টেলরকে পাশে পাচ্ছেন পন্টিং
রিকি পন্টিংয়ের খারাপ সময় যাচ্ছে? তাতে কি, দুঃসময়ে তিনি পাশে পাচ্ছেন দুই অগ্রজ মার্ক টেলর আর স্টিভ ওয়াহকে।
পন্টিং সাবেক অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহকে পাশে পাচ্ছেন পরিসংখ্যানের খাতায়। আর আরেক সাবেক অধিনায়ক টেলরকে পাচ্ছেন পরিসংখ্যান এবং বাস্তবেও। নিজের অতীতের সঙ্গে তুলনা করে টেলর ভরসা জোগাচ্ছেন পন্টিংকে, ‘রিকির (পন্টিং) তথাকথিত খারাপ সময়টা আমার খারাপ সময়ের ধারেকাছেও নেই। তাঁর জন্য সামনের পথটা বরং অনেক সহজ। পাঁচ বছর আগের রিকি পন্টিং হয়তো এখন আর নেই, কিন্তু এখনো ও দারুণ ব্যাটসম্যান।’
কিন্তু কী এমন খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে গেছেন টেলর যেটার সঙ্গে তিনি তুলনায় আনছেন পন্টিংয়ের বর্তমান সময়টাকে?
১৯৯৭ সালে টানা ২১ ইনিংসে হাফ সেঞ্চুরিহীন টেলর অ্যাশেজের অস্ট্রেলিয়া দল থেকে প্রায় ছিটকেই পড়ছিলেন। মিডিয়াও দল থেকে তাঁকে টেনেহিঁচড়ে নামানোর কম চেষ্টা করল না। তার পরও দলে টিকে গেলেন টেলর এবং শুধু টিকেই গেলেন না, প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসেই খেললেন ১২৯ রানের ইনিংস। ইংল্যান্ডে সিরিজটা সেবার ৩-২-এ জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। বিরুদ্ধস্রোতে মাথা তুলে দাঁড়ানোর উদাহরণ স্টিভ ওয়াহও। নির্বাচকেরা একরকম যাওয়ার প্রস্তুতি নিতেই বলে দিয়েছিলেন। কিন্তু ২০০২-০৩ অ্যাশেজের পঞ্চম টেস্টে অনবদ্য এক সেঞ্চুরি করে ক্যারিয়ারটাকে আরও দীর্ঘায়িত করেছিলেন ওয়াহ।
টেলর আর স্টিভের এই অতীত খারাপ সময়ে প্রেরণা হতে পারে পন্টিংয়ের জন্য। যদিও টেলর মনে করছেন, যেমন বলা হচ্ছে পন্টিংয়ের ফর্ম ততটা খারাপ নয়, ‘এই অবস্থায়ও আমি রিকি পন্টিংকে বাদ দিয়ে দেব না। পাঁচ-ছয় বছর আগে স্টিভ ওয়াহ যে রকম দেখিয়েছে, পন্টিংও প্রয়োজনের সময় সেঞ্চুরির করার মতোই খেলোয়াড়।’ হোবার্টে গত জানুয়ারিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ইনিংসে ২০৯ ও ৮৯ রান করার পর গত চার টেস্টের সাত ইনিংস পন্টিংয়ের মোট রান মাত্র ১৬৭!
তবে হ্যাঁ, আসন্ন ভারত সফরেও যদি ব্যাটটা জ্বলে না ওঠে, পন্টিংয়ের জন্য সেটা সত্যি সত্যি চাপ হয়ে যাবে বলে মনে করছেন টেলর, ‘সন্দেহ নেই, পরিস্থিতিটা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে তখন। মিডিয়ার সামনে এসে প্রতিদিন একই রকম প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। অধিনায়ক না হলেও তাও নিজেকে আড়াল করে রাখা যায়। কিন্তু অধিনায়ককে সারাক্ষণই মিডিয়া সামলাতে হয়, তাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। রিকির জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াবে সেটাই।’
পন্টিং সাবেক অধিনায়ক স্টিভ ওয়াহকে পাশে পাচ্ছেন পরিসংখ্যানের খাতায়। আর আরেক সাবেক অধিনায়ক টেলরকে পাচ্ছেন পরিসংখ্যান এবং বাস্তবেও। নিজের অতীতের সঙ্গে তুলনা করে টেলর ভরসা জোগাচ্ছেন পন্টিংকে, ‘রিকির (পন্টিং) তথাকথিত খারাপ সময়টা আমার খারাপ সময়ের ধারেকাছেও নেই। তাঁর জন্য সামনের পথটা বরং অনেক সহজ। পাঁচ বছর আগের রিকি পন্টিং হয়তো এখন আর নেই, কিন্তু এখনো ও দারুণ ব্যাটসম্যান।’
কিন্তু কী এমন খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে গেছেন টেলর যেটার সঙ্গে তিনি তুলনায় আনছেন পন্টিংয়ের বর্তমান সময়টাকে?
১৯৯৭ সালে টানা ২১ ইনিংসে হাফ সেঞ্চুরিহীন টেলর অ্যাশেজের অস্ট্রেলিয়া দল থেকে প্রায় ছিটকেই পড়ছিলেন। মিডিয়াও দল থেকে তাঁকে টেনেহিঁচড়ে নামানোর কম চেষ্টা করল না। তার পরও দলে টিকে গেলেন টেলর এবং শুধু টিকেই গেলেন না, প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসেই খেললেন ১২৯ রানের ইনিংস। ইংল্যান্ডে সিরিজটা সেবার ৩-২-এ জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। বিরুদ্ধস্রোতে মাথা তুলে দাঁড়ানোর উদাহরণ স্টিভ ওয়াহও। নির্বাচকেরা একরকম যাওয়ার প্রস্তুতি নিতেই বলে দিয়েছিলেন। কিন্তু ২০০২-০৩ অ্যাশেজের পঞ্চম টেস্টে অনবদ্য এক সেঞ্চুরি করে ক্যারিয়ারটাকে আরও দীর্ঘায়িত করেছিলেন ওয়াহ।
টেলর আর স্টিভের এই অতীত খারাপ সময়ে প্রেরণা হতে পারে পন্টিংয়ের জন্য। যদিও টেলর মনে করছেন, যেমন বলা হচ্ছে পন্টিংয়ের ফর্ম ততটা খারাপ নয়, ‘এই অবস্থায়ও আমি রিকি পন্টিংকে বাদ দিয়ে দেব না। পাঁচ-ছয় বছর আগে স্টিভ ওয়াহ যে রকম দেখিয়েছে, পন্টিংও প্রয়োজনের সময় সেঞ্চুরির করার মতোই খেলোয়াড়।’ হোবার্টে গত জানুয়ারিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে দুই ইনিংসে ২০৯ ও ৮৯ রান করার পর গত চার টেস্টের সাত ইনিংস পন্টিংয়ের মোট রান মাত্র ১৬৭!
তবে হ্যাঁ, আসন্ন ভারত সফরেও যদি ব্যাটটা জ্বলে না ওঠে, পন্টিংয়ের জন্য সেটা সত্যি সত্যি চাপ হয়ে যাবে বলে মনে করছেন টেলর, ‘সন্দেহ নেই, পরিস্থিতিটা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে তখন। মিডিয়ার সামনে এসে প্রতিদিন একই রকম প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। অধিনায়ক না হলেও তাও নিজেকে আড়াল করে রাখা যায়। কিন্তু অধিনায়ককে সারাক্ষণই মিডিয়া সামলাতে হয়, তাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। রিকির জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়াবে সেটাই।’
No comments