বিশ্বের সর্ববৃহৎ হীরার বাজার মুম্বাইয়ে
ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাইয়ে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ হীরার বাজার চালু হলো। এর ফলে এই বাজার ঘিরে এখন থেকে গোটা বিশ্বে হীরাসহ নামীদামি পাথর ও হীরার অলংকারের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
হীরা কেনাবেচার এই বাজারের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ভারত ডায়মন্ড বোরস’। বাজারটি চালু করা হয়েছে মুম্বাই শহরের বান্দ্রা-কুরলা কমপ্লেক্সে, যেটাকে বিশ্বের সর্ববৃহৎ হীরার বাজার বলে মনে করা হচ্ছে। এত দিন বিশ্বের সর্ববৃহৎ হীরার বাজার ছিল বেলজিয়াম ও ইসরায়েলে।
এদিকে যেখানে হীরার বাজারটি চালু করা হয়েছে সেই বান্দ্রা-কুরলা কমপ্লেক্সটির নকশা করেছেন বিখ্যাত স্থপতি বালাকৃষ্ণ দোশী। ২০ একর জমির ওপর নির্মিত নয়তলাবিশিষ্ট এই কমপ্লেক্সটিতে নয়টি টাওয়ার রয়েছে। এটি তৈরি করতে ভারতীয় মুদ্রায় এক হাজার ১০০ কোটি রুপি ব্যয় হয়েছে।
ভারত ডায়মন্ড বোরসের প্রেসিডেন্ট অনুপ মেহতা বলেছেন, ভারতের হীরা ও অলংকারশিল্পকে বিশ্ববাজারে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্যই তৈরি করা হয়েছে এই কমপ্লেক্স। এখানেই হীরার আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম থেকে শুরু করে হীরার শেয়ারবাজার ও ব্যবসায়ীদের জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থাসহ প্রয়োজনীয় সব সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে।
অনুপ মেহতা জানান, ভারতের মোট হীরার ৭০ থেকে ৭৫ শতাংশই বিদেশের বাজারে রপ্তানি করা হয়। হীরা কাটা, পালিশ করা, হীরার অলংকার তৈরি ইত্যাদি মিলিয়ে এই শিল্পের সঙ্গে বর্তমানে প্রায় আট লাখ ৫০ হাজার কর্মী জড়িত রয়েছেন। আর ভারতে হীরা রপ্তানির ব্যবসায় নিয়োজিত রয়েছে ৪০০টি প্রতিষ্ঠান। তিনি আরও জানান, ভারতে এখন বছরে দুই হাজার ৭০০ থেকে দুই হাজার ৮০০ কোটি ডলার মূল্যের হীরা আমদানি-রপ্তানি হয়।
অনুপ মেহতা আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, মুম্বাইয়ে এই বিশাল হীরার বাজার চালু হওয়ার পর এবার বেলজিয়াম ও ইসরায়েলের মতো হীরার বড় ব্যবসায়ের দেশগুলো থেকেও ব্যবসায়ীরা নিয়মিতভাবে ভারতে আসবেন।
হীরা কেনাবেচার এই বাজারের নাম দেওয়া হয়েছে ‘ভারত ডায়মন্ড বোরস’। বাজারটি চালু করা হয়েছে মুম্বাই শহরের বান্দ্রা-কুরলা কমপ্লেক্সে, যেটাকে বিশ্বের সর্ববৃহৎ হীরার বাজার বলে মনে করা হচ্ছে। এত দিন বিশ্বের সর্ববৃহৎ হীরার বাজার ছিল বেলজিয়াম ও ইসরায়েলে।
এদিকে যেখানে হীরার বাজারটি চালু করা হয়েছে সেই বান্দ্রা-কুরলা কমপ্লেক্সটির নকশা করেছেন বিখ্যাত স্থপতি বালাকৃষ্ণ দোশী। ২০ একর জমির ওপর নির্মিত নয়তলাবিশিষ্ট এই কমপ্লেক্সটিতে নয়টি টাওয়ার রয়েছে। এটি তৈরি করতে ভারতীয় মুদ্রায় এক হাজার ১০০ কোটি রুপি ব্যয় হয়েছে।
ভারত ডায়মন্ড বোরসের প্রেসিডেন্ট অনুপ মেহতা বলেছেন, ভারতের হীরা ও অলংকারশিল্পকে বিশ্ববাজারে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্যই তৈরি করা হয়েছে এই কমপ্লেক্স। এখানেই হীরার আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম থেকে শুরু করে হীরার শেয়ারবাজার ও ব্যবসায়ীদের জন্য ব্যাংকিং ব্যবস্থাসহ প্রয়োজনীয় সব সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে।
অনুপ মেহতা জানান, ভারতের মোট হীরার ৭০ থেকে ৭৫ শতাংশই বিদেশের বাজারে রপ্তানি করা হয়। হীরা কাটা, পালিশ করা, হীরার অলংকার তৈরি ইত্যাদি মিলিয়ে এই শিল্পের সঙ্গে বর্তমানে প্রায় আট লাখ ৫০ হাজার কর্মী জড়িত রয়েছেন। আর ভারতে হীরা রপ্তানির ব্যবসায় নিয়োজিত রয়েছে ৪০০টি প্রতিষ্ঠান। তিনি আরও জানান, ভারতে এখন বছরে দুই হাজার ৭০০ থেকে দুই হাজার ৮০০ কোটি ডলার মূল্যের হীরা আমদানি-রপ্তানি হয়।
অনুপ মেহতা আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, মুম্বাইয়ে এই বিশাল হীরার বাজার চালু হওয়ার পর এবার বেলজিয়াম ও ইসরায়েলের মতো হীরার বড় ব্যবসায়ের দেশগুলো থেকেও ব্যবসায়ীরা নিয়মিতভাবে ভারতে আসবেন।
No comments