যেন বাড়ির ছেলের ফেরা
রোনালদিনহো গ্যালারির সামনে গিয়ে দাঁড়ালেন। চারদিক থেকে হর্ষধ্বনি উঠল। জ্বলে উঠল অজস্র ক্যামেরার ফ্লাশ। ম্যাচের আগে গা গরম করতে নামলেন রোনালদিনহো। ন্যু ক্যাম্পের গ্যালারি থেকে ভেসে এল চিত্কার—‘রোনি’, ‘রোনি’। এরপর বার্সা অধিনায়ক কার্লোস পুয়োলের সঙ্গে ল্যাপ অব অনার দিলেন রোনালদিনহো। ন্যু ক্যাম্প সমবেত কণ্ঠে গেয়ে উঠল রোনির জয়গান।
পরশু বার্সেলোনার সমর্থকেরা তাদের প্রিয় রোনালদিনহোকে এমন উষ্ণ ভালোবাসা দিয়েই বরণ করে নিয়েছিল। বার্সার বাত্সরিক আয়োজন হুয়ান গাম্পার ট্রফির এবারের ম্যাচের প্রতিপক্ষ ছিল এসি মিলান। মিলানের জার্সি গায়েই পুরোনো ক্লাবে পা রাখেন রোনালদিনহো। গাম্পার ট্রফির এবারকার আয়োজনটাকে মনে হচ্ছিল রোনালদিনহোময়।
হওয়ারই কথা। ২০০৩ সালে রোনালদিনহো যখন প্রথম বার্সায় নাম লেখান, তখন স্প্যানিশ লিগে বার্সার এমন রমরমা অবস্থা ছিল না। রোনালদিনহো এসে পাল্টে দিলেন চিত্রটা। জাদুকরি ছোঁয়ায় মুগ্ধ করলেন সবাইকে, বার্সাকে জেতালেন স্প্যানিশ লিগ, পরে চ্যাম্পিয়নস লিগও।
সমর্থকদের ভালোবাসার সঙ্গে অন্যরকম সম্মাননাও পেলেন রোনালদিনহো। হুয়ান গাম্পার ট্রফির আনুষ্ঠানিকতাই শুরু হয়েছিল রোনালদিনহোকে সম্মান জানিয়ে। ন্যু ক্যাম্পের বড় পর্দায় ভিডিওচিত্রে ভেসে উঠেছিল বার্সেলোনায় রোনালদিনহোর সেরা কীর্তিগুলো।
তবে পরশুর ম্যাচে এসি মিলানের জার্সি গায়ে তেমন কোনো কীর্তি গড়তে পারেননি রোনালদিনহো। বার্সেলোনা কোচ পেপ গার্দিওলা নিরীক্ষামূলক তরুণ দলকে মাঠে নামিয়েও সফল। তাঁর তরুণ দলই জিতে নিয়েছে ট্রফিটা। ১-১ গোলে ড্র ম্যাচের নিষ্পত্তি হয়েছে টাইব্রেকারে। ৩-১ গোলে জিতেছে বার্সেলোনা।
নির্ধারিত সময়ের খেলার আলো নিজেদের ওপর টেনে নিয়েছেন বার্সেলোনার নতুন খেলোয়াড় ডেভিড ভিয়া, এসি মিলানের ফিলিপ্পো ইনজাগি ও আন্দ্রে পিরলো। বার্সার হয়ে প্রথম গোল করে বার্সাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন ভিয়া। সেই গোলটি শোধ করেছেন ইনজাগি। আর পিরলো খেলেছেন দারুণ।
শেষ অংশটা আবার নিজের করে নেন রোনালদিনহো। ৭৭ মিনিটে মার্কেলকে জায়গা করে দিতে মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাঁকে। নেমে যাওয়ার সময় আসন থেকে উঠে দাঁড়িয়ে করতালিতে তাঁকে সম্মান জানিয়েছে বার্সার সমর্থকেরা।
এসি মিলানের সাদা জার্সির নিচে পরা সাদা টি-শার্টে লিখে আনা ‘বার্সা, আমি তোমাকে ভালোবাসি’ শব্দগুলো দেখে বার্সেলোনার সমর্থকেরা আপ্লুত। তারা বুঝল, রোনালদিনহো এখনো ভোলেননি বার্সেলোনাকে!
পরশু বার্সেলোনার সমর্থকেরা তাদের প্রিয় রোনালদিনহোকে এমন উষ্ণ ভালোবাসা দিয়েই বরণ করে নিয়েছিল। বার্সার বাত্সরিক আয়োজন হুয়ান গাম্পার ট্রফির এবারের ম্যাচের প্রতিপক্ষ ছিল এসি মিলান। মিলানের জার্সি গায়েই পুরোনো ক্লাবে পা রাখেন রোনালদিনহো। গাম্পার ট্রফির এবারকার আয়োজনটাকে মনে হচ্ছিল রোনালদিনহোময়।
হওয়ারই কথা। ২০০৩ সালে রোনালদিনহো যখন প্রথম বার্সায় নাম লেখান, তখন স্প্যানিশ লিগে বার্সার এমন রমরমা অবস্থা ছিল না। রোনালদিনহো এসে পাল্টে দিলেন চিত্রটা। জাদুকরি ছোঁয়ায় মুগ্ধ করলেন সবাইকে, বার্সাকে জেতালেন স্প্যানিশ লিগ, পরে চ্যাম্পিয়নস লিগও।
সমর্থকদের ভালোবাসার সঙ্গে অন্যরকম সম্মাননাও পেলেন রোনালদিনহো। হুয়ান গাম্পার ট্রফির আনুষ্ঠানিকতাই শুরু হয়েছিল রোনালদিনহোকে সম্মান জানিয়ে। ন্যু ক্যাম্পের বড় পর্দায় ভিডিওচিত্রে ভেসে উঠেছিল বার্সেলোনায় রোনালদিনহোর সেরা কীর্তিগুলো।
তবে পরশুর ম্যাচে এসি মিলানের জার্সি গায়ে তেমন কোনো কীর্তি গড়তে পারেননি রোনালদিনহো। বার্সেলোনা কোচ পেপ গার্দিওলা নিরীক্ষামূলক তরুণ দলকে মাঠে নামিয়েও সফল। তাঁর তরুণ দলই জিতে নিয়েছে ট্রফিটা। ১-১ গোলে ড্র ম্যাচের নিষ্পত্তি হয়েছে টাইব্রেকারে। ৩-১ গোলে জিতেছে বার্সেলোনা।
নির্ধারিত সময়ের খেলার আলো নিজেদের ওপর টেনে নিয়েছেন বার্সেলোনার নতুন খেলোয়াড় ডেভিড ভিয়া, এসি মিলানের ফিলিপ্পো ইনজাগি ও আন্দ্রে পিরলো। বার্সার হয়ে প্রথম গোল করে বার্সাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন ভিয়া। সেই গোলটি শোধ করেছেন ইনজাগি। আর পিরলো খেলেছেন দারুণ।
শেষ অংশটা আবার নিজের করে নেন রোনালদিনহো। ৭৭ মিনিটে মার্কেলকে জায়গা করে দিতে মাঠ ছাড়তে হয়েছে তাঁকে। নেমে যাওয়ার সময় আসন থেকে উঠে দাঁড়িয়ে করতালিতে তাঁকে সম্মান জানিয়েছে বার্সার সমর্থকেরা।
এসি মিলানের সাদা জার্সির নিচে পরা সাদা টি-শার্টে লিখে আনা ‘বার্সা, আমি তোমাকে ভালোবাসি’ শব্দগুলো দেখে বার্সেলোনার সমর্থকেরা আপ্লুত। তারা বুঝল, রোনালদিনহো এখনো ভোলেননি বার্সেলোনাকে!
No comments