শান্তিচুক্তি করলে বসতি স্থাপন বন্ধ হতে পারে
জাতিসংঘে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত মেরোন রিউবেন বলেছেন, ফিলিস্তিনিরা শান্তিচুক্তি করলেই কেবল বিতর্কিত বসতি স্থাপন কার্যক্রম বন্ধ করতে পারে ইসরায়েল। গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। আজ সোমবার মধ্যপ্রাচ্যসংকট নিয়ে নতুন করে আলোচনা হওয়ার কথা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে।
ইসরায়েলি দূত বলেন, ‘কোনো চুক্তির আগেই জাতিসংঘে আরব রাষ্ট্রগুলো একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা করলে তা ইসরায়েলের জন্য উদ্বেগের কারণ হবে।’ নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে বসতি স্থাপন নিয়ে নতুন করে আন্তর্জাতিক চাপের মুখোমুখি হবেন রিউবেন। অধিকৃত এলাকায় ইসরায়েলের বসতি স্থাপন কার্যক্রম বন্ধে ফিলিস্তিনিদের দাবিকে সমর্থন করছে যুক্তরাষ্ট্র ও বেশির ভাগ বিশ্বশক্তি।
রিউবেন বলেন, ‘শান্তি-প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বসতি স্থাপন কোনো বাধা নয় এবং এটা শান্তি-প্রক্রিয়াকে বন্ধ করবে না।’ তিনি বলেন, ‘সিনাই মরুভূমিতে ইসরায়েলি বসতি ১৯৭৯ সালে মিসরের সঙ্গে শান্তিচুক্তি বাধা সৃষ্টি করেনি এবং সেগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। বসতি স্থাপন ২০০৫ সালে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের ক্ষেত্রেও কোনো বাধা হিসেবে বিবেচিত হয়নি। এমনকি অসলো চুক্তি করার ক্ষেত্রেও এটা কোনো প্রতিবন্ধকতা হিসেবে বিবেচিত হয়নি।
বসতি স্থাপনে আরোপিত ১০ মাসের সাময়িক নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ইসরায়েল সরকার আর না বাড়ানোয় গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় শুরু হওয়া সরাসরি শান্তি আলোচনা থেকে সরে আসে ফিলিস্তিনি পক্ষ। গত শুক্রবার পূর্ব জেরুজালেমে আরও ২৩৮টি বাড়ি নির্মাণের অনুমতি দেওয়ায় নতুন করে প্রতিবাদের মুখোমুখি হতে হয়েছে ইসরায়েলকে।
ইসরায়েলি দূত বলেন, ‘কোনো চুক্তির আগেই জাতিসংঘে আরব রাষ্ট্রগুলো একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি আদায়ের চেষ্টা করলে তা ইসরায়েলের জন্য উদ্বেগের কারণ হবে।’ নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে বসতি স্থাপন নিয়ে নতুন করে আন্তর্জাতিক চাপের মুখোমুখি হবেন রিউবেন। অধিকৃত এলাকায় ইসরায়েলের বসতি স্থাপন কার্যক্রম বন্ধে ফিলিস্তিনিদের দাবিকে সমর্থন করছে যুক্তরাষ্ট্র ও বেশির ভাগ বিশ্বশক্তি।
রিউবেন বলেন, ‘শান্তি-প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে বসতি স্থাপন কোনো বাধা নয় এবং এটা শান্তি-প্রক্রিয়াকে বন্ধ করবে না।’ তিনি বলেন, ‘সিনাই মরুভূমিতে ইসরায়েলি বসতি ১৯৭৯ সালে মিসরের সঙ্গে শান্তিচুক্তি বাধা সৃষ্টি করেনি এবং সেগুলো ভেঙে ফেলা হয়েছে। বসতি স্থাপন ২০০৫ সালে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের ক্ষেত্রেও কোনো বাধা হিসেবে বিবেচিত হয়নি। এমনকি অসলো চুক্তি করার ক্ষেত্রেও এটা কোনো প্রতিবন্ধকতা হিসেবে বিবেচিত হয়নি।
বসতি স্থাপনে আরোপিত ১০ মাসের সাময়িক নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ ইসরায়েল সরকার আর না বাড়ানোয় গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় শুরু হওয়া সরাসরি শান্তি আলোচনা থেকে সরে আসে ফিলিস্তিনি পক্ষ। গত শুক্রবার পূর্ব জেরুজালেমে আরও ২৩৮টি বাড়ি নির্মাণের অনুমতি দেওয়ায় নতুন করে প্রতিবাদের মুখোমুখি হতে হয়েছে ইসরায়েলকে।
No comments