্যিকারের পরাবাস্তব রচনার সৃষ্টি হয়েছিল ফরাসি নয় বরং অন্যসব ভাষায়।
বলা যায়, অনেক বেশি সাফল্য ও গভীরতার সঙ্গে স্প্যানিশ ভাষায় স্পেনের কবি বিসেন্তে আলেইহান্দের 'চধংরড়হ উব খধ ঞরবৎৎধ্থ কাব্য গ্রন্থে এবং লাতিন আমেরিকা থেকে চিলির বিসেস্তে উইদোব্রোর 'খঃধুড়ৎ্থ ও অন্যান্য কাব্যগ্রন্থে। আর ক্যারিবীয় অঞ্চলে এইমে সেজেয়ার ও রেনে দেপেস্ত্রের মধ্যে পরাবাস্তবের শৈল্পিক প্রভাব আমরা দেখতে পাই। এ ছাড়া দক্ষিণ আমেরিকার আরও বহু গৌণ কবি রয়েছেন, যাঁরা এর দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন; কিন্তু এর গহীনতাকে স্পর্শ করতে পারেননি তেমনভাবে।
বাংলা ভাষায় সম্ভবত এর সংক্রমণ শুরু হয়েছিল তিরিশের দশকে। তিরিশের যে কবির মধ্যে প্রথম, হয়তো বাংলা ভাষাতেই প্রথম ঘনীভূত রূপে কবিতার এই ধারাটি প্রকাশিত হয়েছিল তিনি বিষ্ণু দে; আর যে বইটির মধ্য দিয়ে এর অভিপ্রকাশ সেটি 'উর্বশী ও আর্টেমিস'। বিষ্ণু দের পর আর কারও আত্মার গহিনে পরাবাস্তববাদ এমন প্রবেশাধিকার পায়নি। তিন দশক পর বাংলা ভাষায় এই কাব্যবিশ্বাস আবার সত্যিকারের আদিম মত্ততা নিয়ে আবদুল মান্নান সৈয়দের আত্মাকে বিদীর্ণ করেছিল। মূলত তাঁর জন্মান্ধ ধমনিতেই কলেস্নালিত হতে শুনি পরাবাস্তব রক্তের মাতাল প্রবাহ। কবিতায়, দীর্ঘদিন এটিই ছিল তাঁর প্রধান ভর। 'জন্মান্ধ কবিতাগুচ্ছ' থেকে শুরু করে 'জ্যোৎস্না রৌদ্রের চিকিৎসা' এবং 'ও সংবেদন ও জলতরঙ্গ' পর্যন্ত ছিল এর ধারাবাহিকতা। মাঝে কয়েক বছরের বিরতির পর 'পার্ক স্ট্রিটে এক রাত্রি' এবং 'মাছ সিরিজ'-এ এসে তিনি আবারও উচ্ছলিত হয়ে ওঠেন। এর পরেও তাঁর অনেক কবিতাগ্রন্থ বেরিয়েছে; কিন্তু সেগুলোয় পরাবাস্তবের জ্যোৎস্না কিংবা রৌদ্র_কোনোটারই প্রবাহ আর ছিল না। খুব পুঙ্খানুপুঙ্খ বিচারে না গিয়ে বলা যায়, তাঁর পরাবাস্তব পর্বের সমাপ্তি ঘটে এই বই দুটির মাধ্যমে।
যারা আশির দশকে লেখালেখি শুরু করেছি, তারা মান্নান সৈয়দের এই শেষ পর্বের সাক্ষী। মনে পড়ে, কী প্রবলভাবে আমাদের কাউকে কাউকে তিনি উদ্দীপ্ত করে তুলেছেন এইসব কবিতার মাধ্যমে। যদিও পরবর্তী দুই দশকের কোনো কবিই তাঁর মতো পরাবাস্তব কবিতা লেখেননি। স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন এবং স্বাধীনতা প্রাপ্তি ইতিমধ্যে বদলে দিয়েছে শুধু ভৌগোলিক মানচিত্রই নয়, সাহিত্যের মানচিত্রকেও। কিন্তু এই পরিবর্তন মান্নান সৈয়দের পরাবাস্তব পর্বের কবিতার প্রতি আমাদের আকর্ষণকে স্তিমিত করতে পারেনি। আমরা কেউই তাঁর মতো কবিতা না লিখলেও আমাদের আত্মায় তাঁর পরোক্ষ প্রভাবটা স্নেহের উত্তাপের মতো এসে পড়ত। পরাবাস্তব কবিতার মধ্য দিয়ে বিশ্বব্যাপী কবিদের কবিস্বভাবের যে উদ্বোধন ও উন্মোচন ঘটেছে, তা কবিতার অন্য যেকোনো ধারার (এখানে ধারা বলতে রংস-কেই বুঝাচ্ছি) চেয়ে ছিল অনেক বেশি আগ্রাসী; কারণ, পরাবাস্তববাদীরাই কল্পনার সবচেয়ে ঘনীভূত ও সুগভীর উৎসারণের পক্ষে ছিলেন সোচ্চার। ফলে তা বুনো জন্তুর মতোই আদিম ও অকৃত্রিমতার রৌদ্রে ছিল পরিপূর্ণ। রৌদ্র বৃক্ষকে প্রভাবিত করে, বৃক্ষ তাতে করে রৌদ্র হয়ে যায় না; কিন্তু বৃক্ষের বিকাশের জন্য তা সহায়ক ভূমিকা পালন করে। মান্নান সৈয়দের কবিতার সঙ্গে আমাদের এবং পরের প্রজন্মের সম্পর্ক অনেকটা এই রকমই। ফলে তাঁর মতো না লিখলেও এই কবিতাগুলোর রৌদ্র ও তাপ আমাদের জন্য অনিবার্য ও সহায়ক ছিল।
আমাদের জন্য একই রকম অনিবার্য ও সহায়ক ছিলেন প্রাবন্ধিক-গবেষক আবদুল মান্নান সৈয়দও। তাঁর 'দশ দিগন্তের দ্রষ্টা', 'করতলে মহাদেশ' কিংবা 'শুদ্ধতম কবি' পড়ে তখনই মুগ্ধ হয়েছিলাম। আবার অবাকও হয়েছিলাম এই ভেবে যে, এ রকম মগ্ন এক কবির পাশেই কী করে সদা প্রজ্বলিত থাকতে পারে যুক্তি ও মননে সমৃদ্ধ এক বিশেস্নষণী সত্তা। তিনি পরাবাস্তব কবি না হয়ে অন্য কোনো ধারার কবি হলে আমার কাছে তা এতটা বিস্ময়ের মনে হতো না। আপাতভাবে পরস্পরবিরোধী মনোবৃত্তির এক আশ্চর্য সমন্বয় ঘটিয়েছিলেন আবদুল মান্নান সৈয়দ। সমালোচক বুদ্ধদেব বসুর উচ্চতায় তিনি হয়তো পেঁৗছতে পারেননি গভীরতার বিচারে; কিন্তু মান্নান সৈয়দের বিস্তার ছিল বুদ্ধদেবের চেয়ে বহুগুণ বেশি। মধ্যযুগের কবিদের সম্পর্কে খুব একটা না লিখলেও এঁদের তিনি জানতেন পরিষ্কারভাবে। আধুনিক যুগের শুরুর কবি ঈশ্বর গুপ্ত থেকে শহীদ কাদরী; ষাটের, সত্তরের, এমনকি আশির দশকের বহু লেখক সম্পর্কে রয়েছে তাঁর প্রবন্ধ, নিবন্ধ ও পুস্তকালোচনা। আর কেবল বাংলাদেশের লেখকই নন, তাঁর নখদর্পণে ছিল পশ্চিমবঙ্গের একেবারে সাম্প্রতিক লেখকরাও, যাঁদের সম্পর্কে দেদার মন্তব্য ও আলোচনা রয়েছে তাঁর। এই অর্থে জীবদ্দশায় তাঁর তুল্য সমালোচক বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গে আর একজনও ছিলেন না এবং এখনো নেই। তিনি আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রায় সম্পূর্ণ এক মানচিত্র এঁকে দিয়ে গেছেন আমাদের জন্য। এ কথা বলার কারণ এই যে, বাংলা ভাষার বহু মুসলিম কবি সম্পর্কে পশ্চিম বঙ্গের সমালোচকদের কোনো পরিপূর্ণ এবং অণুপুঙ্খ ধারণা নেই, যা মান্নান সৈয়দের ছিল। পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের হিন্দু লেখকদের সম্পর্কেও তাঁর ধারণা ছিল পরিষ্কার। আমার এই বক্তব্যের প্রমাণ পাওয়া যাবে তাঁর রাশি রাশি দীর্ঘ প্রবন্ধের বিপুল অরণ্যে প্রবেশ করলেই। এই দিক থেকে সুকুমার সেনকে হয়তো অনেকেই তুল্য মনে করবেন। কিন্তু এ ক্ষেত্রে প্রথম পার্থক্য হচ্ছে এই যে, সুকুমার সেন ছিলেন মূলত সাহিত্যের ঐতিহাসিক, সুগভীর সমালোচকের মন তাঁর ছিল না; কিস্তু এটা মান্নান সৈয়দের ছিল। আরেকটি পার্থক্য, মান্নান সৈয়দের কাছে 'ইসলামী বাংলা সাহিত্য' বলে আলাদা করে দেখার কোনো বিষয় ছিল না; যদিও তিনি বহু মুসলিম কবি-লেখক সম্পর্কে লিখেছেন। কিন্তু সুকুমার সেনকে 'বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস'-এর বাইরে গিয়ে 'ইসলাম' শিরোনামে আলাদা করে আরেকটি গ্রন্থ লিখতে হয়। অন্য দিকে, সাহিত্যিক বা শৈল্পিক গুরুত্বই ছিল মান্নান সৈয়দের কাছে বিবেচনার একমাত্র মানদণ্ড, সেখানে হিন্দু বা মুসলিম পরিচয়টি কোনোভাবেই মুখ্য ছিল না। আর এ কারণে তিনি তাঁর উদার করতলে কেবল একটি দেশ নয়, একটি মহাদেশকে ধারণ করতে পেরেছিলেন।
কেমন ছিলেন তিনি সমালোচক হিসেবে? এ কথা সবাই জানেন যে, তিনি কোনো সাহিত্যতাত্তি্বক ছিলেন না বা সমালোচনার ক্ষেত্রে কোনো নতুন পদ্ধতির প্রবর্তনও করেননি। আধুনিক মার্কিন ও ফরাসি সমালোচনার জগতে বিশ শতকের দিকে বহু তত্ত্বের উদয় হয়েছে, সাহিত্যের নতুন ধারাগুলো চিহ্নিত করার জন্য প্রয়োগ করা হয়েছে নতুন নতুন বিচারপদ্ধতি। আমার যদ্দুর মনে হয়, তিনি সাম্প্রতিক এসব ধারণা সম্পর্কে জানলেও এই বিচারপদ্ধতির ব্যাপারে খুব একটা উৎসাহী ছিলেন না। তিনি ছিলেন, তাঁরই ভাষায়, আই এ রিচার্ডসপন্থী। এতে করে আমাদের মনে হতে পারে, তিনি বুঝি-বা নিজেকে নবায়ন করার প্রয়োজন বোধ করেননি কখনো; আসলেও তাই, এবং সেটা তাঁর দরকারও ছিল না। সমালোচনা তত্ত্বের কোনো পেশাদার চর্চাকারীই তা করেন না; একেবারে দু-একজন ব্যতিক্রম বাদে। কিন্তু মান্নান সৈয়দ তাই বলে তাঁর পরবর্তী প্রজন্মের লেখক-কবিদের বৈশিষ্ট্য ও প্রবণতাকে চিহ্নিত করতে কোনো ব্যর্থতার পরিচয় দেননি। হয়তো নতুন কোনো তাত্তি্বক পরিভাষা বা অভিধা তিনি দান করেননি; কিন্তু চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্ব ও নতুনত্বকে তিনি শনাক্ত করেছিলেন ঠিকই। কার্পণ্য ও অনুদারতা ছিল তাঁর স্বভাবের বিরোধী। আমরা দেখতে পাই সমালোচক হিসেবে তিনি তিরিশের লেখকদের নতুন করে চেলে নিয়েছিলেন। বিবেচনা ও পুনর্বিবেচনার মধ্য দিয়ে তিনি বাংলা সাহিত্যের উলেস্নখিত বহু লেখকের অনুলেস্নখিত বহু প্রবণতা ও বৈশিষ্ট্যকে দেখিয়ে দিয়েছেন। সমালোচনা তাঁর কাছে সৃষ্টিশীল মত্ততা থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো কর্মকাণ্ড ছিল না। এ যেন তাঁরই ভাষায় 'স্বপ্তমহল থেকে স্বপ্তমহলে প্রবেশ' কিংবা 'হিরে জ্বলছে তার এক চোখে/এক চোখে রুপো'। অথবা জীবনানন্দের প্রবাদতুল্য সেই বাক্যটিকেই একটু ঘুরিয়ে বলা যায়_এ ছিল তার একই সত্তার দুই রকম উৎসারণ।
বিভিন্ন সময় তিনি বিভিন্ন লেখকদের বই বা রচনাবলি সম্পাদনার সূত্রে যেসব দীর্ঘ প্রবন্ধ, রচনাপঞ্জি ও টিকাটিপ্পনী লিখেছেন, তা কেবল তাঁর বিপুল পাণ্ডিত্যের পরিচয়ই বহন করে না, একই সঙ্গে তা বৈশিষ্টমণ্ডিত হয়ে আছে তথ্যের নিপুণ বিন্যাস এবং ব্যাখ্যা ও বিশেস্নষণের গভীরতায়। এসব সম্পাদনার বাইরে রয়েছে জীবনানন্দ দাশ, বেগম রোকেয়া, কাজী নজরুল ইসলাম ও অন্য লেখকদের সম্পর্কে স্বতন্ত্র গ্রন্থাবলি। এগুলোর মধ্যে তথ্যের সনি্নবেশ এবং ক্রস রেফারেন্সের মধ্য দিয়ে প্রতিটি ব্যক্তিত্বের পরিপূর্ণ রূপটিকে পাওয়ার যে পরিশ্রমী ও মেধাবী প্রচেষ্টা, তা এককথায় বিস্ময়কর। এই মান্নান সৈয়দকে আমরা আবার কবে, কার মধ্যে ফিরে পাব জানি না।
শুধু দেশি সাহিত্য নিয়েই নয়, বিদেশি সাহিত্যের নানা দিগন্ত সম্পর্কেও মান্নান সৈয়দ ছিলেন সমান কৌতূহলি। যে পরাবাস্তব সম্পর্কে অসচেতন থেকেই লিখেছিলেন 'জন্মান্ধ কবিতাগুচ্ছ', সেই পরাবাস্তব সম্পর্কে তিনি শুধু সচেতন হতেই শুরু করলেন না, এ নিয়ে লিখতেও শুরু করলেন। লিখলেন আপোলেনিয়ার, ট্রাকল, নেরুদা, মন্তালে ওডিসিয়ুস এলিতিস, ব্রেখট প্রমুখকে নিয়ে প্রবন্ধ। সমকালীন বিদেশি সাহিত্যের আন্দোলন ও লেখকদের নিয়ে এসব লেখায় তাঁর নতুন কোনো পর্যবেক্ষণ ছিল না; কিন্তু তিনি পথিকৃতের দায়িত্ব পালন করেছিলেন বাংলাভাষায় এঁদের নিয়ে লেখার কারণে। আবার এসব লেখার মাধ্যমে তিনি তাঁর রুচির বিস্তারকেও আমাদের সামনে তুলে ধরেছিলেন। এটা খুবই আশ্চর্যের ব্যাপার যে, তাঁর মতো একজন প্রধান সমালোচক বিদেশি চিরায়ত সাহিত্য এবং লেখকদের সম্পর্কে আমাদের কৌতূহলকে খুব একটা জাগ্রত করার কোনো চেষ্টাই করেননি। তাঁর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করে রেখেছিলেন মূলত বিশ শতকের লেখকদের মধ্যে। কেবল কবিতা অনুবাদের সূত্রে তিনি দু-একবার কালের এই সীমা ও রুচিকে লঙ্ঘন করেছেন। তবে এর পরও তিনিই তো ষাটের একমাত্র লেখক, যিনি পরবর্তী প্রজন্মের রুচি নির্মাণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি দায়িত্বশীল ছিলেন। তাঁর মতো আর কোনো লেখক কি আছেন, যিনি লেখালেখি ছাড়া আর কোনো কিছুতেই বিশ্বাস করেন না? আমাদের কত বড় বড় লেখক ছোট ছোট লালসার কাছে মর্যাদাকে বিকিয়ে দিয়ে বসে আছেন কিংবা সহায়ক ভূমিকা পালন করছেন সাহিত্যিক দুর্বৃত্তায়নে। একেবারে কুৎসিত স্বার্থের বিনিময়ের প্রশ্ন না থাকলে আমাদের প্রবীণ লেখকরা তাঁদের অগ্রজ কিংবা অনুজদের সম্পর্কে কোনো মূল্যায়নে উদ্যোগী হন না। এই অর্থে আমাদের তথাকথিত বড় বড় বামন লেখকদের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন আমাদের একমাত্র অগ্রসরমাণ প্রতিবাদ।
এসব মিলিয়ে আজ আবদুল মান্নান সৈয়দের সামগ্রিক অবদানের দিকে যদি আমরা তাকাই, তাহলে এর বিপুলতা ও গভীরতাকে আমরা বুঝতে পারব। তাঁর এই অবদানকে কোনোভাবেই অস্বীকার করার উপায় নেই।
=======================================
স্মরণ- 'সিদ্ধার্থ শংকর রায়: মহৎ মানুষের মহাপ্রস্থানে by ফারুক চৌধুরী  গল্প- 'ফাইভ স্টার' by সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম  গল্প- 'নূরে হাফসা কোথায় যাচ্ছে?' by আন্দালিব রাশদী  গল্প- 'হার্মাদ ও চাঁদ' by কিন্নর রায়  গল্প- 'মাটির গন্ধ' by স্বপ্নময় চক্রবর্তী  সাহিত্যালোচনা- 'কবি ওলগা ফিওদোরোভনা বার্গলজ'  গল্পিতিহাস- 'বালিয়াটি জমিদারবাড়ির রূপগল্প' by আসাদুজ্জামান  ফিচার- ‘কাপ্তাই লেক:ক্রমেই পতিত হচ্ছে মৃত্যুমুখে' by আজিজুর রহমান  রাজনৈতিক আলোচনা- 'ছাত্ররাজনীতি:লেজুড়বৃত্তির অবসান আজ জরুরি by বদিউল আলম মজুমদার  কৃষি আলোচনা- 'কৃষিজমি রক্ষার দায় সবার' by আফতাব চৌধুরী  শিল্পি- 'আমি যে গান গেয়েছিলেম...কলিম শরাফী' by জাহীদ রেজা নূর  আলোচনা- 'হাওয়ার হয়রানি নামে ঢেকে যায় যৌন সন্ত্রাস'  সাহিত্যালোচনা- 'মারিও ভার্গাস ইয়োসা'র সাহিত্যে নোবেলের রাজনৈতিক মোড়  রাজনৈতিক আলোচনা- 'জনগণ ও সেনাবাহিনীর বিপজ্জনক বিচ্ছিন্নতা by নূরুল কবীর  রাজনৈতিক আলোচনা- 'নির্মানবীয় রাজনীতি ও জনসমাজের বিপজ্জনক নীরবতা by নূরুল কবীর  আলোচনা- 'সত্য প্রকাশের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের ত্রিমুখী অভিযান by নূরুল কবীর


দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্য
লেখকঃ রাজু আলাউদ্দিন


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.