সংবর্ধিত দুই ক্রীড়ালেখক
২ জুলাই বিশ্ব ক্রীড়া সাংবাদিক দিবস উপলক্ষে ১৯৯৫ সাল থেকে ক্রীড়ালেখকদের সংবর্ধনা দিয়ে আসছে বাংলাদেশ ক্রীড়ালেখক সমিতি। গত বছর পর্যন্ত ৩১ জন ক্রীড়ালেখককে তা দেওয়া হয়েছে। বিলম্বে হলেও এ বছরের অনুষ্ঠানটা হলো গতকাল। এবার সংবর্ধিত হলেন দুই ক্রীড়ালেখক আখতার হোসেন খান ও সেলিম নজরুল হক।
দুজনই এখন অন্য ভুবনের বাসিন্দা। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সাবেক সচিব আখতার হোসেন খান ২০০৬ সালের রাষ্ট্রপতির সচিব হিসেবে সরকারি চাকরি থেকে অবসরে গেছেন। সেলিম নজরুল হক বর্তমানে উত্তরা ব্যাংকের নির্বাহী মহাব্যবস্থাপক। তবে পেশাগত জীবনের শুরুতে তাঁরা ছিলেন ক্রীড়া সাংবাদিক। ১৯৬৯ সালে বাংলাদেশ অবজারভার-এ ক্রীড়া সাংবাদিকতার শুরু আখতার হোসেন খানের। সক্রিয় ক্রীড়া সাংবাদিকতার পাশাপাশি সাপ্তাহিক রোববার-এর ক্রীড়াপাতা সম্পাদনা করতেন সেলিম নজরুল হক।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ অডিটরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই সংবর্ধনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ক্রীড়ালেখক সমিতির সভাপতি রেজাউর রহমান (সোহাগ)। স্বাগত বক্তব্য দেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক আরিফ সোহেল। প্রধান অতিথি ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার সংবর্ধিত দুজনের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেওয়ার পর ব্লেজার পরিয়ে দেন।
আবেগাপ্লুত দুজনই বললেন, এটি তাঁদের জীবনে অনেক বড় পাওয়া। আখতার হোসেন খান এই সুযোগে একটা অনুরোধ রাখলেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর কাছে। ভবিষ্যতে এশিয়ান বা কমনওয়েলথ গেমস আয়োজনের চিন্তাভাবনা যেন এখন থেকেই শুরু করে দেয় সরকার।
দুজনই এখন অন্য ভুবনের বাসিন্দা। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সাবেক সচিব আখতার হোসেন খান ২০০৬ সালের রাষ্ট্রপতির সচিব হিসেবে সরকারি চাকরি থেকে অবসরে গেছেন। সেলিম নজরুল হক বর্তমানে উত্তরা ব্যাংকের নির্বাহী মহাব্যবস্থাপক। তবে পেশাগত জীবনের শুরুতে তাঁরা ছিলেন ক্রীড়া সাংবাদিক। ১৯৬৯ সালে বাংলাদেশ অবজারভার-এ ক্রীড়া সাংবাদিকতার শুরু আখতার হোসেন খানের। সক্রিয় ক্রীড়া সাংবাদিকতার পাশাপাশি সাপ্তাহিক রোববার-এর ক্রীড়াপাতা সম্পাদনা করতেন সেলিম নজরুল হক।
জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ অডিটরিয়ামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই সংবর্ধনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ক্রীড়ালেখক সমিতির সভাপতি রেজাউর রহমান (সোহাগ)। স্বাগত বক্তব্য দেন সমিতির সাধারণ সম্পাদক আরিফ সোহেল। প্রধান অতিথি ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার সংবর্ধিত দুজনের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেওয়ার পর ব্লেজার পরিয়ে দেন।
আবেগাপ্লুত দুজনই বললেন, এটি তাঁদের জীবনে অনেক বড় পাওয়া। আখতার হোসেন খান এই সুযোগে একটা অনুরোধ রাখলেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর কাছে। ভবিষ্যতে এশিয়ান বা কমনওয়েলথ গেমস আয়োজনের চিন্তাভাবনা যেন এখন থেকেই শুরু করে দেয় সরকার।
No comments