দেশের মাটিতে সমাহিত হলেন এমকিউএম নেতা ইমরান ফারুক
পাকিস্তানের রাজনৈতিক দল মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্টের (এমকিউএম) নেতা ইমরান ফারুককে গতকাল নিজ দেশে সমাহিত করা হয়েছে। এর আগে লন্ডন থেকে উড়োজাহাজে করে তাঁর মরদেহ করাচিতে আনা হয়।
এ উপলক্ষে করাচিজুড়ে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। রাজনৈতিক সহিংসতার আশঙ্কায় গতকাল করাচি মূলত অচল ছিল। বিমানবন্দরে এক হাজারের বেশি পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়।
এমকিউএমের জ্যেষ্ঠ নেতা ও কেন্দ্রীয় সরকারের আইনপ্রণেতা হায়দার রিজভি বলেন, পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজে করে লন্ডন থেকে ইমরান ফারুকের মরদেহ করাচি নিয়ে আসা হয়। এরপর তাঁর মরদেহ একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে শরিফাবাদের বাসভবনে নেওয়া হয়। পরে মরদেহ এমকিউএমের সদর দপ্তরে নেওয়া হয়, যা ‘নাইন জিরো’ নামে পরিচিত। সেখান থেকে জানাজার জন্য মরদেহ জিন্নাহ গ্রাউন্ডে নেওয়া হয়।কয়েক লাখ মানুষ জানাজায় অংশ নেয়।
এমকিউএম নেতা ও প্রাদেশিক মন্ত্রী ফয়সাল সাবজাওয়ারি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, নিরাপত্তার হুমকি থাকার পরও লাখ লাখ মানুষ জানাজায় অংশ নিয়েছে।
গত সেপ্টেম্বরে লন্ডনে নিজ বাড়ির বাইরে ছুরিকাঘাতে ইমরান ফারুক নিহত হন। ১৯৯২ সালে এমকিউএমের বিরুদ্ধে সরকারের দমন অভিযান শুরু হলে এই রাজনীতিবিদ লন্ডনে স্বেচ্ছানির্বাসনে যান। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি সেখানেই বাস করছিলেন।
এ উপলক্ষে করাচিজুড়ে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। রাজনৈতিক সহিংসতার আশঙ্কায় গতকাল করাচি মূলত অচল ছিল। বিমানবন্দরে এক হাজারের বেশি পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়।
এমকিউএমের জ্যেষ্ঠ নেতা ও কেন্দ্রীয় সরকারের আইনপ্রণেতা হায়দার রিজভি বলেন, পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনসের একটি উড়োজাহাজে করে লন্ডন থেকে ইমরান ফারুকের মরদেহ করাচি নিয়ে আসা হয়। এরপর তাঁর মরদেহ একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে শরিফাবাদের বাসভবনে নেওয়া হয়। পরে মরদেহ এমকিউএমের সদর দপ্তরে নেওয়া হয়, যা ‘নাইন জিরো’ নামে পরিচিত। সেখান থেকে জানাজার জন্য মরদেহ জিন্নাহ গ্রাউন্ডে নেওয়া হয়।কয়েক লাখ মানুষ জানাজায় অংশ নেয়।
এমকিউএম নেতা ও প্রাদেশিক মন্ত্রী ফয়সাল সাবজাওয়ারি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, নিরাপত্তার হুমকি থাকার পরও লাখ লাখ মানুষ জানাজায় অংশ নিয়েছে।
গত সেপ্টেম্বরে লন্ডনে নিজ বাড়ির বাইরে ছুরিকাঘাতে ইমরান ফারুক নিহত হন। ১৯৯২ সালে এমকিউএমের বিরুদ্ধে সরকারের দমন অভিযান শুরু হলে এই রাজনীতিবিদ লন্ডনে স্বেচ্ছানির্বাসনে যান। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি সেখানেই বাস করছিলেন।
No comments