ঝরে পড়লেন রডিক
এর আগে লেটন হিউইট বিদায় নিয়েছেন, এবার ইউএস ওপেন থেকে ঝরে পড়লেন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় আশা অ্যান্ডি রডিক। পুরুষ এককে সর্বশেষ ইউএস ওপেনজয়ী মার্কিন রডিক হেরেছেন সার্বিয়ান জাঙ্কো টিপসারেভিচের কাছে। ২০০৩ সালে রডিকের সেই জয়ের পরই ইউএস ওপেনে শুরু হয় ফেদেরার-রাজ। টানা পাঁচ বছর শিরোপা জেতেন সুইস রজার ফেদেরার।
প্রথম সেটটা জিতেছিলেন রডিক, কিন্তু এরপর হেরে যান পরের তিন সেটে। শেষ পর্যন্ত ৩-৬, ৭-৫, ৬-৩, ৭-৬ (৭/৪) গেমে হেরে দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বিদায়। ম্যাচের তৃতীয় সেটে ‘ফুট ফল্ট’ নিয়ে লাইন জাজের সঙ্গে তুমুল তর্কাতর্কি করেছেন। টেলিভিশন রিপ্লেতে দেখা গেছে, ‘ফুট ফল্ট’ ডাকাটা ঠিকই ছিল। তবে রডিক লাইন জাজকে কোন পায়ে ‘ফুট ফল্ট’ জিজ্ঞেস করলে ভুলক্রমে তিনি ‘ডান পা’ বলে ফেলেন। পরের সেটে এ নিয়ে রডিক বেশ কয়েকবার চেঁচামেচি করেন।
ম্যাচ শেষে অবশ্য টিপসারেভিচকে কৃতিত্ব দিতে ভুললেন না। ‘দুর্দান্ত খেলেছে সে। আমি ওকে বলেছি, দারুণ’—বলেছেন রডিক। তবে রডিকের বিপক্ষে পাওয়া জয়টাকে এক প্রকার ‘মেঘ না চাইতেই জল’ ভাবছেন টিপসারেভিচ, ‘নাদালের পর ও-ই সম্ভবত কোর্টে সবচেয়ে ভালো নড়াচড়া করে, ও খেলছিলও ভালো।’
রডিক ঝরে পড়লেও যুক্তরাষ্ট্রের আশার দেউটি এখনো নিভে যায়নি। পুরুষ এককের দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেছেন যুক্তরাষ্ট্রের অবাছাই রায়ান হ্যারিসন ও ২০তম বাছাই স্যাম কোয়েরি। আর মেয়েদের এককে তো যুক্তরাষ্ট্রের ‘আসল’ আশা ভেনাস উইলিয়ামস আছেনই। কানাডার রেবেকা মারিনোকে সরাসরি সেটে হারিয়ে তৃতীয় রাউন্ডে উঠেছেন তিনি।
তবে এবার তাঁকে ভালোই লড়তে হবে। কারণ কয়েক বছর পর আবার দুর্দান্ত ফর্মে আছেন সাবেক এক নম্বর মারিয়া শারাপোভা। আর সময়মতো ফর্মে ফিরেছেন আনা ইভানোভিচও। চীনের জাই ঝেংকে ৬-৩, ৬-০ গেমে হারিয়ে তৃতীয় রাউন্ডে উঠেছেন সার্বিয়ান তারকা। তবে নিউইয়র্কের গরমের কাছে হার মেনে দুলকোকে জয় উপহার দিয়ে মাঠ ছেড়েছেন বেলারুশের ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কা। খেলতে খেলতে কোর্টেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলার পর এমন কি হাসপাতালেও যেতে হয়েছে তাঁকে।
প্রথম সেটটা জিতেছিলেন রডিক, কিন্তু এরপর হেরে যান পরের তিন সেটে। শেষ পর্যন্ত ৩-৬, ৭-৫, ৬-৩, ৭-৬ (৭/৪) গেমে হেরে দ্বিতীয় রাউন্ড থেকে বিদায়। ম্যাচের তৃতীয় সেটে ‘ফুট ফল্ট’ নিয়ে লাইন জাজের সঙ্গে তুমুল তর্কাতর্কি করেছেন। টেলিভিশন রিপ্লেতে দেখা গেছে, ‘ফুট ফল্ট’ ডাকাটা ঠিকই ছিল। তবে রডিক লাইন জাজকে কোন পায়ে ‘ফুট ফল্ট’ জিজ্ঞেস করলে ভুলক্রমে তিনি ‘ডান পা’ বলে ফেলেন। পরের সেটে এ নিয়ে রডিক বেশ কয়েকবার চেঁচামেচি করেন।
ম্যাচ শেষে অবশ্য টিপসারেভিচকে কৃতিত্ব দিতে ভুললেন না। ‘দুর্দান্ত খেলেছে সে। আমি ওকে বলেছি, দারুণ’—বলেছেন রডিক। তবে রডিকের বিপক্ষে পাওয়া জয়টাকে এক প্রকার ‘মেঘ না চাইতেই জল’ ভাবছেন টিপসারেভিচ, ‘নাদালের পর ও-ই সম্ভবত কোর্টে সবচেয়ে ভালো নড়াচড়া করে, ও খেলছিলও ভালো।’
রডিক ঝরে পড়লেও যুক্তরাষ্ট্রের আশার দেউটি এখনো নিভে যায়নি। পুরুষ এককের দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেছেন যুক্তরাষ্ট্রের অবাছাই রায়ান হ্যারিসন ও ২০তম বাছাই স্যাম কোয়েরি। আর মেয়েদের এককে তো যুক্তরাষ্ট্রের ‘আসল’ আশা ভেনাস উইলিয়ামস আছেনই। কানাডার রেবেকা মারিনোকে সরাসরি সেটে হারিয়ে তৃতীয় রাউন্ডে উঠেছেন তিনি।
তবে এবার তাঁকে ভালোই লড়তে হবে। কারণ কয়েক বছর পর আবার দুর্দান্ত ফর্মে আছেন সাবেক এক নম্বর মারিয়া শারাপোভা। আর সময়মতো ফর্মে ফিরেছেন আনা ইভানোভিচও। চীনের জাই ঝেংকে ৬-৩, ৬-০ গেমে হারিয়ে তৃতীয় রাউন্ডে উঠেছেন সার্বিয়ান তারকা। তবে নিউইয়র্কের গরমের কাছে হার মেনে দুলকোকে জয় উপহার দিয়ে মাঠ ছেড়েছেন বেলারুশের ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কা। খেলতে খেলতে কোর্টেই জ্ঞান হারিয়ে ফেলার পর এমন কি হাসপাতালেও যেতে হয়েছে তাঁকে।
No comments