যুক্তরাষ্ট্রগামী বিমানে বিস্ফোরক পাঠিয়েছিল আল-কায়েদা
ইয়েমেনভিত্তিক আল-কায়েদা (একিউএপি) বলেছে, গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রগামী পণ্যবাহী বিমানে তারাই বিস্ফোরক পাঠিয়েছে। একিউএপি নিজস্ব ওয়েবসাইটে এ কথা জানিয়েছে। এদিকে সন্ত্রাসী হামলার এ পরিকল্পনার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রকে আগেই সতর্ক করে দেওয়া হয়েছিল বলে জানিয়েছে সৌদি আরব। দেশটির গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বিমানে বিস্ফোরক আটকের তিন সপ্তাহ আগে অক্টোবরের গোড়ার দিকে এ ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে মার্কিন কর্মকর্তাদের অবহিত করেন।
ইয়েমেন থেকে পণ্যবাহী বিমানে করে ২৯ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে বিস্ফোরকভর্তি দুটি প্যাকেট পাঠানো হচ্ছিল। হোয়াইট হাউস সৌদি আরবের গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে তথ্য পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সব বিমানবন্দরে সতর্কাবস্থা জারির নির্দেশ দেয়। হামলার আশঙ্কায় ব্রিটেন ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি করা হয়। পরে ব্রিটেনের ইস্ট মিডল্যান্ডস বিমানবন্দর ও দুবাইয়ের বিমানবন্দর থেকে বিস্ফোরকভর্তি প্যাকেট উদ্ধার করা হয়।
বিমান হামলার পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়ে যাওয়ায় এর জন্য সৌদি কর্মকর্তাদের দায়ী করে একিউএপি বলেছে, ইহুদিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে সৌদি কর্তৃপক্ষ। সংগঠনটি আরও বলেছে, গত সেপ্টেম্বরে দুবাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যবাহী বিমান দুর্ঘটনার পেছনেও তাদের হাত রয়েছে। ওই দুর্ঘটনায় দুজন ক্রু মারা যায়। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের ওপর এভাবে হামলার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে সংগঠনটি ঘোষণা দিয়েছে।
মধ্য সেপ্টেম্বরে শিকাগো থেকে ইয়েমেনগামী বিমান থেকে বই, নথিপত্র, সিডি ও অন্য জিনিসপত্রসহ একাধিক প্যাকেট আটকের কয়েক দিন পরই পণ্যবাহী বিমানে হামলার পরিকল্পনার ব্যাপারে মার্কিন কর্মকর্তাদের সতর্ক করেন সৌদি কর্মকর্তারা। মার্কিন কর্মকর্তারা ধারণা করেছিলেন, সন্ত্রাসী হামলার পরীক্ষামূলক পদক্ষেপ হিসেবে এসব জিনিস পাঠানো হয়েছে।
একিউএপির কথা উল্লেখ করে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) মুখপাত্র জর্জ লিটল গত শুক্রবার বলেছেন, ‘কয়েক মাস ধরে সন্ত্রাসী হামলার হুমকির বিষয়ে বিদেশি বন্ধুদের কাছ থেকে আমরা নানা ধরনের তথ্য পেয়েছি।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রগামী পণ্যবাহী বিমান থেকে বিস্ফোরক উদ্ধারের ঘটনায় প্রধান সন্দেহভাজন সৌদি নাগরিক ইব্রাহিম হাসান আল-আসিরিকে এখনো আটক করা যায়নি। ইয়েমেনে পলাতক ২৮ বছরের এই যুবককে আটকে সে দেশের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা অভিযান অব্যাহত রেখেছেন। আল-আসিরি আল-কায়েদার বোমা বিশেষজ্ঞ বলে কর্মকর্তাদের অভিযোগ।
ইয়েমেন থেকে পণ্যবাহী বিমানে করে ২৯ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে বিস্ফোরকভর্তি দুটি প্যাকেট পাঠানো হচ্ছিল। হোয়াইট হাউস সৌদি আরবের গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে তথ্য পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সব বিমানবন্দরে সতর্কাবস্থা জারির নির্দেশ দেয়। হামলার আশঙ্কায় ব্রিটেন ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি করা হয়। পরে ব্রিটেনের ইস্ট মিডল্যান্ডস বিমানবন্দর ও দুবাইয়ের বিমানবন্দর থেকে বিস্ফোরকভর্তি প্যাকেট উদ্ধার করা হয়।
বিমান হামলার পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়ে যাওয়ায় এর জন্য সৌদি কর্মকর্তাদের দায়ী করে একিউএপি বলেছে, ইহুদিদের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে সৌদি কর্তৃপক্ষ। সংগঠনটি আরও বলেছে, গত সেপ্টেম্বরে দুবাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যবাহী বিমান দুর্ঘটনার পেছনেও তাদের হাত রয়েছে। ওই দুর্ঘটনায় দুজন ক্রু মারা যায়। যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের ওপর এভাবে হামলার প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে সংগঠনটি ঘোষণা দিয়েছে।
মধ্য সেপ্টেম্বরে শিকাগো থেকে ইয়েমেনগামী বিমান থেকে বই, নথিপত্র, সিডি ও অন্য জিনিসপত্রসহ একাধিক প্যাকেট আটকের কয়েক দিন পরই পণ্যবাহী বিমানে হামলার পরিকল্পনার ব্যাপারে মার্কিন কর্মকর্তাদের সতর্ক করেন সৌদি কর্মকর্তারা। মার্কিন কর্মকর্তারা ধারণা করেছিলেন, সন্ত্রাসী হামলার পরীক্ষামূলক পদক্ষেপ হিসেবে এসব জিনিস পাঠানো হয়েছে।
একিউএপির কথা উল্লেখ করে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) মুখপাত্র জর্জ লিটল গত শুক্রবার বলেছেন, ‘কয়েক মাস ধরে সন্ত্রাসী হামলার হুমকির বিষয়ে বিদেশি বন্ধুদের কাছ থেকে আমরা নানা ধরনের তথ্য পেয়েছি।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রগামী পণ্যবাহী বিমান থেকে বিস্ফোরক উদ্ধারের ঘটনায় প্রধান সন্দেহভাজন সৌদি নাগরিক ইব্রাহিম হাসান আল-আসিরিকে এখনো আটক করা যায়নি। ইয়েমেনে পলাতক ২৮ বছরের এই যুবককে আটকে সে দেশের নিরাপত্তা কর্মকর্তারা অভিযান অব্যাহত রেখেছেন। আল-আসিরি আল-কায়েদার বোমা বিশেষজ্ঞ বলে কর্মকর্তাদের অভিযোগ।
No comments