কবিতা- 'যেভাবে ঘরের কিসসা রচিত হয়' by ওমর কায়সার
ঘরে আঁসে, ঘরে হাঁদে
ঘরে মানুষ তোয়ায়
সুন্দর ঘরগান ছাড়ি গেলগুই
আঁ-র উগগা ফোয়ায়।
(ঘরেরও হাসি কান্না আছে, মানুষ খোঁজে। কী সুন্দর ঘর ছেড়ে চলে গেল আমার সন্তান)
ঘরের ভেতর আমি ঢুকব কিভাবে। আমার ভেতর ঘর ঢুকে আছে বহুকাল আগে। আমার নিজের মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে সেতো অজস্র জনম ধরে। পৃথিবীর কোথাও তাকে খুঁজেও পাই না।
আঁরে তুই কেনে ফাবি
আকাশ বাতাস বিচারী
ঘরেরে তুই হাঁছা ভাইববোছ
উড়াল দিয়ছ ঘর ছাড়ি।
(আকাশে বাতাসে খুঁজে আমাকে পাবে না। ঘরকে খাঁচা ভেবে তুমি উড়াল দিয়েছো।)
কোথাও পাব না ঘর। শুন্যে বুঝি উড়াল দিয়েছে। ঘরের ছিল না ডানা। আমার মনের ডানা কখন সে চুরি করে নিয়ে গেছে আরেক জনমে। বিষণ্ন শঙ্খের জল আমি জানি কতবার উঠোনের নিষিদ্ধ সীমায় জলতরঙ্গ বাজিয়ে ছিল তার দৃষ্টি আকর্ষণে। সে ছিল স্থির তার চিরন্তনী গেরস্থ মেজাজে। আবার ভাটির টানে ফিরে গেলে সে শুধু আমাকে চেয়েছে। আমি তো তখন কোথাকার কোন্ পালাগানে ঝুমুর নৃত্যের টানে রাত্রিগুলো মাতাল করেছি। শঙ্খ তাকে নিয়েছিল বুঝি?
শঙ্খ যদি হাইতু আঁ-রে
ফাইতি ফানির তলাৎ
তোর বুকত শব্দ হইত
গাঙর ছলাৎ ছলাৎ।
(শঙ্খ আমাকে গ্রাস করতো যদি, তবে জলের অতলে খুঁজে পেতে। নদীর ছলাৎ শব্দ তোমার বুকেও ছড়িয়ে পড়তো।)
কে তাকে নিয়েছে তবে। মাঠের নির্জন প্রান্তে বাঁশের আড়ালে একবার দেখা গেছে বোবা এক সাপের খোলস। বাস্তুসাপেরা আজ পালিয়ে বেড়ায়, এখানে ওখানে ঘরের সন্ধানে। ঘর হাঁটে, ঘর কাঁদে, ঘরেরা মানুষ খোঁজে। পাল্টে যায় স্থাবর চরিত্র। আমার নিজের ঘর আমাকে না পেয়ে আজ বিশ্বময় পালিয়ে বেড়ায়।
দুই একখান চুনচুরকিদি
বানাইত পারছ বাসা
পাখির নানি ডিম পাড়ি তুই
ফুরাবি মনর আশা।
ন ফাইবি তুই ঘরর সুখ
ন যাইবু তোর মনর দুখ।
(ইট পাথরের একটা আবাস হয়তো তুমি বানিয়ে নেবে আর আশার ডিমে ওম দিতে পার। কিন্তু ঘরের সুখ তুমি কোথায় পাবে? মনের দুঃখ তোমার কোথায় যাবে?)
শেষবার কবে দেখা হয়েছিল। কবে তাকে বিদায় দিয়েছি। মনে পড়ে হেঁটে এসেছিল পিছু পিছু কিছু পথ। নিরবে বারণ তার শুনেও শুনিনি। আমার ছায়ার মধ্যে লুকিয়ে লুকিয়ে সঙ্গ নিতে চেয়েছিল পথে ও বিপথে। তারপর একটা বাঁকের কাছে দেখে উঁচু ভূমি বাবার কবর। ঘুমানো অতীত ফেলে সে আর আমার সাথে দিকভ্রান্ত হয়নি তখন। ঘরের চোখের জলে কোথাও একটা ঠিক উপনদী গড়িয়ে পড়েছে। আমি তাতে ডুবসাঁতার দিতে দিতে এপাড়ে এসেছি।
তোরে আঁই আগলাই রাখখুম
আঁচল দি আঁর বুক বেড়াই
ঘুমুর মধ্যি সপ্পন দিয়ুম
আন্ধা মনর চোখ ছাড়াই
(তোকে আগলে রাখব আমার আচঁলে, বুক জুড়ে। অন্ধ মনে স্বপ্ন দেব।)
না কোনো স্বপ্ন আমি তাকে দিইনি কখনো। সে আমাকে দিতে চেয়েছিল। নিতে এসে এখানে ওখানে শুধু শুনে যাই ঘুঘুর চিৎকার।
চান্নি পরত দুনিয়া ভাসের
খুশবো মাখা ফুইটটি জুঁই
সত্য পীরের কসম লাগে
আঁরে ছাড়ি ন যাইসগুই।
(জ্যোৎস্নায় পৃথিবী ভাসে। সুগন্ধী জুঁই ফোটে। কসম সত্যপীরের, আমাকে একা ফেলে যেও না কোথাও।)
কুলুঙ্গিতে আয়না আর সিন্দুকে লুকোনো ছিল ভিন্ন অভিমান। পানের বাটাও ছিল, নরম বাতাসা। সামান্য রহস্য ছিল ধবল জ্যোৎস্নায়। বিছানা পাতানো ছিল এক তিল স্বপ্ন তাতে মাখা। তবুও কোথাও যেন সাগর গর্জন। কোথাও নুনের হাওয়া গায়ে মাখে বেদেনীর নাও। অঘাটে রচিত হয় অন্য উপকথা। যেখানে ধানের গন্ধ ফিরে পেতে বিভোল বাঢ়–ই হঠাৎ আকাশ পথে বাঁক নেয় ক্ষুধার্ত বিকেলে।
তোতায় ডাহের আকাশ ফাডায়
নুনে হাইয়ে ধান
এই অঘানত ক্যানে গাইয়ুম
ফসল কাডার গান।
(তোতা ডাকছে আকাশ ফাটিয়ে। নোনায় ধরেছে ধান। এই অঘ্রাণে ফসল কাটার গান কিভাবে গাই?)
গান গেয়ে উঠেছিল। তার সাথে নেচেছিল দূর থেকে ভেসে আসা পরীর পুলক। অতি সাদা বোরাকের পিঠে একবার দেবশিশু এসে ঘরটির কানে চুপি চুপি কথা বলেছিল। আমাকে শোনাতে চেয়ে কতবার ইশারায় নিকটে ডেকেছে।
মেডির উদ্দি বুকখান লাগাই
চুপপি যারগই আপ
সাধর উডান বিরান অইয়ে
ঘরর অভিশাপ।
(মাটির সাথে বুক ঘষে নীরবে সাপ চলে যায়, ঘরের অভিশাপে সাধের উঠোন আজ বিরান।)
ঘরের চরিত্র আছে। তুমি যদি একজন তবে ঘরসহ দুইজন হয়ে কিছুদিন থেকে যাও নিরালা ধরায়। কেননা তোমার পিছে এই ঘর বহুবার হেঁটে এসেছিল। ঘৃণা আর ভালবেসেছিল।
কবরর নান আওয়াজ ছাড়া
নিঝাপ ঘরগান ঠাণ্ডা
হন দেশত্তুন উড়ি আই
হ-লে পাড়ের আণ্ডা।
(কবরের মতো ঠাণ্ডা নির্জন ঘরে কোন্ দেশ থেকে ঘুঘু এসে ডিম পাড়ে।)
এভাবে ঘরের কাব্য অনুক্ষণ বাতাসে বাতসে। জানি না ক’জন আছে পৃথিবীতে অলক্ষে যাপন করে ঘরহীন বিরল সংসার। ঘর ছিল, ঘর আছে হয়তোবা স্মৃতিবাক্স হয়ে মানুষের নিজস্ব কান্নায়। তাকে যদি মনে রাখে আমাদের পুরোনো পৃথিবী। প্রথম পাখির ডাকে জন্মের অনেক আগে তৈরি হল ঘরবাঁধা গান।
ডিসেম্বর ২০০৭
===========================
ওমর কায়সার
কবি, সাংবাদিক
জন্ম
১৩/৩/১৯৫৯
ব্যুরো চীফ, ভোরের কাগজ, চট্টগ্রাম অফিস।
প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ
প্রাগৈতিহাসিক দুঃখ (১৯৮৮)
প্রতিমা বিজ্ঞান (২০০১)
বাস্তুসাপও পালিয়ে বেড়ায় (২০০৫)
অন্যান্য গ্রন্থ
দূর সাগরে পথ হারিয়ে (ছোটদের উপন্যাস)
তৃণভূমি ( পরিবেশ বিষয়ক বই)
সম্পাদনা
মধ্যাহ্ন (কবিতার কাগজ)
omarkaiser2001@yahoo.com
================================
bdnews24 এর সৌজন্যে
লেখকঃ ওমর কায়সার
এই কবিতা'টি পড়া হয়েছে...
ঘরে মানুষ তোয়ায়
সুন্দর ঘরগান ছাড়ি গেলগুই
আঁ-র উগগা ফোয়ায়।
(ঘরেরও হাসি কান্না আছে, মানুষ খোঁজে। কী সুন্দর ঘর ছেড়ে চলে গেল আমার সন্তান)
ঘরের ভেতর আমি ঢুকব কিভাবে। আমার ভেতর ঘর ঢুকে আছে বহুকাল আগে। আমার নিজের মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে সেতো অজস্র জনম ধরে। পৃথিবীর কোথাও তাকে খুঁজেও পাই না।
আঁরে তুই কেনে ফাবি
আকাশ বাতাস বিচারী
ঘরেরে তুই হাঁছা ভাইববোছ
উড়াল দিয়ছ ঘর ছাড়ি।
(আকাশে বাতাসে খুঁজে আমাকে পাবে না। ঘরকে খাঁচা ভেবে তুমি উড়াল দিয়েছো।)
কোথাও পাব না ঘর। শুন্যে বুঝি উড়াল দিয়েছে। ঘরের ছিল না ডানা। আমার মনের ডানা কখন সে চুরি করে নিয়ে গেছে আরেক জনমে। বিষণ্ন শঙ্খের জল আমি জানি কতবার উঠোনের নিষিদ্ধ সীমায় জলতরঙ্গ বাজিয়ে ছিল তার দৃষ্টি আকর্ষণে। সে ছিল স্থির তার চিরন্তনী গেরস্থ মেজাজে। আবার ভাটির টানে ফিরে গেলে সে শুধু আমাকে চেয়েছে। আমি তো তখন কোথাকার কোন্ পালাগানে ঝুমুর নৃত্যের টানে রাত্রিগুলো মাতাল করেছি। শঙ্খ তাকে নিয়েছিল বুঝি?
শঙ্খ যদি হাইতু আঁ-রে
ফাইতি ফানির তলাৎ
তোর বুকত শব্দ হইত
গাঙর ছলাৎ ছলাৎ।
(শঙ্খ আমাকে গ্রাস করতো যদি, তবে জলের অতলে খুঁজে পেতে। নদীর ছলাৎ শব্দ তোমার বুকেও ছড়িয়ে পড়তো।)
কে তাকে নিয়েছে তবে। মাঠের নির্জন প্রান্তে বাঁশের আড়ালে একবার দেখা গেছে বোবা এক সাপের খোলস। বাস্তুসাপেরা আজ পালিয়ে বেড়ায়, এখানে ওখানে ঘরের সন্ধানে। ঘর হাঁটে, ঘর কাঁদে, ঘরেরা মানুষ খোঁজে। পাল্টে যায় স্থাবর চরিত্র। আমার নিজের ঘর আমাকে না পেয়ে আজ বিশ্বময় পালিয়ে বেড়ায়।
দুই একখান চুনচুরকিদি
বানাইত পারছ বাসা
পাখির নানি ডিম পাড়ি তুই
ফুরাবি মনর আশা।
ন ফাইবি তুই ঘরর সুখ
ন যাইবু তোর মনর দুখ।
(ইট পাথরের একটা আবাস হয়তো তুমি বানিয়ে নেবে আর আশার ডিমে ওম দিতে পার। কিন্তু ঘরের সুখ তুমি কোথায় পাবে? মনের দুঃখ তোমার কোথায় যাবে?)
শেষবার কবে দেখা হয়েছিল। কবে তাকে বিদায় দিয়েছি। মনে পড়ে হেঁটে এসেছিল পিছু পিছু কিছু পথ। নিরবে বারণ তার শুনেও শুনিনি। আমার ছায়ার মধ্যে লুকিয়ে লুকিয়ে সঙ্গ নিতে চেয়েছিল পথে ও বিপথে। তারপর একটা বাঁকের কাছে দেখে উঁচু ভূমি বাবার কবর। ঘুমানো অতীত ফেলে সে আর আমার সাথে দিকভ্রান্ত হয়নি তখন। ঘরের চোখের জলে কোথাও একটা ঠিক উপনদী গড়িয়ে পড়েছে। আমি তাতে ডুবসাঁতার দিতে দিতে এপাড়ে এসেছি।
তোরে আঁই আগলাই রাখখুম
আঁচল দি আঁর বুক বেড়াই
ঘুমুর মধ্যি সপ্পন দিয়ুম
আন্ধা মনর চোখ ছাড়াই
(তোকে আগলে রাখব আমার আচঁলে, বুক জুড়ে। অন্ধ মনে স্বপ্ন দেব।)
না কোনো স্বপ্ন আমি তাকে দিইনি কখনো। সে আমাকে দিতে চেয়েছিল। নিতে এসে এখানে ওখানে শুধু শুনে যাই ঘুঘুর চিৎকার।
চান্নি পরত দুনিয়া ভাসের
খুশবো মাখা ফুইটটি জুঁই
সত্য পীরের কসম লাগে
আঁরে ছাড়ি ন যাইসগুই।
(জ্যোৎস্নায় পৃথিবী ভাসে। সুগন্ধী জুঁই ফোটে। কসম সত্যপীরের, আমাকে একা ফেলে যেও না কোথাও।)
কুলুঙ্গিতে আয়না আর সিন্দুকে লুকোনো ছিল ভিন্ন অভিমান। পানের বাটাও ছিল, নরম বাতাসা। সামান্য রহস্য ছিল ধবল জ্যোৎস্নায়। বিছানা পাতানো ছিল এক তিল স্বপ্ন তাতে মাখা। তবুও কোথাও যেন সাগর গর্জন। কোথাও নুনের হাওয়া গায়ে মাখে বেদেনীর নাও। অঘাটে রচিত হয় অন্য উপকথা। যেখানে ধানের গন্ধ ফিরে পেতে বিভোল বাঢ়–ই হঠাৎ আকাশ পথে বাঁক নেয় ক্ষুধার্ত বিকেলে।
তোতায় ডাহের আকাশ ফাডায়
নুনে হাইয়ে ধান
এই অঘানত ক্যানে গাইয়ুম
ফসল কাডার গান।
(তোতা ডাকছে আকাশ ফাটিয়ে। নোনায় ধরেছে ধান। এই অঘ্রাণে ফসল কাটার গান কিভাবে গাই?)
গান গেয়ে উঠেছিল। তার সাথে নেচেছিল দূর থেকে ভেসে আসা পরীর পুলক। অতি সাদা বোরাকের পিঠে একবার দেবশিশু এসে ঘরটির কানে চুপি চুপি কথা বলেছিল। আমাকে শোনাতে চেয়ে কতবার ইশারায় নিকটে ডেকেছে।
মেডির উদ্দি বুকখান লাগাই
চুপপি যারগই আপ
সাধর উডান বিরান অইয়ে
ঘরর অভিশাপ।
(মাটির সাথে বুক ঘষে নীরবে সাপ চলে যায়, ঘরের অভিশাপে সাধের উঠোন আজ বিরান।)
ঘরের চরিত্র আছে। তুমি যদি একজন তবে ঘরসহ দুইজন হয়ে কিছুদিন থেকে যাও নিরালা ধরায়। কেননা তোমার পিছে এই ঘর বহুবার হেঁটে এসেছিল। ঘৃণা আর ভালবেসেছিল।
কবরর নান আওয়াজ ছাড়া
নিঝাপ ঘরগান ঠাণ্ডা
হন দেশত্তুন উড়ি আই
হ-লে পাড়ের আণ্ডা।
(কবরের মতো ঠাণ্ডা নির্জন ঘরে কোন্ দেশ থেকে ঘুঘু এসে ডিম পাড়ে।)
এভাবে ঘরের কাব্য অনুক্ষণ বাতাসে বাতসে। জানি না ক’জন আছে পৃথিবীতে অলক্ষে যাপন করে ঘরহীন বিরল সংসার। ঘর ছিল, ঘর আছে হয়তোবা স্মৃতিবাক্স হয়ে মানুষের নিজস্ব কান্নায়। তাকে যদি মনে রাখে আমাদের পুরোনো পৃথিবী। প্রথম পাখির ডাকে জন্মের অনেক আগে তৈরি হল ঘরবাঁধা গান।
ডিসেম্বর ২০০৭
===========================
ওমর কায়সার
কবি, সাংবাদিক
জন্ম
১৩/৩/১৯৫৯
ব্যুরো চীফ, ভোরের কাগজ, চট্টগ্রাম অফিস।
প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ
প্রাগৈতিহাসিক দুঃখ (১৯৮৮)
প্রতিমা বিজ্ঞান (২০০১)
বাস্তুসাপও পালিয়ে বেড়ায় (২০০৫)
অন্যান্য গ্রন্থ
দূর সাগরে পথ হারিয়ে (ছোটদের উপন্যাস)
তৃণভূমি ( পরিবেশ বিষয়ক বই)
সম্পাদনা
মধ্যাহ্ন (কবিতার কাগজ)
omarkaiser2001@yahoo.com
================================
কবিতা- 'বীতকৃত্য ও অন্যান্য কবিতা' by মাসুদ খান কবিতা- 'পাঁচটি কবিতা' by সরকার আমিন কবিতা- 'কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি' পাঁচটি কবিতা' by অবনি অনার্য কবিতা- 'ছুটপালক' by সব্যসাচী সান্যাল গদ্য কবিতা- 'লীলা আমার বোন' by নান্নু মাহবুব কবিতা- 'উৎসর্গ' by অসীম সাহা তিনটি কবিতা' by বদরে মুনীর কবিতা- 'সেরগেই এসেনিন বলছে' by আবদুল মান্নান সৈয়দ কবিতা-মোহাম্মদ রফিক এর কপিলা থেকে ও অঙ্গীকার প্রবন্ধ- 'নজরুলের কবিতা: ভাবনা-বেদনা' by আবদুল মান ছৈয়দ উপন্যাস- 'রৌরব' by লীসা গাজী »»» (পর্ব-এক) # (পর্ব-দুই) # (পর্ব-তিন) # (পর্ব-চার শেষ) গল্প- 'পান্নালালের বাস্তু' by সিউতি সবুর গল্প- 'গোপন কথাটি' by উম্মে মুসলিমা আহমদ ছফার অগ্রন্থিত রচনা কর্ণফুলীর ধারে
bdnews24 এর সৌজন্যে
লেখকঃ ওমর কায়সার
এই কবিতা'টি পড়া হয়েছে...
No comments