চীনের খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনা কম
চীনের কয়লাখনিতে আটকে পড়া ১১ জন শ্রমিককে জীবিত উদ্ধার করার সম্ভাবনা ক্ষীণ বলে জানিয়েছেন উদ্ধারকর্মীরা। গতকাল রোববার উদ্ধার অভিযানের উপপরিচালক ডু বো এ তথ্য জানান। এদিকে চিলির প্রেসিডেন্ট সেবাস্তিয়ান পিনেরা চীনকে সাফল্যের সঙ্গে শ্রমিকদের উদ্ধারে সহায়তা করার প্রস্তাব দিয়েছেন।
চীনের মধ্যাঞ্চলের হেনান প্রদেশের একটি কয়লাখনিতে গত শনিবার গ্যাস বিস্ফোরণে ২৬ জন শ্রমিক নিহত হন। এতে ১১ জন শ্রমিক খনির ভেতরে আটকা পড়েন।
ডু বোর বরাত দিয়ে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা চায়না নিউজ সার্ভিস জানায়, আটকে পড়া শ্রমিকদের জীবিত উদ্ধার করার সম্ভাবনা খুব কম। কারণ তাঁদের অবস্থান শনাক্ত করতেই তিন থেকে চার দিন লেগে যেতে পারে।
ধারণা করা হচ্ছে, শ্রমিকেরা বিস্ফোরণের ফলে সৃষ্ট আড়াই হাজার টন ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন। উদ্ধারকারীরা বলছেন, ওই শ্রমিকেরা ৫০ থেকে ৮০ মিটার গভীরে থাকতে পারেন। দুর্ঘটনার সময় খনিতে মোট ২৭৬ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন। তাঁদের মধ্যে ২৩৯ জন বের হয়ে আসতে পারলেও অন্যরা ভেতরে আটকা পড়েন। এর মধ্যে ২৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্য ১১ জনের অবস্থান এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। চীনের খনিতে দুর্ঘটনা এবংমৃত্যুর হার বিশ্বে সর্বোচ্চ বলেমনে করা হয়।
এদিকে লন্ডন সফররত চিলির প্রেসিডেন্ট পিনেরা বলেছেন, ‘চীন চাইলে শ্রমিকদের উদ্ধারে আমরা সহায়তা করতে পারি। কারণ, এই অভিজ্ঞতা আমাদের আছে।’
গত ৫ আগস্ট চিলির একটি খনি ধসে ৩৩ জন শ্রমিক আটকা পড়েন। ৬৯ দিন পর গত বুধবার তাঁদের উদ্ধার করা হয়।
চীনের মধ্যাঞ্চলের হেনান প্রদেশের একটি কয়লাখনিতে গত শনিবার গ্যাস বিস্ফোরণে ২৬ জন শ্রমিক নিহত হন। এতে ১১ জন শ্রমিক খনির ভেতরে আটকা পড়েন।
ডু বোর বরাত দিয়ে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা চায়না নিউজ সার্ভিস জানায়, আটকে পড়া শ্রমিকদের জীবিত উদ্ধার করার সম্ভাবনা খুব কম। কারণ তাঁদের অবস্থান শনাক্ত করতেই তিন থেকে চার দিন লেগে যেতে পারে।
ধারণা করা হচ্ছে, শ্রমিকেরা বিস্ফোরণের ফলে সৃষ্ট আড়াই হাজার টন ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছেন। উদ্ধারকারীরা বলছেন, ওই শ্রমিকেরা ৫০ থেকে ৮০ মিটার গভীরে থাকতে পারেন। দুর্ঘটনার সময় খনিতে মোট ২৭৬ জন শ্রমিক কাজ করছিলেন। তাঁদের মধ্যে ২৩৯ জন বের হয়ে আসতে পারলেও অন্যরা ভেতরে আটকা পড়েন। এর মধ্যে ২৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্য ১১ জনের অবস্থান এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। চীনের খনিতে দুর্ঘটনা এবংমৃত্যুর হার বিশ্বে সর্বোচ্চ বলেমনে করা হয়।
এদিকে লন্ডন সফররত চিলির প্রেসিডেন্ট পিনেরা বলেছেন, ‘চীন চাইলে শ্রমিকদের উদ্ধারে আমরা সহায়তা করতে পারি। কারণ, এই অভিজ্ঞতা আমাদের আছে।’
গত ৫ আগস্ট চিলির একটি খনি ধসে ৩৩ জন শ্রমিক আটকা পড়েন। ৬৯ দিন পর গত বুধবার তাঁদের উদ্ধার করা হয়।
No comments