অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করার পরিকল্পনা করছে চীন
চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির এক সম্মেলনে অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে আরও গতি সঞ্চার করার লক্ষ্যে দেশটির অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করা ও গৃহায়ণনীতি সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এ সম্মেলনে কমিউনিস্ট পার্টির নীতি-নির্ধারকেরা চীনের জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক পরিকল্পনা তৈরির ব্যাপারেও একমত হয়েছেন। খবর রয়টার্সের।
চীনের জাতীয় উন্নয়ন কমিশনের প্রধান ঝাং পিং বলেছেন, চীনে টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এখনই স্বল্পমূল্যে জনগণের জন্য গৃহায়ণ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। এর পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করতে হবে। সরকারকে গৃহায়ণকে ব্যাপক ভর্তুকি দিতে হবে।
ঝাং পিং আরও বলেন, চীনের দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য সামাজিক ন্যায়বিচারের বিকল্প নেই। তিনি বলেন, অভ্যন্তরীণ চাহিদা বৃদ্ধি না করা গেলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
এ সম্মেলনে চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও বলেন, শহর ও গ্রামের মধ্যে যে বৈষম্য বিদ্যমান তা অবশ্যই দূর করতে হবে।
চীন ইতিমধ্যেই অর্থনৈতিক উন্নয়নে জাপানকে ছাড়িয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির মর্যাদা লাভ করেছে। বিশ্লেষকেরা মনে করেন, আগামী ২০১৫ সালের মধ্যে চীনের অর্থনীতি আরও ৫০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি উপভোগ করবে। এতে চীনের গোটা অর্থনীতির আকার দাঁড়াবে সাত দশমিক পাঁচ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ সময়ের মধ্যে দেশটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক শক্তি যুক্তরাষ্ট্রের কাছাকাছি চলে যাবে।
চীনের জাতীয় উন্নয়ন কমিশনের প্রধান ঝাং পিং বলেছেন, চীনে টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এখনই স্বল্পমূল্যে জনগণের জন্য গৃহায়ণ সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। এর পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করতে হবে। সরকারকে গৃহায়ণকে ব্যাপক ভর্তুকি দিতে হবে।
ঝাং পিং আরও বলেন, চীনের দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য সামাজিক ন্যায়বিচারের বিকল্প নেই। তিনি বলেন, অভ্যন্তরীণ চাহিদা বৃদ্ধি না করা গেলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
এ সম্মেলনে চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও বলেন, শহর ও গ্রামের মধ্যে যে বৈষম্য বিদ্যমান তা অবশ্যই দূর করতে হবে।
চীন ইতিমধ্যেই অর্থনৈতিক উন্নয়নে জাপানকে ছাড়িয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির মর্যাদা লাভ করেছে। বিশ্লেষকেরা মনে করেন, আগামী ২০১৫ সালের মধ্যে চীনের অর্থনীতি আরও ৫০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি উপভোগ করবে। এতে চীনের গোটা অর্থনীতির আকার দাঁড়াবে সাত দশমিক পাঁচ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। এ সময়ের মধ্যে দেশটি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক শক্তি যুক্তরাষ্ট্রের কাছাকাছি চলে যাবে।
No comments